টেস্টে টাইগারদের ব্যর্থতা তুঙ্গে। বিশেষ করে বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের হারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। রোববার অ্যান্টিগা টেস্টের চতুর্থ দিনে ৭ উইকেটে হেরেছে সাকিবের দল।
২০০০ সালে টেস্ট খেলার মর্যাদা লাভের পর এখনও পর্যন্ত মোট ১৩৩টি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি টেস্ট খেলেছে বিদেশের মাটিতে। ৬৯টি খেলেছে দেশের মাটিতে। মোট জয়ের সংখ্যা ১৬টি। ১০টি ঘরের মাঠে, ৬টি বিদেশের মাটিতে।
বিদেশের মাটিতে মোট ৬৪টি টেস্ট খেলেছে টাইগাররা। এর মধ্যে হেরেছে ৫৪টিতে। জিতেছে ৬টি এবং ড্র করেছে চারটি ম্যাচ।
যে ৬টি বিদেশের মাটিতে জিতেছে বাংলাদেশ, এর মধ্যে দুটি রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। ২০০৯ সালে সাকিবের নেতৃত্বেই ওই দুই টেস্ট জিতেছিল টাইগাররা। বাকি ৪ জয়ের মধ্যে একটি নিউজিল্যান্ডের মাটিতে, ১টি শ্রীলঙ্কার মাটিতে এবং ২টি জিম্বাবুয়ের মাটিতে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সাকিব দোষ চাপালেন টসের উপর। তিনি বলেন, ‘টস খুব বড় ভূমিকা রেখেছে এই ম্যাচে। আরও ভাল খেলা উচিত ছিল আমাদের। মধ্যাহ্নভোজের আগে ছয় উইকেট হারানো কোনও কাজের কথা নয়। প্রথম সেশনেই ম্যাচ আমাদের হাতের বাইরে চলে যায়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের ছয় জন ব্যাটার শূন্য রানে আউট হন। যা ছিল রীতিমত রেকর্ড। সাকিব আল হাসান ৫১ রান করার পরও মাত্র ১০৩ রানে শেষ যায় বাংলাদেশের ইনিংস। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তোলে ২৬৫ রান। ১৬২ রানে লিড নেয় তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ করে ২৪৫ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে জয়ের জন্য লক্ষ্য দাঁড়ায় মাত্র ৮৪ রানের। সহজেই সেই রান তুলে নেয় তারা। দুই ইনিংস মিলিয়ে সাত উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা হলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার কেমার রোচ।
সোমবার, ২০ জুন ২০২২
টেস্টে টাইগারদের ব্যর্থতা তুঙ্গে। বিশেষ করে বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের হারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। রোববার অ্যান্টিগা টেস্টের চতুর্থ দিনে ৭ উইকেটে হেরেছে সাকিবের দল।
২০০০ সালে টেস্ট খেলার মর্যাদা লাভের পর এখনও পর্যন্ত মোট ১৩৩টি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি টেস্ট খেলেছে বিদেশের মাটিতে। ৬৯টি খেলেছে দেশের মাটিতে। মোট জয়ের সংখ্যা ১৬টি। ১০টি ঘরের মাঠে, ৬টি বিদেশের মাটিতে।
বিদেশের মাটিতে মোট ৬৪টি টেস্ট খেলেছে টাইগাররা। এর মধ্যে হেরেছে ৫৪টিতে। জিতেছে ৬টি এবং ড্র করেছে চারটি ম্যাচ।
যে ৬টি বিদেশের মাটিতে জিতেছে বাংলাদেশ, এর মধ্যে দুটি রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। ২০০৯ সালে সাকিবের নেতৃত্বেই ওই দুই টেস্ট জিতেছিল টাইগাররা। বাকি ৪ জয়ের মধ্যে একটি নিউজিল্যান্ডের মাটিতে, ১টি শ্রীলঙ্কার মাটিতে এবং ২টি জিম্বাবুয়ের মাটিতে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সাকিব দোষ চাপালেন টসের উপর। তিনি বলেন, ‘টস খুব বড় ভূমিকা রেখেছে এই ম্যাচে। আরও ভাল খেলা উচিত ছিল আমাদের। মধ্যাহ্নভোজের আগে ছয় উইকেট হারানো কোনও কাজের কথা নয়। প্রথম সেশনেই ম্যাচ আমাদের হাতের বাইরে চলে যায়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের ছয় জন ব্যাটার শূন্য রানে আউট হন। যা ছিল রীতিমত রেকর্ড। সাকিব আল হাসান ৫১ রান করার পরও মাত্র ১০৩ রানে শেষ যায় বাংলাদেশের ইনিংস। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তোলে ২৬৫ রান। ১৬২ রানে লিড নেয় তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ করে ২৪৫ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে জয়ের জন্য লক্ষ্য দাঁড়ায় মাত্র ৮৪ রানের। সহজেই সেই রান তুলে নেয় তারা। দুই ইনিংস মিলিয়ে সাত উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা হলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার কেমার রোচ।