alt

চিঠিপত্র

চিঠি : মুগদাপাড়ায় তীব্র গ্যাস সংকট

: বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রাজধানীর মুগদা, মদিনাবাগ, মান্ডা এলাকায় দিনের বেশির ভাগ সময়ই গ্যাস থাকে না। বিশেষ করে দক্ষিণ মুগদার ব্যাংক কলোনিতে গত ছয় মাস ধরে গ্যাস সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিন সকাল ৬টায় গ্যাস চলে যায়, আর রাত ১১টার পরে আসে। তাও পাইপ দিয়ে এক ঘণ্টার মতো পানি পড়ে তারপর গ্যাস পাওয়া যায়।

এই এলাকায় ১৯৮০ সালে এক ইঞ্চির পাইপ দিয়ে গ্যাস সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হয়। তখন এখানে মাত্র ১০-১২টি বাড়ি ছিল। এখন ৭৪টি বাড়িতে প্রায় ৬০০ পরিবার বসবাস করে। গ্যাস সংকট সৃষ্টি হলে এলাকাবাসীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিতাস কর্তৃপক্ষ ২০১৩ সালে তিন ইঞ্চির পাইপ স্থাপন করে। কিন্তু তারা ওই আগের এক ইঞ্চির পাইপের সঙ্গে (তিন জায়গায় টাই করে) এ লাইন সংযুক্ত করে দেয়। এতে পুরনো এক ইঞ্চির পাইপ দিয়েই বাড়িগুলোতে গ্যাস যায়। নতুন পাইপ লাগানোর পর বেশ কয়েক বছর ভালোই চলছিল। কিন্তু বর্তমানে আগের সেই এক ইঞ্চির পাইপ লাইন প্রায় অকেজো হয়ে গেছে। এ কারণে বর্তমানে গ্যাস সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে।

রান্নাসহ আনুষঙ্গিক কাজে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। মধ্যবিত্তরা অনেকে সিলিন্ডার গ্যাস দিয়ে সংকট মোকাবেলার চেষ্টা করছেন। নিম্নবিত্তদের দোকান, হোটেল থেকে খাবার কিনতে হচ্ছে। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় এমনিতেই তারা আর্থিকসহ নানান সংকটে পড়েছে, গ্যাস না থাকায় এ সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে। আগে দেখতাম শীতকালে গ্যাস সংকট হয়, এখন দেখছি গরমকালেও চরম গ্যাস সংকট। এ ব্যাপারে বারবার তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিলেও পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না। এদিকে তাদের কোন নজর নেই বলে মানে হয়; কিন্তু এভাবে আর কতদিন চলা যায়, এর একটা সুরাহা হওয়া দরকার। তাই গ্যাস সংকট সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি, সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

আহমেদুল কবির জাকির

মুগদাপাড়া, ঢাকা

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : মুগদাপাড়ায় তীব্র গ্যাস সংকট

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২

রাজধানীর মুগদা, মদিনাবাগ, মান্ডা এলাকায় দিনের বেশির ভাগ সময়ই গ্যাস থাকে না। বিশেষ করে দক্ষিণ মুগদার ব্যাংক কলোনিতে গত ছয় মাস ধরে গ্যাস সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিন সকাল ৬টায় গ্যাস চলে যায়, আর রাত ১১টার পরে আসে। তাও পাইপ দিয়ে এক ঘণ্টার মতো পানি পড়ে তারপর গ্যাস পাওয়া যায়।

এই এলাকায় ১৯৮০ সালে এক ইঞ্চির পাইপ দিয়ে গ্যাস সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হয়। তখন এখানে মাত্র ১০-১২টি বাড়ি ছিল। এখন ৭৪টি বাড়িতে প্রায় ৬০০ পরিবার বসবাস করে। গ্যাস সংকট সৃষ্টি হলে এলাকাবাসীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিতাস কর্তৃপক্ষ ২০১৩ সালে তিন ইঞ্চির পাইপ স্থাপন করে। কিন্তু তারা ওই আগের এক ইঞ্চির পাইপের সঙ্গে (তিন জায়গায় টাই করে) এ লাইন সংযুক্ত করে দেয়। এতে পুরনো এক ইঞ্চির পাইপ দিয়েই বাড়িগুলোতে গ্যাস যায়। নতুন পাইপ লাগানোর পর বেশ কয়েক বছর ভালোই চলছিল। কিন্তু বর্তমানে আগের সেই এক ইঞ্চির পাইপ লাইন প্রায় অকেজো হয়ে গেছে। এ কারণে বর্তমানে গ্যাস সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে।

রান্নাসহ আনুষঙ্গিক কাজে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। মধ্যবিত্তরা অনেকে সিলিন্ডার গ্যাস দিয়ে সংকট মোকাবেলার চেষ্টা করছেন। নিম্নবিত্তদের দোকান, হোটেল থেকে খাবার কিনতে হচ্ছে। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় এমনিতেই তারা আর্থিকসহ নানান সংকটে পড়েছে, গ্যাস না থাকায় এ সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে। আগে দেখতাম শীতকালে গ্যাস সংকট হয়, এখন দেখছি গরমকালেও চরম গ্যাস সংকট। এ ব্যাপারে বারবার তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিলেও পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না। এদিকে তাদের কোন নজর নেই বলে মানে হয়; কিন্তু এভাবে আর কতদিন চলা যায়, এর একটা সুরাহা হওয়া দরকার। তাই গ্যাস সংকট সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি, সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

আহমেদুল কবির জাকির

মুগদাপাড়া, ঢাকা

back to top