তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লড়াই করেছে সফরকারি জিম্বাবুয়ে। প্রথম ম্যাচে হারলেও দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছিল তারা। তবে শেষ ম্যাচে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় আর সেটি করা হলো না জিম্বাবুয়ের।
সিরিজ নির্ধারনী শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার করা ২৫৪ রানের জবাবে দিতে নেমে মাত্র ৭০ রানে অলআউট হয়ে গেছে জিম্বাবুয়ে। ১৮৪ রানের বিশাল জয় তুলে নিয়ে ২-১ ব্যাবধানে সিরিজ নিজেদের পকেটে পুরে নিল স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা।
পাল্লেকেলেতে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে ৮০ রান জড়ো করেন শ্রীলঙ্কান দুই ওপেনার পাথুম নিসাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। মাসাকাদজার বলে ৫১ বলে ৩৬ রান করে কুশল সাজঘরে ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে লঙ্কানরা। তবে সচল ছিল তাদের রানের চাকা।
আরেক ওপেনার নিসাঙ্কা অর্ধশতক হারিয়ে রান আউট হন। তার ব্যাট থেকে আসে ৬৬ বলে ৫৫ রান। চরিথ আসালঙ্কা ৫৬ বলে ৫২ রান করেন। চামিকা করুনারত্নের ব্যাট থেকে আসে ৩২ বলে ৩০ রান। দ্রুত ব্যাট চালিয়ে ২১ বলে ২৬ রান। নির্ধারিত ৫০ ওভারে শ্রীলঙ্কা সংগ্রহ করে ২৫৪ রান, উইকেট হারায় ৯টি। জিম্বাবুয়ের পক্ষে রিচার্ড গারাভা দুইটি এবং একটি করে উইকেট পান।
লঙ্কানদের জবাব দিতে নেমে শুরু থেকেই চাপে ছিল জিম্বাবুয়ে। ৩ রানে জোড়া উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। এই ধাক্কা আর সামাল দিতে পারেনি সফরকারীরা। ব্যক্তিগত সংগ্রহ দুই অঙ্কের কোটায় নিতে পেরেছেন কেবল দুজন। ২৩ বলে ১৯ রান করেন ইনিংস উদ্বোধনে নামা তাকুদজওয়ানাশে কাইতানো। ৪৬ বলে ১৫ রান আসে রায়ান বার্লের ব্যাটে।
শেষ পর্যন্ত ২৪.৪ ওভারে ৭০ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারী জিমবাবুয়ে। ৭ ওভার ৪ বল করে মাত্র ১০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন জেফরি ভেনডারসি। এছাড়া ২টি করে উইকেট নেন দুষ্মন্তে চামিরা এবং রমেশ মেন্ডিস। ম্যাচ সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন চরিথ আসালঙ্কা। সিরিজ সেরা হয়েছেন পাথুম নিসাঙ্কা।
শনিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২২
তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লড়াই করেছে সফরকারি জিম্বাবুয়ে। প্রথম ম্যাচে হারলেও দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছিল তারা। তবে শেষ ম্যাচে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় আর সেটি করা হলো না জিম্বাবুয়ের।
সিরিজ নির্ধারনী শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার করা ২৫৪ রানের জবাবে দিতে নেমে মাত্র ৭০ রানে অলআউট হয়ে গেছে জিম্বাবুয়ে। ১৮৪ রানের বিশাল জয় তুলে নিয়ে ২-১ ব্যাবধানে সিরিজ নিজেদের পকেটে পুরে নিল স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা।
পাল্লেকেলেতে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে ৮০ রান জড়ো করেন শ্রীলঙ্কান দুই ওপেনার পাথুম নিসাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। মাসাকাদজার বলে ৫১ বলে ৩৬ রান করে কুশল সাজঘরে ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে লঙ্কানরা। তবে সচল ছিল তাদের রানের চাকা।
আরেক ওপেনার নিসাঙ্কা অর্ধশতক হারিয়ে রান আউট হন। তার ব্যাট থেকে আসে ৬৬ বলে ৫৫ রান। চরিথ আসালঙ্কা ৫৬ বলে ৫২ রান করেন। চামিকা করুনারত্নের ব্যাট থেকে আসে ৩২ বলে ৩০ রান। দ্রুত ব্যাট চালিয়ে ২১ বলে ২৬ রান। নির্ধারিত ৫০ ওভারে শ্রীলঙ্কা সংগ্রহ করে ২৫৪ রান, উইকেট হারায় ৯টি। জিম্বাবুয়ের পক্ষে রিচার্ড গারাভা দুইটি এবং একটি করে উইকেট পান।
লঙ্কানদের জবাব দিতে নেমে শুরু থেকেই চাপে ছিল জিম্বাবুয়ে। ৩ রানে জোড়া উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। এই ধাক্কা আর সামাল দিতে পারেনি সফরকারীরা। ব্যক্তিগত সংগ্রহ দুই অঙ্কের কোটায় নিতে পেরেছেন কেবল দুজন। ২৩ বলে ১৯ রান করেন ইনিংস উদ্বোধনে নামা তাকুদজওয়ানাশে কাইতানো। ৪৬ বলে ১৫ রান আসে রায়ান বার্লের ব্যাটে।
শেষ পর্যন্ত ২৪.৪ ওভারে ৭০ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারী জিমবাবুয়ে। ৭ ওভার ৪ বল করে মাত্র ১০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন জেফরি ভেনডারসি। এছাড়া ২টি করে উইকেট নেন দুষ্মন্তে চামিরা এবং রমেশ মেন্ডিস। ম্যাচ সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন চরিথ আসালঙ্কা। সিরিজ সেরা হয়েছেন পাথুম নিসাঙ্কা।