alt

চিঠিপত্র

চিঠি : চাই উন্নত শিক্ষা

: শনিবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে নিত্যদিনই যোগ হচ্ছে শ্রেণীকক্ষে নিত্যনতুন ডিজিটাল ডিভাইস। পড়াশোনাকে আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর করে তুলতে জুড়ি মেলা ভার শিক্ষক মন্ডলী, ডিপার্টমেন্ট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। অথচ শিক্ষাব্যবস্থা! প্রশ্নবিদ্ধ শিক্ষা দানের পদ্ধতি, শিক্ষার মান। করোনা মহামারীকালে দীর্ঘ ঊনিশ মাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার ফলে অনেকটায় থমকে দাঁড়িয়েছিলো শিক্ষাব্যবস্থা। পিছিয়ে পরেছে সকল শিক্ষাকার্যক্রম, থমকে দাঁড়িয়েছে লাখো শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। নতুন করে আবার সব চলমান হতে না হতেই হানা দিচ্ছে অমিক্রন।

শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত যেন এখন ধোঁয়াশাময় এক অনিশ্চিত জগৎ। শিক্ষকদের ক্লাস নেওয়ার অনীহা, বিশ্ববিদ্যালয়ের নানাবিধ নির্বাচন, প্রোগ্রাম, মিটিং, ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন চড়াই-উৎড়াই এর যাঁতাকলে নিষ্পেষিত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত। ফলাফল সেশনজট, নারী শিক্ষার্থীদের বিয়ে, পুরুষ শিক্ষার্থীদের দায়িত্বের ভারে ঝড়ে যাওয়া।

জাতি গড়ার কারিগর শিক্ষকেরা যদি তাদের মূল দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান এবং অন্যকাজে বেশি মনোনিবেশ করেন তবে শিক্ষাবব্যবস্থা সেশনজটে জিম্মি হবে। জাতি পরিণত হবে হতাশায় নিমজ্জিত মেধাশূন্য মেরুদন্ডহীন এক জাতিতে। সভ্যতার শেখরে পদচিহ্ন ফেলে যেতে শ্রেণীকক্ষের মানের পাশাপাশি শিক্ষকদের তাদের মূল দায়িত্ব পালন করে শিক্ষার্থীদের জীবন গড়তে জোর দেয়া উচিত। আশা করি কর্তৃপক্ষ এদিকে দৃষ্টি দিবেন।

হুমায়রা আন্জুম

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : চাই উন্নত শিক্ষা

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২২

যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে নিত্যদিনই যোগ হচ্ছে শ্রেণীকক্ষে নিত্যনতুন ডিজিটাল ডিভাইস। পড়াশোনাকে আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর করে তুলতে জুড়ি মেলা ভার শিক্ষক মন্ডলী, ডিপার্টমেন্ট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। অথচ শিক্ষাব্যবস্থা! প্রশ্নবিদ্ধ শিক্ষা দানের পদ্ধতি, শিক্ষার মান। করোনা মহামারীকালে দীর্ঘ ঊনিশ মাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার ফলে অনেকটায় থমকে দাঁড়িয়েছিলো শিক্ষাব্যবস্থা। পিছিয়ে পরেছে সকল শিক্ষাকার্যক্রম, থমকে দাঁড়িয়েছে লাখো শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। নতুন করে আবার সব চলমান হতে না হতেই হানা দিচ্ছে অমিক্রন।

শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত যেন এখন ধোঁয়াশাময় এক অনিশ্চিত জগৎ। শিক্ষকদের ক্লাস নেওয়ার অনীহা, বিশ্ববিদ্যালয়ের নানাবিধ নির্বাচন, প্রোগ্রাম, মিটিং, ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন চড়াই-উৎড়াই এর যাঁতাকলে নিষ্পেষিত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত। ফলাফল সেশনজট, নারী শিক্ষার্থীদের বিয়ে, পুরুষ শিক্ষার্থীদের দায়িত্বের ভারে ঝড়ে যাওয়া।

জাতি গড়ার কারিগর শিক্ষকেরা যদি তাদের মূল দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান এবং অন্যকাজে বেশি মনোনিবেশ করেন তবে শিক্ষাবব্যবস্থা সেশনজটে জিম্মি হবে। জাতি পরিণত হবে হতাশায় নিমজ্জিত মেধাশূন্য মেরুদন্ডহীন এক জাতিতে। সভ্যতার শেখরে পদচিহ্ন ফেলে যেতে শ্রেণীকক্ষের মানের পাশাপাশি শিক্ষকদের তাদের মূল দায়িত্ব পালন করে শিক্ষার্থীদের জীবন গড়তে জোর দেয়া উচিত। আশা করি কর্তৃপক্ষ এদিকে দৃষ্টি দিবেন।

হুমায়রা আন্জুম

back to top