টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট মানেই উন্মাদনা আর চার-ছক্কার ফুলঝুড়ি। আর ম্যাচটা যদি হয় ভারত-পাকিস্তানের, তাহলে তো কথাই নেই। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের লড়াইকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার পারদটা সবসময়ই থাকে আকাশছোঁয়া। এমনই এক টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের লড়াইয়ে কিছুক্ষণ পরই মুখোমুখি হবে পাকিস্তান।
এক লাখ আসনের আইকনিক মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ উৎসবের আমেজ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ব্লকবাস্টার ম্যাচ দেখতে তর সইছে না বিশ্বের কোটি কোটি ক্রিকেটপ্রেমীদের। বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী।
অস্ট্রেলিয়ান শহরে দুই দেশের ভক্তদের জোয়ার নেমেছে। মেলবোর্ন যেন উৎসবের নগরী। এমনটা আভাস পাওয়া গিয়েছিল এই ম্যাচের টিকিট ছাড়তেই। চোখের নিমিষে শেষ হয়ে যায় টিকিট, এমনকি দাঁড়িয়ে খেলা দেখারও টিকিট নেই মিনিটখানেকের মধ্যে। বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় মহারণ নিয়ে তো এমন চাহিদা থাকা স্বাভাবিক।
এমনকি মেলবোর্নে প্রিয় খেলোয়াড়দের অনুশীলনও দেখতে হাজার হাজার দর্শক উপস্থিত ছিলেন মেলবোর্নের গ্যালারিতে। হয়তো নির্ঘুম রাত কেটেছে এই সমর্থকদের। তাদের অপেক্ষার পালা শেষ হতে যাচ্ছে আর কয়েক ঘণ্টা পরই।
গত বছর এই পাকিস্তানের কাছে ১০ উইকেটে হারের ধাক্কা বেশ জোরেশোরে লেগেছিল ভারতীয় ক্যাম্পে। বিদায় নিতে হয় সেমিফাইনাল না খেলেই। বিশ্বকাপে ১২ ম্যাচের জয়খরা কাটায় সেবার পাকিস্তান। এশিয়া কাপে ভারত অবশ্য সেই হারের প্রতিশোধ নেয়, তবে সুপার ফোরে জেতে পাকিস্তান।
দুই দলের শক্তির জায়গা ভিন্ন। ভারতের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনের বিরুদ্ধে লড়াই হবে পাকিস্তানের আগ্রাসী বোলিংয়ের। শাহীন শাহ আফ্রিদি দলে ফিরেছেন। এই পেসারের ফেরা উজ্জীবিত করছে পুরো পাকিস্তান দলকে। ভারতের টপ অর্ডারে আছে রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুল ও বিরাট কোহলি। আফ্রিদির সঙ্গে হারিস রউফ ও নাসিম শাহের বোলিং অ্যাটাক সামাল দিতে হবে তাদের।
ভারতের অধিনায়ক রোহিত বলছেন ভিন্ন কথা, ‘দেখুন, আমি চাপ শব্দ ব্যবহার করতে চাই না। কারণ চাপ আপেক্ষিক। এটা কখনও পাল্টাবে না। আমি এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে চাই। এইবার পাকিস্তান খুব চ্যালেঞ্জিং দল। ২০০৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত যতগুলো পাকিস্তানি দলকে খেলেছি আমি, সবাই ছিল ভালো দল।’
পরিস্থিতি যাই হোক বাবর আজম দলের কাছে শতভাগ প্রচেষ্টা দেখতে চান, ‘একজন খেলোয়াড় ও অধিনায়ক হিসেবে আমি চাই ম্যাচটা হোক। আবহাওয়া তো আমাদের হাতে নেই। পরিস্থিতি যাই হোক, আমরা প্রস্তুত এবং চেষ্টা করবো আমাদের শতভাগ দিতে।
রোববার, ২৩ অক্টোবর ২০২২
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট মানেই উন্মাদনা আর চার-ছক্কার ফুলঝুড়ি। আর ম্যাচটা যদি হয় ভারত-পাকিস্তানের, তাহলে তো কথাই নেই। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের লড়াইকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার পারদটা সবসময়ই থাকে আকাশছোঁয়া। এমনই এক টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের লড়াইয়ে কিছুক্ষণ পরই মুখোমুখি হবে পাকিস্তান।
এক লাখ আসনের আইকনিক মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ উৎসবের আমেজ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ব্লকবাস্টার ম্যাচ দেখতে তর সইছে না বিশ্বের কোটি কোটি ক্রিকেটপ্রেমীদের। বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী।
অস্ট্রেলিয়ান শহরে দুই দেশের ভক্তদের জোয়ার নেমেছে। মেলবোর্ন যেন উৎসবের নগরী। এমনটা আভাস পাওয়া গিয়েছিল এই ম্যাচের টিকিট ছাড়তেই। চোখের নিমিষে শেষ হয়ে যায় টিকিট, এমনকি দাঁড়িয়ে খেলা দেখারও টিকিট নেই মিনিটখানেকের মধ্যে। বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় মহারণ নিয়ে তো এমন চাহিদা থাকা স্বাভাবিক।
এমনকি মেলবোর্নে প্রিয় খেলোয়াড়দের অনুশীলনও দেখতে হাজার হাজার দর্শক উপস্থিত ছিলেন মেলবোর্নের গ্যালারিতে। হয়তো নির্ঘুম রাত কেটেছে এই সমর্থকদের। তাদের অপেক্ষার পালা শেষ হতে যাচ্ছে আর কয়েক ঘণ্টা পরই।
গত বছর এই পাকিস্তানের কাছে ১০ উইকেটে হারের ধাক্কা বেশ জোরেশোরে লেগেছিল ভারতীয় ক্যাম্পে। বিদায় নিতে হয় সেমিফাইনাল না খেলেই। বিশ্বকাপে ১২ ম্যাচের জয়খরা কাটায় সেবার পাকিস্তান। এশিয়া কাপে ভারত অবশ্য সেই হারের প্রতিশোধ নেয়, তবে সুপার ফোরে জেতে পাকিস্তান।
দুই দলের শক্তির জায়গা ভিন্ন। ভারতের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনের বিরুদ্ধে লড়াই হবে পাকিস্তানের আগ্রাসী বোলিংয়ের। শাহীন শাহ আফ্রিদি দলে ফিরেছেন। এই পেসারের ফেরা উজ্জীবিত করছে পুরো পাকিস্তান দলকে। ভারতের টপ অর্ডারে আছে রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুল ও বিরাট কোহলি। আফ্রিদির সঙ্গে হারিস রউফ ও নাসিম শাহের বোলিং অ্যাটাক সামাল দিতে হবে তাদের।
ভারতের অধিনায়ক রোহিত বলছেন ভিন্ন কথা, ‘দেখুন, আমি চাপ শব্দ ব্যবহার করতে চাই না। কারণ চাপ আপেক্ষিক। এটা কখনও পাল্টাবে না। আমি এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে চাই। এইবার পাকিস্তান খুব চ্যালেঞ্জিং দল। ২০০৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত যতগুলো পাকিস্তানি দলকে খেলেছি আমি, সবাই ছিল ভালো দল।’
পরিস্থিতি যাই হোক বাবর আজম দলের কাছে শতভাগ প্রচেষ্টা দেখতে চান, ‘একজন খেলোয়াড় ও অধিনায়ক হিসেবে আমি চাই ম্যাচটা হোক। আবহাওয়া তো আমাদের হাতে নেই। পরিস্থিতি যাই হোক, আমরা প্রস্তুত এবং চেষ্টা করবো আমাদের শতভাগ দিতে।