alt

চিঠিপত্র

চিঠি : পড়াশোনা হোক আনন্দময়

: বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। প্রতিটা মানুষের সুষ্ঠু বিকাশ ও যথাযথ ব্যক্তিত্ব গঠনের জন্য শিক্ষা আবশ্যক। আমাদের শেখার যাত্রা শৈশব থেকে শুরু হয়, সমাজে ঘটা প্রতিটা ঘটনা অথবা বিষয় থেকে আমরা শিক্ষা গ্রহণ করি। এছাড়াও প্রতিটা দেশের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা আছে।

অনেকে আছে যারা পড়াশোনা করতে বিরক্তবোধ করে। শিশুদের মধ্যে এটা বেশি দেখা যায়। তবে এর জন্য পারিপার্শ্বিক পরিবেশ অনেকাংশেই দায়ী। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় অনেক প্রতিযোগিতা, আর এই প্রতিযোগিতাকে শিশুর চেয়ে শিশুর অভিভাবকরা বেশি গুরুত্ব দেন। যে করেই হোক শিশুকে ভালো ফলাফল করতে হবে, ক্লাসে প্রথম হতেই হবে, সেরা পুরস্কারটা পেতেই হবে- এসব বলে শিশুকে সবসময় একটা আতঙ্কের মধ্যে রাখে; যা অনেক সময় শিশুর প্রতিভা বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। শহরের শিশুদের মধ্যে এ আতঙ্ক বেশি দেখা যায়, স্কুলে ভর্তি নিয়ে চলে প্রতিযোগিতা।

এমনটা শিশুর মধ্য পড়াশোনার প্রতি অনীহা তৈরি করে। শিশু পড়াশোনায় যে আনন্দ সেটা পায় না। এমনকি যখন ছেলে মেয়েরা স্কুল পেরিয়ে কলেজে যায়, বিশ্ববিদ্যালয় যায় তখন এই সমাজ, পরিবার তাকে এই অসুস্থ প্রতিযোগিতা নিয়ে কথা শোনায়। ফল স্বরূপ পড়াশোনা থেকে অনেকেই ঝরে যায়। আবার কেউ কেউ বেছে নেয় আত্মহত্যার পথও।

পড়াশোনায় প্রতিযোগিতা থাকবে এটা স্বাভাবিক; কিন্তু এটাকে চরম মাত্রায় নিয়ে যাওয়া অসুস্থ মানসিকতার পরিচয় বহন করে। পড়াশোনার চিত্রটা এমন হওয়ার কথা ছিল না, এসবের জন্য আমাদের পারিপার্শ্বিক পরিবেশ দায়ী। পড়াশোনার ক্ষেত্রে এমন চিত্রের পরিবর্তন করতে হবে। পড়াশোনায় আনন্দময় পরিবেশের ব্যবস্থা করতে হবে- বিশেষ করে শিশুদের।

হালিমা আক্তার

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

চিঠি : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাই পরিচ্ছন্ন শৌচাগার

চিঠি : বায়ুদূষণ থেকে রাজধানীকে রক্ষা করুন

চিঠি : পর্যটনকেন্দ্রে খাবারের অস্বাভাবিক মূল্য

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : পড়াশোনা হোক আনন্দময়

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই ২০২২

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। প্রতিটা মানুষের সুষ্ঠু বিকাশ ও যথাযথ ব্যক্তিত্ব গঠনের জন্য শিক্ষা আবশ্যক। আমাদের শেখার যাত্রা শৈশব থেকে শুরু হয়, সমাজে ঘটা প্রতিটা ঘটনা অথবা বিষয় থেকে আমরা শিক্ষা গ্রহণ করি। এছাড়াও প্রতিটা দেশের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা আছে।

অনেকে আছে যারা পড়াশোনা করতে বিরক্তবোধ করে। শিশুদের মধ্যে এটা বেশি দেখা যায়। তবে এর জন্য পারিপার্শ্বিক পরিবেশ অনেকাংশেই দায়ী। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় অনেক প্রতিযোগিতা, আর এই প্রতিযোগিতাকে শিশুর চেয়ে শিশুর অভিভাবকরা বেশি গুরুত্ব দেন। যে করেই হোক শিশুকে ভালো ফলাফল করতে হবে, ক্লাসে প্রথম হতেই হবে, সেরা পুরস্কারটা পেতেই হবে- এসব বলে শিশুকে সবসময় একটা আতঙ্কের মধ্যে রাখে; যা অনেক সময় শিশুর প্রতিভা বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। শহরের শিশুদের মধ্যে এ আতঙ্ক বেশি দেখা যায়, স্কুলে ভর্তি নিয়ে চলে প্রতিযোগিতা।

এমনটা শিশুর মধ্য পড়াশোনার প্রতি অনীহা তৈরি করে। শিশু পড়াশোনায় যে আনন্দ সেটা পায় না। এমনকি যখন ছেলে মেয়েরা স্কুল পেরিয়ে কলেজে যায়, বিশ্ববিদ্যালয় যায় তখন এই সমাজ, পরিবার তাকে এই অসুস্থ প্রতিযোগিতা নিয়ে কথা শোনায়। ফল স্বরূপ পড়াশোনা থেকে অনেকেই ঝরে যায়। আবার কেউ কেউ বেছে নেয় আত্মহত্যার পথও।

পড়াশোনায় প্রতিযোগিতা থাকবে এটা স্বাভাবিক; কিন্তু এটাকে চরম মাত্রায় নিয়ে যাওয়া অসুস্থ মানসিকতার পরিচয় বহন করে। পড়াশোনার চিত্রটা এমন হওয়ার কথা ছিল না, এসবের জন্য আমাদের পারিপার্শ্বিক পরিবেশ দায়ী। পড়াশোনার ক্ষেত্রে এমন চিত্রের পরিবর্তন করতে হবে। পড়াশোনায় আনন্দময় পরিবেশের ব্যবস্থা করতে হবে- বিশেষ করে শিশুদের।

হালিমা আক্তার

back to top