কাতার বিশ্বকাপ প্রস্তুতি
ঘানাকে ৩-০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করার মাধ্যমে ব্রাজিল তাদের বিশ্বকাপ প্রস্তুতি শুরু করেছে। ফ্রান্সের লি হার্ভেতে অনুষ্ঠিত এ প্রীতি ম্যাচে ব্রাজিলের হয়ে দুটি গোল করেন রিচার্লিসন এবং একটি গোল করেন মার্কিনিওস।
ব্রাজিল তিনটি গোলই করে প্রথমার্ধে। তাদের পারফরমেন্স দেখে সমর্থকরা ষষ্ঠ বিশ্বকাপ ট্রফি জয়ের আশা করতেই পারেন। মূলত নবীন-প্রবীন সমন্বয়ে গড়া দল নিয়েই ঘানার বিপক্ষে খেলতে নামে ব্রাজিল। শুরু থেকেই আক্রমনাত্মক ফুটবল খেলে ব্রাজিল। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়া এবং রিচার্লিসনকে আক্রমনে রেখে দল গড়েন তিতে। নেইমার খেলেন উইঙ্গার হিসেবে। তিনি এ ম্যাচে দারুন খেলে দুটি গোলে সহায়তা দেন।
ব্রাজিলের হয়ে প্রথম গোলটি করেন রাফিনিয়া। ৯ মিনিটের মাথায় রাফিনিয়ার কর্নার কিকে হেড দিয়ে গোলটি করেন মার্কিনিওস। ১৯ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুন করেন রিচার্লিসন। বা দিক থেকে নেইমারের একেবারে মাপা ক্রস থেকে গোলটি করেন টটেনহ্যামের হয়ে খেলা স্ট্রাইকার রিচার্লিসন। টটেনহ্যামের স্ট্রাইকার রিচার্লিসন প্রথমার্ধের খেলার ৫ মিনিট বাকি থাকতে তৃতীয় গোলটি করেন। নেইমারের ফ্রি কিকে মাথা লাগিয়ে বলের গতি পাল্টে গোলটি করেন তিনি।
ম্যাচ শেষে জোড়া গোল করা রিচার্লিসন বলেন, ‘আমি আশা করছি ব্রাজিলের সমর্থকরা আমার উপর এখন আরো বেশী আস্থা রাখবেন। কারণ আমি জাতীয় দলের হয়ে আরো বেশী গোল করতে পারবো। আমি যতবারই ৯ নম্বর জার্সি গায়ে খেলেছি ততবারই গোল করেছি। আমি এখানে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছি।’
ম্যাচটি চলাকালে বেশ বৃষ্টি হয়েছে। ব্রাজিলের কোচ তিতে দ্বিতীয়ার্ধে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড় পরিবর্তন করে অন্যদের খেলার সুযোগ করে দেন। তার পরেও ব্রাজিলেরই প্রাধান্য ছিল ম্যাচে। নেইমার অবশ্য মিডফিল্ডার হিসেবে পুরো ৯০ মিনিটই খেলেন। তার ক্রস থেকে লুকাস পাকেটা সুযোগ পেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি ব্যবধান বাড়াতে পারেননি। নেইমার নিজে ৮০ মিনিটে দারুন একটি সুযোগ তৈরী করেও গোল করতে পারেননি। তিনি তিনজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে দূর পাল্লার একটি শট মেরেছিলেন। সেটি অল্পের জন্য বাইরে যায়।
ব্রাজিল মঙ্গলবার প্যারিসে তিউনিসিয়ার বিপক্ষে আরেকটি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে। ২৪ নভেম্বর বিশ্বকাপে সি গ্রুপে সার্বিয়ার বিপক্ষে খেলার আগে এটাই হবে তাদের শেষ ম্যাচ।
কাতার বিশ্বকাপ প্রস্তুতি
শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
ঘানাকে ৩-০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করার মাধ্যমে ব্রাজিল তাদের বিশ্বকাপ প্রস্তুতি শুরু করেছে। ফ্রান্সের লি হার্ভেতে অনুষ্ঠিত এ প্রীতি ম্যাচে ব্রাজিলের হয়ে দুটি গোল করেন রিচার্লিসন এবং একটি গোল করেন মার্কিনিওস।
ব্রাজিল তিনটি গোলই করে প্রথমার্ধে। তাদের পারফরমেন্স দেখে সমর্থকরা ষষ্ঠ বিশ্বকাপ ট্রফি জয়ের আশা করতেই পারেন। মূলত নবীন-প্রবীন সমন্বয়ে গড়া দল নিয়েই ঘানার বিপক্ষে খেলতে নামে ব্রাজিল। শুরু থেকেই আক্রমনাত্মক ফুটবল খেলে ব্রাজিল। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়া এবং রিচার্লিসনকে আক্রমনে রেখে দল গড়েন তিতে। নেইমার খেলেন উইঙ্গার হিসেবে। তিনি এ ম্যাচে দারুন খেলে দুটি গোলে সহায়তা দেন।
ব্রাজিলের হয়ে প্রথম গোলটি করেন রাফিনিয়া। ৯ মিনিটের মাথায় রাফিনিয়ার কর্নার কিকে হেড দিয়ে গোলটি করেন মার্কিনিওস। ১৯ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুন করেন রিচার্লিসন। বা দিক থেকে নেইমারের একেবারে মাপা ক্রস থেকে গোলটি করেন টটেনহ্যামের হয়ে খেলা স্ট্রাইকার রিচার্লিসন। টটেনহ্যামের স্ট্রাইকার রিচার্লিসন প্রথমার্ধের খেলার ৫ মিনিট বাকি থাকতে তৃতীয় গোলটি করেন। নেইমারের ফ্রি কিকে মাথা লাগিয়ে বলের গতি পাল্টে গোলটি করেন তিনি।
ম্যাচ শেষে জোড়া গোল করা রিচার্লিসন বলেন, ‘আমি আশা করছি ব্রাজিলের সমর্থকরা আমার উপর এখন আরো বেশী আস্থা রাখবেন। কারণ আমি জাতীয় দলের হয়ে আরো বেশী গোল করতে পারবো। আমি যতবারই ৯ নম্বর জার্সি গায়ে খেলেছি ততবারই গোল করেছি। আমি এখানে আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছি।’
ম্যাচটি চলাকালে বেশ বৃষ্টি হয়েছে। ব্রাজিলের কোচ তিতে দ্বিতীয়ার্ধে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড় পরিবর্তন করে অন্যদের খেলার সুযোগ করে দেন। তার পরেও ব্রাজিলেরই প্রাধান্য ছিল ম্যাচে। নেইমার অবশ্য মিডফিল্ডার হিসেবে পুরো ৯০ মিনিটই খেলেন। তার ক্রস থেকে লুকাস পাকেটা সুযোগ পেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি ব্যবধান বাড়াতে পারেননি। নেইমার নিজে ৮০ মিনিটে দারুন একটি সুযোগ তৈরী করেও গোল করতে পারেননি। তিনি তিনজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে দূর পাল্লার একটি শট মেরেছিলেন। সেটি অল্পের জন্য বাইরে যায়।
ব্রাজিল মঙ্গলবার প্যারিসে তিউনিসিয়ার বিপক্ষে আরেকটি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে। ২৪ নভেম্বর বিশ্বকাপে সি গ্রুপে সার্বিয়ার বিপক্ষে খেলার আগে এটাই হবে তাদের শেষ ম্যাচ।