টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের আশা টিকিয়ে রাখতে ম্যাচটা জিততেই হতো ইংল্যান্ডকে। অন্যদিকে ২ ম্যাচে জিতে কিছুটা নির্ভার নিউজিল্যান্ডের জন্যও জয় পাওয়াটা কম গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। এমন ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে ২০ রানে হারিয়ে গ্রুপ ‘১’ এর সেমির সমীকরণ জটিল করে তুললো ইংল্যান্ড। ব্যাট হাতে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন বাটলার।
মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে সুপার টুয়েলভের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ওপেনিংয়েই বাজিমাত করেছে ইংলিশরা। জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলসের হাফসেঞ্চুরিতে ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭৯ রান করে ইংল্যান্ড। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রানে থামে নিউজিল্যান্ড।
১৮০ রানের বড় লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা একদমই ভালো হয়নি নিউজিল্যান্ডের। দলীয় ২৮ রানের মধ্যে দুই ওপেনারকে হারায় তারা। তবে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৫৯ বলে ৯১ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে জয়ের স্বপ্ন দেখান কেন উইলিয়ামসন ও গ্লেন ফিলিপস।
এই জুটি ভাঙেন বেন স্টোকস। ৪০ বলে সমান ৪০ রান করা কিউই অধিনায়ক উইলিয়ামসনকে ফেরান তিনি। ঝড়ো ব্যাট করা ফিলিপসের ব্যাটে বেশ আশা জোগায়। তবে স্যাম কারান তাকে বিদায় করলে স্বপ্ন গুঁড়িয়ে যায় কিউইদের।
ইংলিশ বোলারদের মধ্যে ২টি করে উইকেট পান ক্রিস ওকস ও স্যাম কারান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার। ব্যাটিংয়ে নেমে ইংল্যান্ডের শুরুটা হয় দুর্দান্ত। উদ্বোধনী জুটিতে ১০.২ ওভারে ৮১ রান তোলেন দুই ওপেনার জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলস। অবশেষে তাদের জুটি ভাঙেন মিচেল স্যান্টনার। তার বলে হেলসকে স্টাম্পিং করেন উইকেটরক্ষক ডেভন কনওয়ে। তবে ৪০ বলে ৭টি চার ও একটি ছক্কায় ৫২ রানে কার্যকরী হাফসেঞ্চুরি করেন তিনি।
বাটলার অবশ্য ১৯তম ওভার পর্যন্ত টিকে ছিলেন। শেষ অবধি রান আউট হওয়া এই ইংলিশ তারকা ৪৭ বলে ৭টি চার ও ২টি ছক্কায় ৭৩ রান করেন।
শেষ দিকে ঘুরে দাঁড়ায় নিউজিল্যান্ড বোলাররা। তাদের তোপে দ্রুত কিছু উইকেট হারায়। ইংলিশদের হয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ ২০ রান করেন লিয়াম লিভিংস্টোন।
কিউই বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২টি উইকেট পান পেসার লকি ফার্গুসন।
ইংল্যান্ডের এ জয়ে গ্রুপের দ্বিতীয়স্থানে উঠে এলো। ৪ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৫। ৪ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে এগিয়ে শীর্ষে নিউজিল্যান্ড।
মঙ্গলবার, ০১ নভেম্বর ২০২২
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের আশা টিকিয়ে রাখতে ম্যাচটা জিততেই হতো ইংল্যান্ডকে। অন্যদিকে ২ ম্যাচে জিতে কিছুটা নির্ভার নিউজিল্যান্ডের জন্যও জয় পাওয়াটা কম গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। এমন ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে ২০ রানে হারিয়ে গ্রুপ ‘১’ এর সেমির সমীকরণ জটিল করে তুললো ইংল্যান্ড। ব্যাট হাতে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন বাটলার।
মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে সুপার টুয়েলভের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ওপেনিংয়েই বাজিমাত করেছে ইংলিশরা। জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলসের হাফসেঞ্চুরিতে ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭৯ রান করে ইংল্যান্ড। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রানে থামে নিউজিল্যান্ড।
১৮০ রানের বড় লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা একদমই ভালো হয়নি নিউজিল্যান্ডের। দলীয় ২৮ রানের মধ্যে দুই ওপেনারকে হারায় তারা। তবে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৫৯ বলে ৯১ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে জয়ের স্বপ্ন দেখান কেন উইলিয়ামসন ও গ্লেন ফিলিপস।
এই জুটি ভাঙেন বেন স্টোকস। ৪০ বলে সমান ৪০ রান করা কিউই অধিনায়ক উইলিয়ামসনকে ফেরান তিনি। ঝড়ো ব্যাট করা ফিলিপসের ব্যাটে বেশ আশা জোগায়। তবে স্যাম কারান তাকে বিদায় করলে স্বপ্ন গুঁড়িয়ে যায় কিউইদের।
ইংলিশ বোলারদের মধ্যে ২টি করে উইকেট পান ক্রিস ওকস ও স্যাম কারান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার। ব্যাটিংয়ে নেমে ইংল্যান্ডের শুরুটা হয় দুর্দান্ত। উদ্বোধনী জুটিতে ১০.২ ওভারে ৮১ রান তোলেন দুই ওপেনার জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলস। অবশেষে তাদের জুটি ভাঙেন মিচেল স্যান্টনার। তার বলে হেলসকে স্টাম্পিং করেন উইকেটরক্ষক ডেভন কনওয়ে। তবে ৪০ বলে ৭টি চার ও একটি ছক্কায় ৫২ রানে কার্যকরী হাফসেঞ্চুরি করেন তিনি।
বাটলার অবশ্য ১৯তম ওভার পর্যন্ত টিকে ছিলেন। শেষ অবধি রান আউট হওয়া এই ইংলিশ তারকা ৪৭ বলে ৭টি চার ও ২টি ছক্কায় ৭৩ রান করেন।
শেষ দিকে ঘুরে দাঁড়ায় নিউজিল্যান্ড বোলাররা। তাদের তোপে দ্রুত কিছু উইকেট হারায়। ইংলিশদের হয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ ২০ রান করেন লিয়াম লিভিংস্টোন।
কিউই বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২টি উইকেট পান পেসার লকি ফার্গুসন।
ইংল্যান্ডের এ জয়ে গ্রুপের দ্বিতীয়স্থানে উঠে এলো। ৪ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৫। ৪ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে এগিয়ে শীর্ষে নিউজিল্যান্ড।