মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
দেশের মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন সন্দ্বীপ থেকে চট্টগ্রামে যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম নৌপথ। জীবন-জীবিকার প্রয়োজনে পাড়ি দিতে হয় এই পথ। কিন্তু নৌ যাতায়াতে পোহাতে হয় নানা বিড়ম্বনা। সাতটি ফেরিঘাট থাকলেও বেশির ভাগ মানুষ পারাপার হয় গুপ্তছড়া-কুমিরা ঘাট দিয়ে। যেখানে নেই সরকারি কোনো নৌযান। যাত্রীদের উঠানামায় কোন সুব্যবস্থা। যাত্রীদের কোমর পানিতে নামিয়ে দেয়া হয়। লাইফ জ্যাকেট থাকা সত্ত্বেও সব সময় যাত্রীদের দেয়া হয় না। রোগীদের জন্য সি অ্যাম্বুলেন্স থাকলেও এক দিনের জন্য ব্যবহার করা হয়নি। অতিরিক্ত ভাড়া, বকশিসসহ চলছে নানা রকম হয়রানি।
২০১৭ সালে লালবোট ডুবে ১৮টি তাজা প্রাণ হারায়। গত ২০ এপ্রিলও এক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল চারজনের। কর্তৃপক্ষের অবহেলায় প্রতিনিয়ত ঘটছে নানা দুর্ঘটনা, প্রাণ হারাচ্ছে মানুষ। এসব যেন দেখার কেউ নেই। তাই সন্দ্বীপের সাড়ে চার লাখ মানুষের দুর্ভোগ নিরসনে স্থায়ী-টেকসই পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নজরুল নাঈম
সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ১৮ মে ২০২২
দেশের মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন সন্দ্বীপ থেকে চট্টগ্রামে যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম নৌপথ। জীবন-জীবিকার প্রয়োজনে পাড়ি দিতে হয় এই পথ। কিন্তু নৌ যাতায়াতে পোহাতে হয় নানা বিড়ম্বনা। সাতটি ফেরিঘাট থাকলেও বেশির ভাগ মানুষ পারাপার হয় গুপ্তছড়া-কুমিরা ঘাট দিয়ে। যেখানে নেই সরকারি কোনো নৌযান। যাত্রীদের উঠানামায় কোন সুব্যবস্থা। যাত্রীদের কোমর পানিতে নামিয়ে দেয়া হয়। লাইফ জ্যাকেট থাকা সত্ত্বেও সব সময় যাত্রীদের দেয়া হয় না। রোগীদের জন্য সি অ্যাম্বুলেন্স থাকলেও এক দিনের জন্য ব্যবহার করা হয়নি। অতিরিক্ত ভাড়া, বকশিসসহ চলছে নানা রকম হয়রানি।
২০১৭ সালে লালবোট ডুবে ১৮টি তাজা প্রাণ হারায়। গত ২০ এপ্রিলও এক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল চারজনের। কর্তৃপক্ষের অবহেলায় প্রতিনিয়ত ঘটছে নানা দুর্ঘটনা, প্রাণ হারাচ্ছে মানুষ। এসব যেন দেখার কেউ নেই। তাই সন্দ্বীপের সাড়ে চার লাখ মানুষের দুর্ভোগ নিরসনে স্থায়ী-টেকসই পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নজরুল নাঈম
সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম