পাঁচবারের ব্যালন ডি অর জয়ী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে বসিয়ে রাখা একটা ঝুঁকি, তার চেয়ে বড় ঝুঁকি সে জায়গায় তরুণ একজনকে খেলানো। পর্তুগীজ কোচ সেই ঝুঁকিটা নিলেন। আর ২১ বছর বয়সী গঞ্জালো রামোস সেই আস্থার প্রতিদান দিলেন। বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চের কাতার আসরেই তার অভিষেক হয়েছে। আর সেটাই স্মরণীয় করে রাখলেন হ্যাটট্রিকে।
বুধবার কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে শেষ ষোলোর ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে বিশ্বকাপে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন পর্তুগাল স্ট্রাইকার গনসালো রামোস। কাতারে আগেও দুই ম্যাচ খেলেছিলেন। কিন্তু পাননি গোলের দেখা। তবে লুসাইলে এসে যেন ষোলো কলা পূর্ণ করলেন তিনি।
রোনালদোহীন পর্তুগাল কি করে সেটাই দেখার অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। সেটা দেখতে ১৭ মিনিটের বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি ভক্তদের। সেটাও আবার করে দেখালেন রোনালদোর পরিবর্তে মাঠে নামা গঞ্জালো মাতিয়াস রামোস। স্বাভাবিক ভাবেই তার নিজেকে প্রমাণ করার তাগিদ অনেক বেশি। এর জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হল না ২১ বছরের রামোসকে। পর্তুগালের জার্সিতে বিশ্বকাপের মঞ্চে অভিষেক হয়েছে তার। আর মাঠে নেমেই চমকে দেন তিনি। বলটি পেয়ে গোলার মতো একটি শটে পর্তুগালকে ১-০ এগিয়ে দেন রামোস।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল দ্বিগুণ করেন রামোস। ৫১ মিনিটে তৃতীয় গোল করে দলের ব্যবধান বাড়ান। সঙ্গে নিজের ঝুলিটাও ভারি করেন। ৬৭ মিনিটে গিয়ে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন তিনি। ২১ বছর ৫ মাস ১৬ দিন বয়সে দেশের জার্সিতে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর পরিবর্তে খেলতে নেমেই এমন বাজিমাত। যা এবারের বিশ্বকাপেও প্রথম হ্যাটট্রিক।
১৯৯০ সালে কোস্টারিকার বিপক্ষে নকআউট পর্বে চেক প্রজাতন্ত্রের টমাস স্কুহরাভির হ্যাটট্রিক করেছিলেন। ৩২ বছর পর এই পর্বে ফের কেউ হ্যাটট্রিকের দেখা পেয়েছে। আর সেই হ্যাটট্রিক ম্যান গঞ্জালো রামোস। যিনি পর্তুগীজ লিগে বেনিফিকার হয়ে খেলেন। এই মৌসুমে তিনি ক্লাবের হয়ে ১৪ টি গোল করেছেন। অ্যাসিস্ট করেছেন আরও ছয়টি। বেনফিকার হয়ে সিনিয়র পর্যায়ে ৪৫ ম্যাচ খেলে ২০টি গোল করেছেন।
বেনফিকার যুব একাডেমি থেকে উঠে এসেছেন রামোস। ধাপে ধাপে যুব পর্যায়ে নিজেকে প্রমাণ করে সিনিয়র দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নাম হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২২
পাঁচবারের ব্যালন ডি অর জয়ী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে বসিয়ে রাখা একটা ঝুঁকি, তার চেয়ে বড় ঝুঁকি সে জায়গায় তরুণ একজনকে খেলানো। পর্তুগীজ কোচ সেই ঝুঁকিটা নিলেন। আর ২১ বছর বয়সী গঞ্জালো রামোস সেই আস্থার প্রতিদান দিলেন। বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চের কাতার আসরেই তার অভিষেক হয়েছে। আর সেটাই স্মরণীয় করে রাখলেন হ্যাটট্রিকে।
বুধবার কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে শেষ ষোলোর ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে বিশ্বকাপে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন পর্তুগাল স্ট্রাইকার গনসালো রামোস। কাতারে আগেও দুই ম্যাচ খেলেছিলেন। কিন্তু পাননি গোলের দেখা। তবে লুসাইলে এসে যেন ষোলো কলা পূর্ণ করলেন তিনি।
রোনালদোহীন পর্তুগাল কি করে সেটাই দেখার অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। সেটা দেখতে ১৭ মিনিটের বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি ভক্তদের। সেটাও আবার করে দেখালেন রোনালদোর পরিবর্তে মাঠে নামা গঞ্জালো মাতিয়াস রামোস। স্বাভাবিক ভাবেই তার নিজেকে প্রমাণ করার তাগিদ অনেক বেশি। এর জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হল না ২১ বছরের রামোসকে। পর্তুগালের জার্সিতে বিশ্বকাপের মঞ্চে অভিষেক হয়েছে তার। আর মাঠে নেমেই চমকে দেন তিনি। বলটি পেয়ে গোলার মতো একটি শটে পর্তুগালকে ১-০ এগিয়ে দেন রামোস।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল দ্বিগুণ করেন রামোস। ৫১ মিনিটে তৃতীয় গোল করে দলের ব্যবধান বাড়ান। সঙ্গে নিজের ঝুলিটাও ভারি করেন। ৬৭ মিনিটে গিয়ে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন তিনি। ২১ বছর ৫ মাস ১৬ দিন বয়সে দেশের জার্সিতে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর পরিবর্তে খেলতে নেমেই এমন বাজিমাত। যা এবারের বিশ্বকাপেও প্রথম হ্যাটট্রিক।
১৯৯০ সালে কোস্টারিকার বিপক্ষে নকআউট পর্বে চেক প্রজাতন্ত্রের টমাস স্কুহরাভির হ্যাটট্রিক করেছিলেন। ৩২ বছর পর এই পর্বে ফের কেউ হ্যাটট্রিকের দেখা পেয়েছে। আর সেই হ্যাটট্রিক ম্যান গঞ্জালো রামোস। যিনি পর্তুগীজ লিগে বেনিফিকার হয়ে খেলেন। এই মৌসুমে তিনি ক্লাবের হয়ে ১৪ টি গোল করেছেন। অ্যাসিস্ট করেছেন আরও ছয়টি। বেনফিকার হয়ে সিনিয়র পর্যায়ে ৪৫ ম্যাচ খেলে ২০টি গোল করেছেন।
বেনফিকার যুব একাডেমি থেকে উঠে এসেছেন রামোস। ধাপে ধাপে যুব পর্যায়ে নিজেকে প্রমাণ করে সিনিয়র দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নাম হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।