মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
মিনিকেট নামে দেশে কোন ধান উৎপাদন হয় না। মূলত বিআর ২৮ ও ২৯ ধান থেকে যে চাল উৎপাদন করা হয় সেগুলোর নাম দেয়া হয় ‘মিনিকেট।’ জানা গেছে, যে কোন ধান সর্বোচ্চ ৮ শতাংশ ছাঁটাই করা সম্ভব। কিন্তু দেশের মিলগুলোতে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাঁটাই করা হচ্ছে। আর সেসব ছাঁটাই করা চাল ‘মিনিকেট’ নাম দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে বাজারে। পুষ্টিগুণ ও খাদ্যনিরাপত্তার কথা না ভেবেই বেশি দাম দিয়ে মিনিকেট নামের এই বাহারি চাল কিনে নিচ্ছেন ক্রেতারা। অথচ ক্রেতা-বিক্রেতা কেউই স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা ভাবছেন না!
অসাধু ব্যবসায়ী ও মিল মালিকদের দৌরাত্ম্য থেকে মুক্তি পেতে সরকার একটি ছাঁটাই নীতিমালা প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। চাল ব্যবসায়ীরা যে কোন ব্র্যান্ডের নামে চাল বিক্রি করতে পারবেন। তবে কোন জাতের ধানের চাল বিক্রি করা হচ্ছে তা বস্তায় লিখে দিতে হবে। আমরা সরকারের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই। দেরিতে হলেও সরকার একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই আইন কার্যকর করা হলে ক্রেতারা এই অসাধু চক্রের হাত থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা পাবেন।
আজম জহিরুল ইসলাম
গৌরীপুর, ময়মনসিংহ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২১
মিনিকেট নামে দেশে কোন ধান উৎপাদন হয় না। মূলত বিআর ২৮ ও ২৯ ধান থেকে যে চাল উৎপাদন করা হয় সেগুলোর নাম দেয়া হয় ‘মিনিকেট।’ জানা গেছে, যে কোন ধান সর্বোচ্চ ৮ শতাংশ ছাঁটাই করা সম্ভব। কিন্তু দেশের মিলগুলোতে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ছাঁটাই করা হচ্ছে। আর সেসব ছাঁটাই করা চাল ‘মিনিকেট’ নাম দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে বাজারে। পুষ্টিগুণ ও খাদ্যনিরাপত্তার কথা না ভেবেই বেশি দাম দিয়ে মিনিকেট নামের এই বাহারি চাল কিনে নিচ্ছেন ক্রেতারা। অথচ ক্রেতা-বিক্রেতা কেউই স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা ভাবছেন না!
অসাধু ব্যবসায়ী ও মিল মালিকদের দৌরাত্ম্য থেকে মুক্তি পেতে সরকার একটি ছাঁটাই নীতিমালা প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। চাল ব্যবসায়ীরা যে কোন ব্র্যান্ডের নামে চাল বিক্রি করতে পারবেন। তবে কোন জাতের ধানের চাল বিক্রি করা হচ্ছে তা বস্তায় লিখে দিতে হবে। আমরা সরকারের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই। দেরিতে হলেও সরকার একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই আইন কার্যকর করা হলে ক্রেতারা এই অসাধু চক্রের হাত থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা পাবেন।
আজম জহিরুল ইসলাম
গৌরীপুর, ময়মনসিংহ