মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বর্তমান টেলিভিশন রাজ্যে যুগান্তকারী পরিবর্তন সৃষ্টি করছে ‘ডিশ আ্যন্টেনা’। কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে প্রচারিত টেলিভিশন নেটওয়ার্কে চলে এসেছে হাতের মুঠোয়। টেলিভিশনের মাধ্যমে মানুষ ঘরে বসেই ঘুরে আসতে পারে বিশ্বের আনাচে কানাচে।
বাণিজ্যিকভাবে মাসিক নির্দিষ্ট ফি এর মাধ্যমে কিছু চ্যানেল দেখানোর জন্য বিভিন্ন ডিশ লাইন এর সংযোগ দেওয়া হয়। এর ফলে শহরাঞ্চলের ঘরে ঘরে এমনকি প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ডিশ পৌঁছে গেছে। অনেকগুলো স্যাটেলাইট চ্যানেল চালু হয়েছে কয়েকদশক আগেই। পাশাপাশি রয়েছে বিদেশি চ্যানেলের ছড়াছড়ি।
২০১০-২০২০ পর্যন্ত দেখা যাবে যে, ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে স্যাটেলাইটের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু স্যাটেলাইট চ্যানেলের বিভিন্ন অনুষ্ঠান নিয়ে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, বিনোদন, খেলাধুলাসহ অনুষ্ঠানমালা উপভোগ করা যায় বলে অনেকেই এর প্রতি জোরালো সমর্থন জানিয়েছে।
আবার কিছু কিছু চ্যানেল এমন কিছু অনুষ্ঠান প্রচার করে, যা আমাদের সংস্কৃতির পরিপন্থি। বিশ্বের জ্ঞান বিজ্ঞানের দ্বার আমরা অবশ্যই খোলা রাখতে চাই। কিন্তু সেটা করতে গিয়ে অপসংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়ুক সেটা আমরা চাই না। ভালো ও শিক্ষণীয় দিকগুলো গ্রহণ করে আমাদের ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনে ডিশ আ্যন্টেনা ও স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের সুফল কাজে লাগাতে পারি।
সালমা আক্তার
শিক্ষার্থী, ফেনী সরকারি কলেজ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ২৭ মে ২০২২
বর্তমান টেলিভিশন রাজ্যে যুগান্তকারী পরিবর্তন সৃষ্টি করছে ‘ডিশ আ্যন্টেনা’। কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে প্রচারিত টেলিভিশন নেটওয়ার্কে চলে এসেছে হাতের মুঠোয়। টেলিভিশনের মাধ্যমে মানুষ ঘরে বসেই ঘুরে আসতে পারে বিশ্বের আনাচে কানাচে।
বাণিজ্যিকভাবে মাসিক নির্দিষ্ট ফি এর মাধ্যমে কিছু চ্যানেল দেখানোর জন্য বিভিন্ন ডিশ লাইন এর সংযোগ দেওয়া হয়। এর ফলে শহরাঞ্চলের ঘরে ঘরে এমনকি প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ডিশ পৌঁছে গেছে। অনেকগুলো স্যাটেলাইট চ্যানেল চালু হয়েছে কয়েকদশক আগেই। পাশাপাশি রয়েছে বিদেশি চ্যানেলের ছড়াছড়ি।
২০১০-২০২০ পর্যন্ত দেখা যাবে যে, ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে স্যাটেলাইটের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু স্যাটেলাইট চ্যানেলের বিভিন্ন অনুষ্ঠান নিয়ে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, বিনোদন, খেলাধুলাসহ অনুষ্ঠানমালা উপভোগ করা যায় বলে অনেকেই এর প্রতি জোরালো সমর্থন জানিয়েছে।
আবার কিছু কিছু চ্যানেল এমন কিছু অনুষ্ঠান প্রচার করে, যা আমাদের সংস্কৃতির পরিপন্থি। বিশ্বের জ্ঞান বিজ্ঞানের দ্বার আমরা অবশ্যই খোলা রাখতে চাই। কিন্তু সেটা করতে গিয়ে অপসংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়ুক সেটা আমরা চাই না। ভালো ও শিক্ষণীয় দিকগুলো গ্রহণ করে আমাদের ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনে ডিশ আ্যন্টেনা ও স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের সুফল কাজে লাগাতে পারি।
সালমা আক্তার
শিক্ষার্থী, ফেনী সরকারি কলেজ