বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) অষ্টম আসরে কি দারুণ শুরুটাই না করলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ইনিংসের প্রথম বলেই নাঈম ইসলামকে লং অনে বিশাল ছয় মেরে কেনার লুইস আভাস দিয়েছিলেন রান উৎসবের। লুইসকে নাঈম থামিয়ে দেন তৃতীয় বলেই, থেমে যায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের রানের চাকাও। ব্যাটসম্যানদের আসা যাওয়ার মিছিলে শেষদিকে বেনি হাওয়েলের দাপুটে ব্যাটিংয়ে ফরচুন বরিশালকে শেষ পর্যন্ত ১২৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে সাগরিকা পারের দলটি।
মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বরিশালের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ইনিংসের প্রথম বলেই নাঈম হাসানকে ছক্কা হাঁকান ক্যারিবীয় ওপেনার কেনার লুইস। তবে লুইস-শো এখানে থামে। নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে তালুবন্দী হয়ে ৬ রানেই থামে লুইসের ইনিংস। নাঈমের পর দলকে সাফল্য এনে দেন আলজারি জোসেফ। ৬ রান করে আফিফ হোসেন ধ্রুব শিকার হন জোসেফের। ২২ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় চট্টগ্রাম।
আশা জাগিয়েও ইনিংস বড় করত্যে পারেননি সাব্বির রহমান। আলঝারির ওভারে জোড়া বাউন্ডারি হাঁকালেও, সাকিব আল হাসানের করা পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ভুল লাইনে খেলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন ৮ রান করা সাব্বির। তাকে আউট করার মাধ্যমে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সাকিবের উইকেট বেড়ে হয় ৩৯৯।
সাব্বিরের বিদায়ের পর সাজঘরে ফিউরে যান ওপেনার জ্যাকসও (১৬) থিতু হতে পারেননি। দলীয় রান পঞ্চাশ পেরোতেই অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের বিদায় ঘটে। ৯ রান করতে মিরাজকে মোকাবেলা করতে হয় ২০ বল। আরেক তরুণ শামীম পাটোয়ারী ২৩ বল খেলে করতে পেরেছেন মাত্র ১৪ রান। অভিজ্ঞ নাইম ইসলাম ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিয়েও ১৫ রানের বেশি করতে পারেননি।
চট্টগ্রামের ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মিছিলের মধ্যে ব্যতিক্রম ছিলেন অলরাউন্ডার হাওয়েল। দেশি-বিদেশি অন্য ব্যাটসম্যানরা যেখানে খাবি খেয়েছেন সেখানে রানের ফোয়ারা ছুটিয়েছেন তিনি। আলজারি জোসেফের করা ১৯তম ওভারে নিয়েছেন ১৬ রান!
৩টি করে চার-ছয়ে শেষ পর্যন্ত তিনি থামেন ২০ বলে ৪১ রান করে। তার ইনিংসের কল্যাণেই নির্ধারীত ২০ ওভার শেষে ৮ উইকেটে ১২৫ রানের পূজি পায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। বরিশালের পক্ষে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নিয়েছেন আলঝারি জোসেফ, নাইম হাসানের শিকার দুই উইকেট।
১২৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ৬ ওভার শেষে ফরচুন বরিশালের সংগ্রহ ২ উইকেটে হারিয়ে ২৮ রান। মেহেদী হাসান মিরাজের বলে নাজমুল হোসেন শান্ত ১ ও সাকিব আল হাসান ১৩ রান করে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন। সৈকত আলী ১৪ রানে অপরাজিত আছেন।
শুক্রবার, ২১ জানুয়ারী ২০২২
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) অষ্টম আসরে কি দারুণ শুরুটাই না করলো চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ইনিংসের প্রথম বলেই নাঈম ইসলামকে লং অনে বিশাল ছয় মেরে কেনার লুইস আভাস দিয়েছিলেন রান উৎসবের। লুইসকে নাঈম থামিয়ে দেন তৃতীয় বলেই, থেমে যায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের রানের চাকাও। ব্যাটসম্যানদের আসা যাওয়ার মিছিলে শেষদিকে বেনি হাওয়েলের দাপুটে ব্যাটিংয়ে ফরচুন বরিশালকে শেষ পর্যন্ত ১২৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে সাগরিকা পারের দলটি।
মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বরিশালের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ইনিংসের প্রথম বলেই নাঈম হাসানকে ছক্কা হাঁকান ক্যারিবীয় ওপেনার কেনার লুইস। তবে লুইস-শো এখানে থামে। নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে তালুবন্দী হয়ে ৬ রানেই থামে লুইসের ইনিংস। নাঈমের পর দলকে সাফল্য এনে দেন আলজারি জোসেফ। ৬ রান করে আফিফ হোসেন ধ্রুব শিকার হন জোসেফের। ২২ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় চট্টগ্রাম।
আশা জাগিয়েও ইনিংস বড় করত্যে পারেননি সাব্বির রহমান। আলঝারির ওভারে জোড়া বাউন্ডারি হাঁকালেও, সাকিব আল হাসানের করা পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ভুল লাইনে খেলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন ৮ রান করা সাব্বির। তাকে আউট করার মাধ্যমে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সাকিবের উইকেট বেড়ে হয় ৩৯৯।
সাব্বিরের বিদায়ের পর সাজঘরে ফিউরে যান ওপেনার জ্যাকসও (১৬) থিতু হতে পারেননি। দলীয় রান পঞ্চাশ পেরোতেই অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের বিদায় ঘটে। ৯ রান করতে মিরাজকে মোকাবেলা করতে হয় ২০ বল। আরেক তরুণ শামীম পাটোয়ারী ২৩ বল খেলে করতে পেরেছেন মাত্র ১৪ রান। অভিজ্ঞ নাইম ইসলাম ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিয়েও ১৫ রানের বেশি করতে পারেননি।
চট্টগ্রামের ব্যাটারদের আসা যাওয়ার মিছিলের মধ্যে ব্যতিক্রম ছিলেন অলরাউন্ডার হাওয়েল। দেশি-বিদেশি অন্য ব্যাটসম্যানরা যেখানে খাবি খেয়েছেন সেখানে রানের ফোয়ারা ছুটিয়েছেন তিনি। আলজারি জোসেফের করা ১৯তম ওভারে নিয়েছেন ১৬ রান!
৩টি করে চার-ছয়ে শেষ পর্যন্ত তিনি থামেন ২০ বলে ৪১ রান করে। তার ইনিংসের কল্যাণেই নির্ধারীত ২০ ওভার শেষে ৮ উইকেটে ১২৫ রানের পূজি পায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। বরিশালের পক্ষে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নিয়েছেন আলঝারি জোসেফ, নাইম হাসানের শিকার দুই উইকেট।
১২৬ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ৬ ওভার শেষে ফরচুন বরিশালের সংগ্রহ ২ উইকেটে হারিয়ে ২৮ রান। মেহেদী হাসান মিরাজের বলে নাজমুল হোসেন শান্ত ১ ও সাকিব আল হাসান ১৩ রান করে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন। সৈকত আলী ১৪ রানে অপরাজিত আছেন।