প্রথম দল হিসেবে ইতোমধ্যেই কাতার বিশ্বকাপের নক আউট পর্ব নিশ্চিত করেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। যে কারণে তিউনিসিয়ার বিপক্ষে গ্রুপ-ডি’র শেষ ম্যাচটি ফ্রান্সের জন্য শুধুই নিয়মরক্ষার। কিন্তু এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে বুধবার (৩০ নভেম্বর রাত ৯টায়) এক পয়েন্ট নিয়ে তলানিতে থাকা তিউনিসিয়া আশা বাঁচিয়ে রাখার লক্ষ্যে উড়তে থাকা ফ্রান্সকে মাটিতে নামতে মরিয়া।
আফ্রিকার দলটি গত শনিবার অস্ট্রেলিয়ার কাছে (১-০) হেরে যাওয়ায় গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়ের শঙ্কায় রয়েছে। এর আগে প্রথম ম্যাচে ডেনমার্ককে গোলশূন্য ভাবে রুখে দিয়ে এক পয়েন্ট অর্জন করেছিল তারা।
জালেল কাদরির দল যদি ফ্রান্সকে হতবাক করে দিয়ে তিন পয়েন্ট অর্জনও করে তবুও নক আউট পর্ব নিশ্চিত হবে না। কারণ পরের ম্যচে ডেনমার্কে হারাতে পারলে অস্ট্রেলিয়ান পরের রাউন্ড নিশ্চিত হবে। তবে অস্ট্রেলিয়া ড্র করলে তিউনিসিয়ার জন্য দরজা খুলে যাবে।
কাতারে আসার আগে শক্তিশালী রক্ষণভাগ নিয়ে সাত ম্যাচে একটি গোলও হজম করেনি তিউনিসিয়া। বিশ্বকাপের প্রথম দুই ম্যচে ১৮০ মিনিট মাত্র এক গোল হজম করেছে। কিন্তু মেক্সিকোর সঙ্গে দ্বিতীয় দল হিসেবে প্রতিপক্ষের জালে এখনও কোন গোল দিতে পারেনি তিউনিশিয়া। এর আগে বিশ্বকাপের কোন আসরে কোন গোল না দিয়ে বাড়ি ফিরতে হয়নি ঈগলসের। অতীত পরিসংখ্যান থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেতে পারে আফ্রিকানরা।
যদিও ইতোমধ্যেই পরের রাউন্ড নিশ্চিত করা ফ্রান্স যেহেতু নির্ভর হয়ে মাঠে নামবে, তাই তারাও ছেড়ে কথা বলবে না। বিশ্বকাপ শুরু আগে থেকে ইনজুরি ও প্রাক-টুর্নামেন্ট ফর্মহীনতা ফ্রান্সের শিরোপা ধরে রাখার মিশন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিল। কিন্তু প্রথম দুই ম্যাচেই ফরাসিরা তাদের আগমন জানান দিয় ফেলেছে। এমবাপ্পের জোড়া গোলে ডেনমার্কের বিপক্ষে দারুণ এক জয় তুলে নিয়ে নক আউট পর্বে গেছে ফ্রান্স। গ্রুপ বিজয়ী হতে দিদিয়ের দেশ্যমের এখন শেষ ম্যাচে এক পয়েন্ট হলেই চলবে। এনিয়ে বিশ্বকাপে টানা ছয় ম্যাচে জয় নিশ্চিত করেছে ফরাসিরা। বুধবারের খেলায় জিততে পারলে ইতালির সঙ্গে সাত ম্যাচ জয়ের দ্বিতীয় সেরা রেকর্ড স্পর্শ করবে। ২০০২ থেকে ২০০৬ সাল ব্রাজিল টানা ১১ ম্যাচে জয়ী হয়ে এখনও শীর্ষস্থানটি ধরে রেখেছে।
২০১০ সালে সর্বশেষ সাক্ষাতে ১-১ গোলে ড্র করেছিল তিউনিসিয়া ও মোকাবিলা করতে যাচ্ছে ফ্রান্স। ওই প্রীতি ম্যাচটি ফ্রান্স।
ফ্রান্স শিবিরে একাধিক পরিবর্তনের আভাস পাওয়া গেছে। নক আউট পর্বের জন্য মূল দলের অনেককেই বিশ্রাম দেয়া হতে পারে। বড় ভাই লুকাস হার্নান্দেজ গুরুতর লিগামেন্ট ইনজুরিতে পড়ে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে পড়ায় এই মুহূর্তে দলে একমাত্র স্বীকৃত লেফট-ব্যাক হিসেকে টিকে আছেন থিও হার্নান্দেজ। ডিফেন্ডার কামভিনগাকে এখনও মাঠে নামাননি দেশ্যম। এমবাপ্পে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি বিশ্রাম চান না, তবে দেশ্যমের হাতে এমবাপ্পের জায়গায় উইলিয়াম সালিবা, মাত্তেও গুয়েনডুজি, কিংসলে কোম্যান ও ইউসুফ ফোফানা রয়েছেন।
মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর ২০২২
প্রথম দল হিসেবে ইতোমধ্যেই কাতার বিশ্বকাপের নক আউট পর্ব নিশ্চিত করেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। যে কারণে তিউনিসিয়ার বিপক্ষে গ্রুপ-ডি’র শেষ ম্যাচটি ফ্রান্সের জন্য শুধুই নিয়মরক্ষার। কিন্তু এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে বুধবার (৩০ নভেম্বর রাত ৯টায়) এক পয়েন্ট নিয়ে তলানিতে থাকা তিউনিসিয়া আশা বাঁচিয়ে রাখার লক্ষ্যে উড়তে থাকা ফ্রান্সকে মাটিতে নামতে মরিয়া।
আফ্রিকার দলটি গত শনিবার অস্ট্রেলিয়ার কাছে (১-০) হেরে যাওয়ায় গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়ের শঙ্কায় রয়েছে। এর আগে প্রথম ম্যাচে ডেনমার্ককে গোলশূন্য ভাবে রুখে দিয়ে এক পয়েন্ট অর্জন করেছিল তারা।
জালেল কাদরির দল যদি ফ্রান্সকে হতবাক করে দিয়ে তিন পয়েন্ট অর্জনও করে তবুও নক আউট পর্ব নিশ্চিত হবে না। কারণ পরের ম্যচে ডেনমার্কে হারাতে পারলে অস্ট্রেলিয়ান পরের রাউন্ড নিশ্চিত হবে। তবে অস্ট্রেলিয়া ড্র করলে তিউনিসিয়ার জন্য দরজা খুলে যাবে।
কাতারে আসার আগে শক্তিশালী রক্ষণভাগ নিয়ে সাত ম্যাচে একটি গোলও হজম করেনি তিউনিসিয়া। বিশ্বকাপের প্রথম দুই ম্যচে ১৮০ মিনিট মাত্র এক গোল হজম করেছে। কিন্তু মেক্সিকোর সঙ্গে দ্বিতীয় দল হিসেবে প্রতিপক্ষের জালে এখনও কোন গোল দিতে পারেনি তিউনিশিয়া। এর আগে বিশ্বকাপের কোন আসরে কোন গোল না দিয়ে বাড়ি ফিরতে হয়নি ঈগলসের। অতীত পরিসংখ্যান থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেতে পারে আফ্রিকানরা।
যদিও ইতোমধ্যেই পরের রাউন্ড নিশ্চিত করা ফ্রান্স যেহেতু নির্ভর হয়ে মাঠে নামবে, তাই তারাও ছেড়ে কথা বলবে না। বিশ্বকাপ শুরু আগে থেকে ইনজুরি ও প্রাক-টুর্নামেন্ট ফর্মহীনতা ফ্রান্সের শিরোপা ধরে রাখার মিশন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিল। কিন্তু প্রথম দুই ম্যাচেই ফরাসিরা তাদের আগমন জানান দিয় ফেলেছে। এমবাপ্পের জোড়া গোলে ডেনমার্কের বিপক্ষে দারুণ এক জয় তুলে নিয়ে নক আউট পর্বে গেছে ফ্রান্স। গ্রুপ বিজয়ী হতে দিদিয়ের দেশ্যমের এখন শেষ ম্যাচে এক পয়েন্ট হলেই চলবে। এনিয়ে বিশ্বকাপে টানা ছয় ম্যাচে জয় নিশ্চিত করেছে ফরাসিরা। বুধবারের খেলায় জিততে পারলে ইতালির সঙ্গে সাত ম্যাচ জয়ের দ্বিতীয় সেরা রেকর্ড স্পর্শ করবে। ২০০২ থেকে ২০০৬ সাল ব্রাজিল টানা ১১ ম্যাচে জয়ী হয়ে এখনও শীর্ষস্থানটি ধরে রেখেছে।
২০১০ সালে সর্বশেষ সাক্ষাতে ১-১ গোলে ড্র করেছিল তিউনিসিয়া ও মোকাবিলা করতে যাচ্ছে ফ্রান্স। ওই প্রীতি ম্যাচটি ফ্রান্স।
ফ্রান্স শিবিরে একাধিক পরিবর্তনের আভাস পাওয়া গেছে। নক আউট পর্বের জন্য মূল দলের অনেককেই বিশ্রাম দেয়া হতে পারে। বড় ভাই লুকাস হার্নান্দেজ গুরুতর লিগামেন্ট ইনজুরিতে পড়ে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে পড়ায় এই মুহূর্তে দলে একমাত্র স্বীকৃত লেফট-ব্যাক হিসেকে টিকে আছেন থিও হার্নান্দেজ। ডিফেন্ডার কামভিনগাকে এখনও মাঠে নামাননি দেশ্যম। এমবাপ্পে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি বিশ্রাম চান না, তবে দেশ্যমের হাতে এমবাপ্পের জায়গায় উইলিয়াম সালিবা, মাত্তেও গুয়েনডুজি, কিংসলে কোম্যান ও ইউসুফ ফোফানা রয়েছেন।