মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
একবিংশ শতাব্দীতে এসেও আমাদের সমাজ ডিপ্রেশন বা ইমোশনাল ইলনেসকে অনেকে ন্যাকামি বলে থাকেন। যেটা মূলত চাওয়া-পাওয়ার পার্থক্যের কারণেই সৃষ্টি হয়। এই ডিপ্রেশন অনেকাংশে সামাজিক-পারিবারিক কারণেই সৃষ্ট। মানসিক স্বাস্থ্য অবহেলিত হতে হতে ডিপ্রেশনের স্থায়ী অনুভূতি থেকে মুক্তি পাওয়ার বিশ্বাস ব্যক্তির চিন্তায় গেঁথে যায় আত্মহত্যার মাধ্যমে। যে ফিল্টারে জীবনে বেঁচে থাকাটাই পরমার্থ সেখানে জীবনকে ছুড়ে ফেলা বাদে ডিপ্রেসড ব্যক্তির কাছে আর কোনো অপশন থাকে না।
এমন একটা সমাজ হোক যেখানে ডিপ্রেশনকে অন্যান্য রোগের মতো গুরুত্ব দিয়ে ট্রিটমেন্ট করা হবে। ‘আত্মহত্যা কোনো সমাধান নয়’- এটাকে মুখের বুলি না করে মানসিকভাবে ভেঙে পড়া মানুষগুলোর দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে।
একটু এমপ্যাথি নিয়ে ডিপ্রেসড বা সুইসাইডাল মানুষের কথাগুলোর শুনুন। ‘ডিপ্রেশন স্রেফ ন্যাকামি’- এই প্রচলিত ট্যাবু থেকে বের হয়ে যাক সমাজের মানুষ। ‘আমরা পাশে আছি’ এই নির্ভরযোগ্য বাক্যে বিশ্বাস করে আসুন আত্মহত্যার পথ পরিহার করি, জীবনকে উপভোগ করতে শিখি।
মিজবাহুল জান্নাত তারিন
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ২১ আগস্ট ২০২২
একবিংশ শতাব্দীতে এসেও আমাদের সমাজ ডিপ্রেশন বা ইমোশনাল ইলনেসকে অনেকে ন্যাকামি বলে থাকেন। যেটা মূলত চাওয়া-পাওয়ার পার্থক্যের কারণেই সৃষ্টি হয়। এই ডিপ্রেশন অনেকাংশে সামাজিক-পারিবারিক কারণেই সৃষ্ট। মানসিক স্বাস্থ্য অবহেলিত হতে হতে ডিপ্রেশনের স্থায়ী অনুভূতি থেকে মুক্তি পাওয়ার বিশ্বাস ব্যক্তির চিন্তায় গেঁথে যায় আত্মহত্যার মাধ্যমে। যে ফিল্টারে জীবনে বেঁচে থাকাটাই পরমার্থ সেখানে জীবনকে ছুড়ে ফেলা বাদে ডিপ্রেসড ব্যক্তির কাছে আর কোনো অপশন থাকে না।
এমন একটা সমাজ হোক যেখানে ডিপ্রেশনকে অন্যান্য রোগের মতো গুরুত্ব দিয়ে ট্রিটমেন্ট করা হবে। ‘আত্মহত্যা কোনো সমাধান নয়’- এটাকে মুখের বুলি না করে মানসিকভাবে ভেঙে পড়া মানুষগুলোর দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে।
একটু এমপ্যাথি নিয়ে ডিপ্রেসড বা সুইসাইডাল মানুষের কথাগুলোর শুনুন। ‘ডিপ্রেশন স্রেফ ন্যাকামি’- এই প্রচলিত ট্যাবু থেকে বের হয়ে যাক সমাজের মানুষ। ‘আমরা পাশে আছি’ এই নির্ভরযোগ্য বাক্যে বিশ্বাস করে আসুন আত্মহত্যার পথ পরিহার করি, জীবনকে উপভোগ করতে শিখি।
মিজবাহুল জান্নাত তারিন