মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
পত্রিকার কাগজের, বইয়ের পৃষ্ঠার কিংবা খাতার পাতার ঠোঙায় বা মোড়ানো রাখা ঝালমুড়ি, আচার, চপ, রুটি, ডিমটোস্ট ইত্যাদি খাবার আমরা অনেকেই খেয়ে থাকি। আমরা কেউ কি একটিবার চিন্তা করেছি এসব কাগজে কোনো জীবাণু আছে কিনা? অবশ্যই জীবাণু আছে। এই জীবাণু দেহের ভিতরে গেলেই নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এমনকি ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
কারণ এসব কাগজে রাসায়নিক পদার্থ রয়েছে। এছাড়া এসব কাগজ আগে থেকেই কেউ না কেউ হাত দ্বারা স্পর্শ করেছে। তার হাতে যদি জীবাণু থাকে, তাহলে সেই জীবাণু এসব কাগজে লেগে আছে। এই কাগজে কোনো খাবার রাখলে, সেই জীবাণু খাবারের সঙ্গে মিশে যায়। কেউ তো হাত ধুয়ে কাগজগুলো নাড়াচাড়া করেনি। তাছাড়া এসব কাগজ কতদিনের পুরনো তাও বলা যয় না। এসব কাগজ তো পরিধানের পোশাকের মতো প্রতিদিন ধোয়া হয় না বা যায় না। মূলকথা হচ্ছে, আমাদের যা রোগ-ব্যাধি হয়, সচেতন না থাকার কারণে। যে অসুস্থ হয়, সে জানে সুস্থতার কত দাম। আমরা সবাই এসব ব্যাপারে সচেতন থাকব, যাতে এরকম ভুল না হয়।
শেখ সজীব আহমেদ
মালদ্বীপ প্রবাসী
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ২৪ আগস্ট ২০২২
পত্রিকার কাগজের, বইয়ের পৃষ্ঠার কিংবা খাতার পাতার ঠোঙায় বা মোড়ানো রাখা ঝালমুড়ি, আচার, চপ, রুটি, ডিমটোস্ট ইত্যাদি খাবার আমরা অনেকেই খেয়ে থাকি। আমরা কেউ কি একটিবার চিন্তা করেছি এসব কাগজে কোনো জীবাণু আছে কিনা? অবশ্যই জীবাণু আছে। এই জীবাণু দেহের ভিতরে গেলেই নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এমনকি ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
কারণ এসব কাগজে রাসায়নিক পদার্থ রয়েছে। এছাড়া এসব কাগজ আগে থেকেই কেউ না কেউ হাত দ্বারা স্পর্শ করেছে। তার হাতে যদি জীবাণু থাকে, তাহলে সেই জীবাণু এসব কাগজে লেগে আছে। এই কাগজে কোনো খাবার রাখলে, সেই জীবাণু খাবারের সঙ্গে মিশে যায়। কেউ তো হাত ধুয়ে কাগজগুলো নাড়াচাড়া করেনি। তাছাড়া এসব কাগজ কতদিনের পুরনো তাও বলা যয় না। এসব কাগজ তো পরিধানের পোশাকের মতো প্রতিদিন ধোয়া হয় না বা যায় না। মূলকথা হচ্ছে, আমাদের যা রোগ-ব্যাধি হয়, সচেতন না থাকার কারণে। যে অসুস্থ হয়, সে জানে সুস্থতার কত দাম। আমরা সবাই এসব ব্যাপারে সচেতন থাকব, যাতে এরকম ভুল না হয়।
শেখ সজীব আহমেদ
মালদ্বীপ প্রবাসী