নেদারল্যান্ডসের অলৌকিকে সুযোগ পাওয়া গিয়েছিলো। কিন্তু কাজে লাগাতে পারলো না বাংলাদেশ। আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে দোষ দেয়া যায়। কিন্তু তারপরও শেষ পর্যন্ত দল হিসেবে সেমিফাইনালে যেতে পারলো না বাংলাদেশ।
পাকিস্তানের বিপক্ষে হেরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিল সাকিব আল হাসানের দল। সেমিফাইনালে উঠে গেলো টানা দুই ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপ শুরু করা পাকিস্তান।
আম্পায়ারের বিতর্কিত, ভুল সিদ্ধান্তে সাকিবের ওই আউটের পরই বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের সব যেন এলোমেলো হয়ে যায়।
এক পর্যায়ে ১ উইকেটে ৭৩ রান থেকে মুহূর্তেই বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ৭৩। সেটা সাকিবের সেই বিতর্কিত আউটসহ।
সাকিবের আউটই খেলার মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। অন্যায় সিদ্ধান্তের শিকার হয়ে অধিনায়কের ফিরে যাওয়ার পর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ১২৭ রান করে শেষ হয়েছে বাংলাদেশের ইনিংস।
পাকিস্তানের জন্য লক্ষ্যটা কঠিন ছিল না মোটেও। তারপরও লক্ষ্যে পৌঁছানোর আগে তাদের হারাতে হয়েছে ৫ উইকেট, অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৯তম ওভার পর্যন্ত। দুই নম্বর গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবে সেমিফাইনাল উঠে গেছে বাবর আজমের দল। বাংলাদেশের ১২৭ রান ছাড়িয়ে যায় ১১ বল বাকি থাকতে।
শাহিন শাহ আফ্রিদির ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ের পর ব্যাটারদের মিলিত চেষ্টায় ৫ উইকেটে জিতল পাকিস্তান। গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবে সেমি-ফাইনালে গেল তারা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১২৭/৮ (শান্ত ৫৪, লিটন ১০, সৌম্য ২০, সাকিব ০, আফিফ ২৪, মোসাদ্দেক ৫, সোহান ০, তাসকিন ১, নাসুম ৭, মুস্তাফিজ ০; শাহিন আফ্রিদি ৪-০-২২-৪, নাসিম ৩-০-১৫-০, ওয়াসিম ২-০-১৯-০, হারিস রউফ ৪-০-২১-১, শাদাব ৪-০-৩০-২, ইফতিখার ৩-০-১৫-১)
পাকিস্তান: ১৮.১ ওভারে ১২৮/৫ (রিজওয়ান ৩২, বাবর ২৫, নাওয়াজ ৪, মো. হারিস ৩১, মাসুদ ২৪, ইফতিখার ১, শাদাব ০; তাসকিন ৩-০-২৬-০, নাসুম ৪-০-১৪-১, সাকিব ৪-০-৩৫-১, মুস্তাফিজ ৪-০-২১-১, ইবাদত ৩.১-০-২৫-১)
রোববার, ০৬ নভেম্বর ২০২২
নেদারল্যান্ডসের অলৌকিকে সুযোগ পাওয়া গিয়েছিলো। কিন্তু কাজে লাগাতে পারলো না বাংলাদেশ। আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে দোষ দেয়া যায়। কিন্তু তারপরও শেষ পর্যন্ত দল হিসেবে সেমিফাইনালে যেতে পারলো না বাংলাদেশ।
পাকিস্তানের বিপক্ষে হেরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিল সাকিব আল হাসানের দল। সেমিফাইনালে উঠে গেলো টানা দুই ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপ শুরু করা পাকিস্তান।
আম্পায়ারের বিতর্কিত, ভুল সিদ্ধান্তে সাকিবের ওই আউটের পরই বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের সব যেন এলোমেলো হয়ে যায়।
এক পর্যায়ে ১ উইকেটে ৭৩ রান থেকে মুহূর্তেই বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ৭৩। সেটা সাকিবের সেই বিতর্কিত আউটসহ।
সাকিবের আউটই খেলার মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। অন্যায় সিদ্ধান্তের শিকার হয়ে অধিনায়কের ফিরে যাওয়ার পর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ১২৭ রান করে শেষ হয়েছে বাংলাদেশের ইনিংস।
পাকিস্তানের জন্য লক্ষ্যটা কঠিন ছিল না মোটেও। তারপরও লক্ষ্যে পৌঁছানোর আগে তাদের হারাতে হয়েছে ৫ উইকেট, অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৯তম ওভার পর্যন্ত। দুই নম্বর গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবে সেমিফাইনাল উঠে গেছে বাবর আজমের দল। বাংলাদেশের ১২৭ রান ছাড়িয়ে যায় ১১ বল বাকি থাকতে।
শাহিন শাহ আফ্রিদির ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ের পর ব্যাটারদের মিলিত চেষ্টায় ৫ উইকেটে জিতল পাকিস্তান। গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবে সেমি-ফাইনালে গেল তারা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১২৭/৮ (শান্ত ৫৪, লিটন ১০, সৌম্য ২০, সাকিব ০, আফিফ ২৪, মোসাদ্দেক ৫, সোহান ০, তাসকিন ১, নাসুম ৭, মুস্তাফিজ ০; শাহিন আফ্রিদি ৪-০-২২-৪, নাসিম ৩-০-১৫-০, ওয়াসিম ২-০-১৯-০, হারিস রউফ ৪-০-২১-১, শাদাব ৪-০-৩০-২, ইফতিখার ৩-০-১৫-১)
পাকিস্তান: ১৮.১ ওভারে ১২৮/৫ (রিজওয়ান ৩২, বাবর ২৫, নাওয়াজ ৪, মো. হারিস ৩১, মাসুদ ২৪, ইফতিখার ১, শাদাব ০; তাসকিন ৩-০-২৬-০, নাসুম ৪-০-১৪-১, সাকিব ৪-০-৩৫-১, মুস্তাফিজ ৪-০-২১-১, ইবাদত ৩.১-০-২৫-১)