alt

চিঠিপত্র

চিঠি : নিয়োগ পরীক্ষায় মোবাইল ও ব্যাগের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে

: শনিবার, ০১ অক্টোবর ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সারা বছরই বিভিন্ন ধরনের নিয়োগ পরীক্ষা চলে; আর সে পরীক্ষাগুলো সাধারণত ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। পরীক্ষার্থীদের অধিকাংশই ঢাকা শহরে অস্থায়ী বাসিন্দা। তাদের নানা কর্মের সুবাদে ঢাকা আসা-যাওয়া। দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসে কাক্সিক্ষক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য। সে জন্য সবার সময় সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি।

কারণ, ঢাকা যানজটের শহর, এ কথা চিরন্তন সত্য। এ শহরে এক ঘণ্টা আগে বের হয়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছা বিরলভাগ্য। এক ঘণ্টার পথ যানজটের বিড়ম্বনায় তিন থেকে চার ঘণ্টাও লেগে যায়। তাই পরীক্ষার্থীরা সচেতনতার সঙ্গে তিন থেকে চার ঘণ্টা হাতে নিয়ে বের হন কিংবা তারও বেশি সময়। আর কোন পথে কোন রুটে কোন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়-এটা না চেনা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

এ জন্য কেন্দ্রে পৌঁছতে মোবাইল ফোন খুব প্রয়োজন। মোবাইল ফোন বিহীন পরীক্ষাকেন্দ্রে গমন কোনমতেই সম্ভব নয়। যদিও পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী কোন ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তা সঙ্গে রাখাও অনুচিত। কিন্তু এই বিশেষ প্রয়োজনে মোবাইল ফোন নিয়ে আসা কোন দোষের নয়। এ ছাড়া বই নোট রাখার জন্য বা কোন খাবার রাখার জন্য ব্যাগটিও পাশে রাখা প্রয়োজন। আর যারা পরীক্ষাকেন্দ্রের পাশে থেকে পরীক্ষাকেন্দ্রে গমন করে তাদের প্রয়োজন হবে না এটা স্বাভাবিক।

কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য মোবাইল ও ব্যাগের কোন নিরাপত্তার নিশ্চায়তা থাকে না। এ ক্ষেত্রে যেখানে পরীক্ষা সে কেন্দ্রের নিজস্ব মাধ্যমে মোবাইল ও ব্যাগ রাখার ব্যবস্থা থাকলে হয়তো এগুলোর নিশ্চিয়তা পাওয়া যাবে। নয়তো পরীক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হন। তাই যে কেন্দ্রেই পরীক্ষা হোক না কেন নিয়োগ কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য। যাতে অতীতের মতো কেউ হয়রানির শিকার না হয়।

আজম সিদ্দিক রুমি

শিক্ষার্থী, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : নিয়োগ পরীক্ষায় মোবাইল ও ব্যাগের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ০১ অক্টোবর ২০২২

সারা বছরই বিভিন্ন ধরনের নিয়োগ পরীক্ষা চলে; আর সে পরীক্ষাগুলো সাধারণত ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। পরীক্ষার্থীদের অধিকাংশই ঢাকা শহরে অস্থায়ী বাসিন্দা। তাদের নানা কর্মের সুবাদে ঢাকা আসা-যাওয়া। দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসে কাক্সিক্ষক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য। সে জন্য সবার সময় সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি।

কারণ, ঢাকা যানজটের শহর, এ কথা চিরন্তন সত্য। এ শহরে এক ঘণ্টা আগে বের হয়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছা বিরলভাগ্য। এক ঘণ্টার পথ যানজটের বিড়ম্বনায় তিন থেকে চার ঘণ্টাও লেগে যায়। তাই পরীক্ষার্থীরা সচেতনতার সঙ্গে তিন থেকে চার ঘণ্টা হাতে নিয়ে বের হন কিংবা তারও বেশি সময়। আর কোন পথে কোন রুটে কোন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়-এটা না চেনা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

এ জন্য কেন্দ্রে পৌঁছতে মোবাইল ফোন খুব প্রয়োজন। মোবাইল ফোন বিহীন পরীক্ষাকেন্দ্রে গমন কোনমতেই সম্ভব নয়। যদিও পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী কোন ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তা সঙ্গে রাখাও অনুচিত। কিন্তু এই বিশেষ প্রয়োজনে মোবাইল ফোন নিয়ে আসা কোন দোষের নয়। এ ছাড়া বই নোট রাখার জন্য বা কোন খাবার রাখার জন্য ব্যাগটিও পাশে রাখা প্রয়োজন। আর যারা পরীক্ষাকেন্দ্রের পাশে থেকে পরীক্ষাকেন্দ্রে গমন করে তাদের প্রয়োজন হবে না এটা স্বাভাবিক।

কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য মোবাইল ও ব্যাগের কোন নিরাপত্তার নিশ্চায়তা থাকে না। এ ক্ষেত্রে যেখানে পরীক্ষা সে কেন্দ্রের নিজস্ব মাধ্যমে মোবাইল ও ব্যাগ রাখার ব্যবস্থা থাকলে হয়তো এগুলোর নিশ্চিয়তা পাওয়া যাবে। নয়তো পরীক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হন। তাই যে কেন্দ্রেই পরীক্ষা হোক না কেন নিয়োগ কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য। যাতে অতীতের মতো কেউ হয়রানির শিকার না হয়।

আজম সিদ্দিক রুমি

শিক্ষার্থী, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা

back to top