মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
জীবনের সব সঞ্চয় বিনিয়োগ করে, ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বাড়ি করলেও এখন ভালো নেই বাড়িওয়ালারা। ভাড়াটিয়াদের অবস্থা আরও করুণ ও শোচনীয়। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতিতে আবারও অনেক বাড়ি ফাঁকা পড়ে আছে। এতে করে ঋণের কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছেন অনেক বাড়ির মালিক। অনেকের আয়ের মূল উৎস বাড়িভাড়া, তারাও আছেন বেকায়দায়। কেউ কেউ কষ্ট করে পেনশনের টাকায় রাজধানীর অনেক জায়গায় পৈতৃক জমিতে বাড়ি বা ফ্ল্যাট তৈরি করেছেন। বাড়ি ভাড়া যা পেতেন তার পুরোটাই ব্যাংক ঋণের কিস্তি জমা দিতেন। গত দুই বছর ধরে এসব বাড়ির অর্ধেক খালি পড়ে আছে। আর যারাও ভাড়া আছেন তারাও কম ভাড়া দিচ্ছেন বা দেন না।
অনেক বাড়িওয়ালা দুঃখ করে বলছেন, যা পুঁজি ছিল সবটাই বাড়ির কাজে লাগিয়েছি। এমনকি বাড়ি করতে গিয়ে স্ত্রীর গহনা পর্যন্ত বিক্রি করে দিয়েছি। গত এক বছর ধরে বাড়ি খালি পড়ে আছে। কেউ ভাড়া নিতেও আসছে না। বাসা ভাড়া না হলে ঋণের কিস্তির টাকা পরিশোধ করাও কঠিন হবে। এসব শুনে মনে হয়, করোনা আমাদের জীবনটাকে পাল্টে দিয়েছে। জীবনের সব সঞ্চয় শেষ করে দিয়েছে।
মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী
গেন্ডারিয়া, ঢাকা
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
জীবনের সব সঞ্চয় বিনিয়োগ করে, ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বাড়ি করলেও এখন ভালো নেই বাড়িওয়ালারা। ভাড়াটিয়াদের অবস্থা আরও করুণ ও শোচনীয়। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতিতে আবারও অনেক বাড়ি ফাঁকা পড়ে আছে। এতে করে ঋণের কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছেন অনেক বাড়ির মালিক। অনেকের আয়ের মূল উৎস বাড়িভাড়া, তারাও আছেন বেকায়দায়। কেউ কেউ কষ্ট করে পেনশনের টাকায় রাজধানীর অনেক জায়গায় পৈতৃক জমিতে বাড়ি বা ফ্ল্যাট তৈরি করেছেন। বাড়ি ভাড়া যা পেতেন তার পুরোটাই ব্যাংক ঋণের কিস্তি জমা দিতেন। গত দুই বছর ধরে এসব বাড়ির অর্ধেক খালি পড়ে আছে। আর যারাও ভাড়া আছেন তারাও কম ভাড়া দিচ্ছেন বা দেন না।
অনেক বাড়িওয়ালা দুঃখ করে বলছেন, যা পুঁজি ছিল সবটাই বাড়ির কাজে লাগিয়েছি। এমনকি বাড়ি করতে গিয়ে স্ত্রীর গহনা পর্যন্ত বিক্রি করে দিয়েছি। গত এক বছর ধরে বাড়ি খালি পড়ে আছে। কেউ ভাড়া নিতেও আসছে না। বাসা ভাড়া না হলে ঋণের কিস্তির টাকা পরিশোধ করাও কঠিন হবে। এসব শুনে মনে হয়, করোনা আমাদের জীবনটাকে পাল্টে দিয়েছে। জীবনের সব সঞ্চয় শেষ করে দিয়েছে।
মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী
গেন্ডারিয়া, ঢাকা