মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
করোনাভাইরাসের বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টের কারণে ভ্যাকসিন দেয়ার পরেও নিশ্চিত না যে করোনার বিরুদ্ধে এমন অ্যান্টিবডি আমাদের শরীরে তৈরি হয়েছে যা করোনাভাইরাসকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিরোধ করতে পারে। এজন্য সরকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার পরেও বুস্টার ডোজ দেয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেছে। দেশের বেশিরভাগ মানুষ এখনো দ্বিতীয় ডোজের আওতায় আসেনি এবং খুব অল্পসংখ্যক মানুষ বুস্টার ডোজ নিয়েছেন।
এমতাবস্থায় পরিবহনগুলোতে অতিরিক্ত যাত্রী তোলা মানে করোনাভাইরাসের বিস্তারকে ছড়িয়ে দেয়া। বিশেষ করে শহরাঞ্চলের লোকাল বাসে অতিরিক্ত যাত্রী তোলার বিশেষ প্রবণতা দেখা যায়। এসব পরিবহনে মানা হচ্ছে না কোনো নিয়ম নীতি। বরং আসন সংখ্যার অধিক যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। যা এ ভয়াবহ পরিস্থির মাধ্যে মোটেই কাম্য নয়।
শুধু তাই নয়, বাসের যাত্রী সাধারণ এবং বাস চালকরা স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা করছেন না। এমনকি গাদাগাদি করে লোক ওঠানামা করতেও তোয়াক্কা করছেন না। তাই দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের নিয়মিত তদারকি করতে হবে। দরকার হলে আরও কঠোরতা অবলম্বন করতে হবে। মোবাইল কোর্ট নিয়মিত পরিচালনা করতে হবে। তা না হলে দেশের বেশিরভাগ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হবেন। দেশ আবার এক ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে। এ ব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষের আশু দৃষ্টি কামনা করছি।
আশরাফুল আলম
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
করোনাভাইরাসের বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টের কারণে ভ্যাকসিন দেয়ার পরেও নিশ্চিত না যে করোনার বিরুদ্ধে এমন অ্যান্টিবডি আমাদের শরীরে তৈরি হয়েছে যা করোনাভাইরাসকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিরোধ করতে পারে। এজন্য সরকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার পরেও বুস্টার ডোজ দেয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেছে। দেশের বেশিরভাগ মানুষ এখনো দ্বিতীয় ডোজের আওতায় আসেনি এবং খুব অল্পসংখ্যক মানুষ বুস্টার ডোজ নিয়েছেন।
এমতাবস্থায় পরিবহনগুলোতে অতিরিক্ত যাত্রী তোলা মানে করোনাভাইরাসের বিস্তারকে ছড়িয়ে দেয়া। বিশেষ করে শহরাঞ্চলের লোকাল বাসে অতিরিক্ত যাত্রী তোলার বিশেষ প্রবণতা দেখা যায়। এসব পরিবহনে মানা হচ্ছে না কোনো নিয়ম নীতি। বরং আসন সংখ্যার অধিক যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। যা এ ভয়াবহ পরিস্থির মাধ্যে মোটেই কাম্য নয়।
শুধু তাই নয়, বাসের যাত্রী সাধারণ এবং বাস চালকরা স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা করছেন না। এমনকি গাদাগাদি করে লোক ওঠানামা করতেও তোয়াক্কা করছেন না। তাই দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের নিয়মিত তদারকি করতে হবে। দরকার হলে আরও কঠোরতা অবলম্বন করতে হবে। মোবাইল কোর্ট নিয়মিত পরিচালনা করতে হবে। তা না হলে দেশের বেশিরভাগ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হবেন। দেশ আবার এক ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে। এ ব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষের আশু দৃষ্টি কামনা করছি।
আশরাফুল আলম