মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
একদিকে করোনা মহামারীর প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি অন্যদিকে ঋতু পরিবর্তন ও আবহাওয়ার বৈরিতার কারণে সাধারণ জ্বর ও ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে সারাদেশেই। তাই জ্বর হলে প্রাথমিকভাবে নির্ণয় করা কষ্টকর হয়ে পড়ছে করোনা, মৌসুমি জ্বর নাকি ডেঙ্গু জ্বর।
জ্বর উঠলেই ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে না। জ্বর ৩-৪ দিনের মাঝে না কমলে ডাক্তারের সাহায্যে কি জ্বর তা নির্ণয় করে চিকিৎসা নিতে হবে। সারাদেশেই গরম আবহাওয়া বিরাজ করছে। এ কারণে বাড়ছে জ্বর ও সর্দিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। পরিবারের একজন আক্রান্ত হলে অন্যরাও আক্রান্ত হন। চিকিৎসকরা বলছেন, এটি এক ধরনের গরমজনিত ভাইরাস জ্বর। এই জ্বরে আক্রান্ত কেউ বাড়িতে এলেও অন্যরা আক্রান্ত হতে পারেন। বিশেষ করে, শিশু ও বৃদ্ধদের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তবে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। মৌসুমি জ্বরে আক্রান্ত রোগীর ভিন্ন ঘরে পরিচর্যা নিতে হবে। যথাসম্ভব প্রখর রোদে বের হওয়া যাবে না। বের হলে ছাতা ব্যবহার করতে হবে। রোদে যেন পানিশূন্যতা না হয় তাই ডাবের পানি, স্যালাইন, শরবত ইত্যাদি পান করতে হবে। জ্বর সারাতে ভিটামিন সি আছে এমন কিছু ফল যেমন-জাম্বুরা, কমলা, আমড়া, লেবু ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে। বৃষ্টিতে ভেজা এড়াতে হবে। ম্যালেরিয় বা ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা এড়াতে মশা নিরোধক ব্যবহার করতে হবে। করোনা প্রতিরোধেও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। নিজে সচেতন হোন অন্যকে সচেতন করুন।
আফিয়া সুলতানা একা
পূর্বধলা, নেত্রকোনা
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ১৭ জুলাই ২০২২
একদিকে করোনা মহামারীর প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি অন্যদিকে ঋতু পরিবর্তন ও আবহাওয়ার বৈরিতার কারণে সাধারণ জ্বর ও ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে সারাদেশেই। তাই জ্বর হলে প্রাথমিকভাবে নির্ণয় করা কষ্টকর হয়ে পড়ছে করোনা, মৌসুমি জ্বর নাকি ডেঙ্গু জ্বর।
জ্বর উঠলেই ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে না। জ্বর ৩-৪ দিনের মাঝে না কমলে ডাক্তারের সাহায্যে কি জ্বর তা নির্ণয় করে চিকিৎসা নিতে হবে। সারাদেশেই গরম আবহাওয়া বিরাজ করছে। এ কারণে বাড়ছে জ্বর ও সর্দিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। পরিবারের একজন আক্রান্ত হলে অন্যরাও আক্রান্ত হন। চিকিৎসকরা বলছেন, এটি এক ধরনের গরমজনিত ভাইরাস জ্বর। এই জ্বরে আক্রান্ত কেউ বাড়িতে এলেও অন্যরা আক্রান্ত হতে পারেন। বিশেষ করে, শিশু ও বৃদ্ধদের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তবে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। মৌসুমি জ্বরে আক্রান্ত রোগীর ভিন্ন ঘরে পরিচর্যা নিতে হবে। যথাসম্ভব প্রখর রোদে বের হওয়া যাবে না। বের হলে ছাতা ব্যবহার করতে হবে। রোদে যেন পানিশূন্যতা না হয় তাই ডাবের পানি, স্যালাইন, শরবত ইত্যাদি পান করতে হবে। জ্বর সারাতে ভিটামিন সি আছে এমন কিছু ফল যেমন-জাম্বুরা, কমলা, আমড়া, লেবু ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে। বৃষ্টিতে ভেজা এড়াতে হবে। ম্যালেরিয় বা ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা এড়াতে মশা নিরোধক ব্যবহার করতে হবে। করোনা প্রতিরোধেও স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। নিজে সচেতন হোন অন্যকে সচেতন করুন।
আফিয়া সুলতানা একা
পূর্বধলা, নেত্রকোনা