স্পেনিশ লা লিগা
রিয়াল মাদ্রিদ লা লিগায় অ্যাটলেটিক ক্লাব বিলবাওকে পরাজিত করে শীর্ষে থাকা বার্সেলোনার উপর চাপ ধরে রাখতে সমর্থ হয়েছে। কয়েকদিন আগে বার্সেলোনার কাছে স্পেনিশ সুপার কোপা হারানো রিয়াল শীর্ষ স্থান হারিয়েছিল তারও আগে। এর পর থেকেই তাদের খেলায় কিছুটা স্লথ গতি দেখা যায়। তবে সে ধারা কাটিয়ে রবিবার রাতে জয়ের ধারায় ফিরেছে রিয়াল। বিলবাওকে হারিয়েছে ২-০ গোলে।
রিয়াল মাদ্রিদ এ ম্যাচ খেলতে নামার আগেই বার্সেলোনা তাদের খেলায় ১-০ গোলে হারিয়েছিল গেটাফেকে। তাই রিয়াল জানতো তাদের ম্যাচে জিততে না পারলে অনেকটা পিছিয়ে পড়তে হবে লা লিগার লড়াইয়ে। তবে কার্লো অ্যানচেলোত্তির শীষ্যরা এ ম্যাচে কোন অঘটন ঘটতে দেননি। যদিও বিলবাওয়ের বিপক্ষে তাদের সাম্প্রতিক রেকর্ড খুব ভাল ছিল না।
ইনজুরির কারণে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়া করিম বেনজেমার ফিটনেস নিয়ে উদ্বেগ কাটেনি রিয়ালের। তবে এ ম্যাচে তিনি ভাল খেলে বুঝিয়েছেন ফিটনেস নিয়ে এখন কোন চিন্তার কারণ নেই। তার করা গোলেই ২৪ মিনিটে এগিয়ে যায় রিয়াল। গোলটি হয়েছে কিন্তু খেলার ধারার বিপরীতেই। এ গোলের আগে রিয়ালের গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া বাচিয়েছেন দলকে।
এর আগে রিয়াল একবার পেনাল্টির দাবী জানিয়েছিল। কিন্তু রেফারি তাদের আবেদনে সাড়া দেননি। রেফারি জানান কোন ফাউলের ঘটনা ঘটেনি। বেনজেমার গোলের সুযোগটি সৃষ্টি করে দেন মার্কো অ্যাসেনসিও। তিনি হেড দিয়ে বলটি দেন বেনজেমার গতি পথে এবং সেটি নিয়ন্ত্রনে নিয়ে গোল করেন বেনজেমা।
এ গোল যেন আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে দেয় রিয়ালকে। তারা অপেক্ষাকৃত ভাল খেলতে থাকে। দ্বিতীয়ার্ধের ১৫ মিনিটের দিকে ব্যবধান দ্বিগুন করার সুযোগ পেয়েছিলেন নাচো ফার্নান্দেজ। কিন্তু তার শট সরাসরি চলে যায় গোলরক্ষক উনাই সিমনের হাতে।
রিয়ালের রক্ষণভাগে আতঙ্ক ছড়িয়েছেন ইনাকি উইলিয়ামস। দ্বিতীয়ার্ধে তিনি একবার জোরালো পেনাল্টির দাবীও জানান। ডিফেন্ডারের চ্যালেঞ্জে তিনি ভারসাম্য হারান। তবে রেফারি মনে করেন পেনাল্টি দেয়ার মতো ফাউল সেটি ছিল না। ৭৮ মিনিটে তিনি রিয়ালের জালে একবার বল পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু অফসাইডের কারণে সেটি বাতিল হয়ে যায়। খেলার একেবারে শেষ সময়ে টনি ক্রুসের গোলে জয় নিশ্চিত করে রিয়াল। রড্রিগো গোয়েসের পাস থেকে তিনি গোলটি করেন।
স্পেনিশ লা লিগা
সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩
রিয়াল মাদ্রিদ লা লিগায় অ্যাটলেটিক ক্লাব বিলবাওকে পরাজিত করে শীর্ষে থাকা বার্সেলোনার উপর চাপ ধরে রাখতে সমর্থ হয়েছে। কয়েকদিন আগে বার্সেলোনার কাছে স্পেনিশ সুপার কোপা হারানো রিয়াল শীর্ষ স্থান হারিয়েছিল তারও আগে। এর পর থেকেই তাদের খেলায় কিছুটা স্লথ গতি দেখা যায়। তবে সে ধারা কাটিয়ে রবিবার রাতে জয়ের ধারায় ফিরেছে রিয়াল। বিলবাওকে হারিয়েছে ২-০ গোলে।
রিয়াল মাদ্রিদ এ ম্যাচ খেলতে নামার আগেই বার্সেলোনা তাদের খেলায় ১-০ গোলে হারিয়েছিল গেটাফেকে। তাই রিয়াল জানতো তাদের ম্যাচে জিততে না পারলে অনেকটা পিছিয়ে পড়তে হবে লা লিগার লড়াইয়ে। তবে কার্লো অ্যানচেলোত্তির শীষ্যরা এ ম্যাচে কোন অঘটন ঘটতে দেননি। যদিও বিলবাওয়ের বিপক্ষে তাদের সাম্প্রতিক রেকর্ড খুব ভাল ছিল না।
ইনজুরির কারণে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়া করিম বেনজেমার ফিটনেস নিয়ে উদ্বেগ কাটেনি রিয়ালের। তবে এ ম্যাচে তিনি ভাল খেলে বুঝিয়েছেন ফিটনেস নিয়ে এখন কোন চিন্তার কারণ নেই। তার করা গোলেই ২৪ মিনিটে এগিয়ে যায় রিয়াল। গোলটি হয়েছে কিন্তু খেলার ধারার বিপরীতেই। এ গোলের আগে রিয়ালের গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া বাচিয়েছেন দলকে।
এর আগে রিয়াল একবার পেনাল্টির দাবী জানিয়েছিল। কিন্তু রেফারি তাদের আবেদনে সাড়া দেননি। রেফারি জানান কোন ফাউলের ঘটনা ঘটেনি। বেনজেমার গোলের সুযোগটি সৃষ্টি করে দেন মার্কো অ্যাসেনসিও। তিনি হেড দিয়ে বলটি দেন বেনজেমার গতি পথে এবং সেটি নিয়ন্ত্রনে নিয়ে গোল করেন বেনজেমা।
এ গোল যেন আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে দেয় রিয়ালকে। তারা অপেক্ষাকৃত ভাল খেলতে থাকে। দ্বিতীয়ার্ধের ১৫ মিনিটের দিকে ব্যবধান দ্বিগুন করার সুযোগ পেয়েছিলেন নাচো ফার্নান্দেজ। কিন্তু তার শট সরাসরি চলে যায় গোলরক্ষক উনাই সিমনের হাতে।
রিয়ালের রক্ষণভাগে আতঙ্ক ছড়িয়েছেন ইনাকি উইলিয়ামস। দ্বিতীয়ার্ধে তিনি একবার জোরালো পেনাল্টির দাবীও জানান। ডিফেন্ডারের চ্যালেঞ্জে তিনি ভারসাম্য হারান। তবে রেফারি মনে করেন পেনাল্টি দেয়ার মতো ফাউল সেটি ছিল না। ৭৮ মিনিটে তিনি রিয়ালের জালে একবার বল পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু অফসাইডের কারণে সেটি বাতিল হয়ে যায়। খেলার একেবারে শেষ সময়ে টনি ক্রুসের গোলে জয় নিশ্চিত করে রিয়াল। রড্রিগো গোয়েসের পাস থেকে তিনি গোলটি করেন।