মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শিশুরা একটি জাতির ভবিষ্যৎ। তাদের শারীরিক, মানসিক এবং নৈতিক বিকাশের ওপরই নির্ভর করে সমাজের উন্নতি; কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আমাদের সমাজে শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা, নির্যাতন ও অবহেলার ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে। পারিবারিক কলহ, দারিদ্র্য, শিক্ষার অভাব কিংবা অজ্ঞতাÑ যেকোনো কারণেই হোক, শিশুরা প্রায়শই শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারের শিকার হয়। এই আচরণ শুধু তাদের ভবিষ্যৎ জীবনকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করে না, বরং সমাজকেও এক ধ্বংসাত্মক পথে নিয়ে যায়।
শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসার ধরন হতে পারে শারীরিক শাস্তি, মানসিক অবজ্ঞা কিংবা তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা। এসব আচরণের ফলে শিশুদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি তৈরি হয় এবং তাদের স্বাভাবিক মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। অনেক সময় তারা এমন মানসিক আঘাত পায়, যা সারা জীবনের জন্য তাদের ওপর প্রভাব ফেলে। সমাজে শিশু শ্রম এবং বাল্যবিবাহের মতো সমস্যাগুলোও শিশুদের প্রতি সহিংসতার একটি ভয়াবহ উদাহরণ।
একটি শিশু যদি সুস্থ, নিরাপদ ও আনন্দপূর্ণ পরিবেশে বেড়ে ওঠে, তবে সে একদিন একজন আদর্শ মানুষ হয়ে সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখবে। আসুন আমরা সবাই মিলে একটি মানবিক পৃথিবী গড়ি, যেখানে শিশুরা তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে বেড়ে উঠতে পারবে।
শ্রাবণী আক্তার
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শিশুরা একটি জাতির ভবিষ্যৎ। তাদের শারীরিক, মানসিক এবং নৈতিক বিকাশের ওপরই নির্ভর করে সমাজের উন্নতি; কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আমাদের সমাজে শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা, নির্যাতন ও অবহেলার ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে। পারিবারিক কলহ, দারিদ্র্য, শিক্ষার অভাব কিংবা অজ্ঞতাÑ যেকোনো কারণেই হোক, শিশুরা প্রায়শই শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারের শিকার হয়। এই আচরণ শুধু তাদের ভবিষ্যৎ জীবনকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করে না, বরং সমাজকেও এক ধ্বংসাত্মক পথে নিয়ে যায়।
শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসার ধরন হতে পারে শারীরিক শাস্তি, মানসিক অবজ্ঞা কিংবা তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা। এসব আচরণের ফলে শিশুদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি তৈরি হয় এবং তাদের স্বাভাবিক মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। অনেক সময় তারা এমন মানসিক আঘাত পায়, যা সারা জীবনের জন্য তাদের ওপর প্রভাব ফেলে। সমাজে শিশু শ্রম এবং বাল্যবিবাহের মতো সমস্যাগুলোও শিশুদের প্রতি সহিংসতার একটি ভয়াবহ উদাহরণ।
একটি শিশু যদি সুস্থ, নিরাপদ ও আনন্দপূর্ণ পরিবেশে বেড়ে ওঠে, তবে সে একদিন একজন আদর্শ মানুষ হয়ে সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখবে। আসুন আমরা সবাই মিলে একটি মানবিক পৃথিবী গড়ি, যেখানে শিশুরা তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে বেড়ে উঠতে পারবে।
শ্রাবণী আক্তার