সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালের সঙ্গে ফাইনালের আগে নারী ফুটবল দলের তারকা কৃষ্ণা রানী ফেসবুকে ছাদখোলা বাসে শিরোপা উদ্যাপনের একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘এমন মুহূর্তের অপেক্ষায়।’
ফাইনালের মঞ্চে নামার আগে সানজিদা ফেসবুকে লেখেন, ‘যারা আমাদের এই স্বপ্নকে আলিঙ্গন করতে উৎসুক হয়ে আছেন, সেই স্বপ্নসারথিদের জন্য এটি আমরা জিততে চাই। নিরঙ্কুশ সমর্থনের প্রতিদান আমরা দিতে চাই।
ছাদখোলা চ্যাম্পিয়ন বাসে ট্রফি নিয়ে না দাঁড়ালেও চলবে, সমাজের টিপ্পনীকে এক পাশে রেখে যে মানুষগুলো আমাদের সবুজ ঘাস ছোঁয়াতে সাহায্য করেছে, তাদের জন্য এটি জিততে চাই।
আমাদের এই সাফল্য হয়তো আরও নতুন কিছু সাবিনা, কৃষ্ণা, মারিয়া পেতে সাহায্য করবে। অনুজদের বন্ধুর এই রাস্তাটুকু কিছু হলেও সহজ করে দিয়ে যেতে চাই।’
কাল কৃষ্ণা ও সানজিদারা যখন বাংলাদেশে ফিরবেন, তখন বিমানবন্দরে তাদের অভ্যর্থনা জানাবেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কর্তারা। সড়কেও হয়তো থাকবেন ফুটবলপ্রেমীরা। তাদের অভিবাদনের জবাব নারী ফুটবলাররা ছাদখোলা বাস থেকেই দিতে পারবেন।
গতকাল সোমবার ম্যাচ শেষে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘সাবিনাদের আক্ষেপ দেখে আমাদের অন্তরে ব্যথা লেগেছে। আমাদের দেশে যদিও ছাদখোলা কোনো বাস নেই ঢাকায়; তারপরও আমরা তাদের জন্য একটা ব্যবস্থা করেছি। তাদের ছাদখোলা বাসে বিমানবন্দর থেকেই সংবর্ধনা আমরা দেব। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাফুফে ভবন পর্যন্ত তাদের আমরা নিয়ে যাব। তাদের মনের আশা পূরণ করব।’
বিআরটিসির সূত্র জানায়, নারী ফুটবল দল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরই ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ছাদখোলা বাসের আক্ষেপ ঘোচানোর পরিকল্পনা নেয়। তারা বিআরটিসির সঙ্গে গতকাল রাতেই যোগাযোগ করে। বিআরটিসি কোনো রকম দ্বিধা না করেই সংস্থার একটি বাসের ছাদ কেটে নারী ফুটবল দলের দেশে ফেরার উদ্যাপনটি রাঙাতে তৎপর হয়। বিআরটিসির মতিঝিল ডিপোর একটি ডাবল ডেকার বাসের ছাদ কাটা শুরু হয় আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে। আজকের মধ্যেই বাসটি পুরোপুরি প্রস্তুত হয়ে যাবে বলে জানান মতিঝিল ডিপোর কর্মকর্তারা।
মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২
সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালের সঙ্গে ফাইনালের আগে নারী ফুটবল দলের তারকা কৃষ্ণা রানী ফেসবুকে ছাদখোলা বাসে শিরোপা উদ্যাপনের একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘এমন মুহূর্তের অপেক্ষায়।’
ফাইনালের মঞ্চে নামার আগে সানজিদা ফেসবুকে লেখেন, ‘যারা আমাদের এই স্বপ্নকে আলিঙ্গন করতে উৎসুক হয়ে আছেন, সেই স্বপ্নসারথিদের জন্য এটি আমরা জিততে চাই। নিরঙ্কুশ সমর্থনের প্রতিদান আমরা দিতে চাই।
ছাদখোলা চ্যাম্পিয়ন বাসে ট্রফি নিয়ে না দাঁড়ালেও চলবে, সমাজের টিপ্পনীকে এক পাশে রেখে যে মানুষগুলো আমাদের সবুজ ঘাস ছোঁয়াতে সাহায্য করেছে, তাদের জন্য এটি জিততে চাই।
আমাদের এই সাফল্য হয়তো আরও নতুন কিছু সাবিনা, কৃষ্ণা, মারিয়া পেতে সাহায্য করবে। অনুজদের বন্ধুর এই রাস্তাটুকু কিছু হলেও সহজ করে দিয়ে যেতে চাই।’
কাল কৃষ্ণা ও সানজিদারা যখন বাংলাদেশে ফিরবেন, তখন বিমানবন্দরে তাদের অভ্যর্থনা জানাবেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কর্তারা। সড়কেও হয়তো থাকবেন ফুটবলপ্রেমীরা। তাদের অভিবাদনের জবাব নারী ফুটবলাররা ছাদখোলা বাস থেকেই দিতে পারবেন।
গতকাল সোমবার ম্যাচ শেষে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘সাবিনাদের আক্ষেপ দেখে আমাদের অন্তরে ব্যথা লেগেছে। আমাদের দেশে যদিও ছাদখোলা কোনো বাস নেই ঢাকায়; তারপরও আমরা তাদের জন্য একটা ব্যবস্থা করেছি। তাদের ছাদখোলা বাসে বিমানবন্দর থেকেই সংবর্ধনা আমরা দেব। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাফুফে ভবন পর্যন্ত তাদের আমরা নিয়ে যাব। তাদের মনের আশা পূরণ করব।’
বিআরটিসির সূত্র জানায়, নারী ফুটবল দল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরই ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ছাদখোলা বাসের আক্ষেপ ঘোচানোর পরিকল্পনা নেয়। তারা বিআরটিসির সঙ্গে গতকাল রাতেই যোগাযোগ করে। বিআরটিসি কোনো রকম দ্বিধা না করেই সংস্থার একটি বাসের ছাদ কেটে নারী ফুটবল দলের দেশে ফেরার উদ্যাপনটি রাঙাতে তৎপর হয়। বিআরটিসির মতিঝিল ডিপোর একটি ডাবল ডেকার বাসের ছাদ কাটা শুরু হয় আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে। আজকের মধ্যেই বাসটি পুরোপুরি প্রস্তুত হয়ে যাবে বলে জানান মতিঝিল ডিপোর কর্মকর্তারা।