মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সারা বছরই বিভিন্ন ধরনের নিয়োগ পরীক্ষা চলে; আর সে পরীক্ষাগুলো সাধারণত ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। পরীক্ষার্থীদের অধিকাংশই ঢাকা শহরে অস্থায়ী বাসিন্দা। তাদের নানা কর্মের সুবাদে ঢাকা আসা-যাওয়া। দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসে কাক্সিক্ষক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য। সে জন্য সবার সময় সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি।
কারণ, ঢাকা যানজটের শহর, এ কথা চিরন্তন সত্য। এ শহরে এক ঘণ্টা আগে বের হয়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছা বিরলভাগ্য। এক ঘণ্টার পথ যানজটের বিড়ম্বনায় তিন থেকে চার ঘণ্টাও লেগে যায়। তাই পরীক্ষার্থীরা সচেতনতার সঙ্গে তিন থেকে চার ঘণ্টা হাতে নিয়ে বের হন কিংবা তারও বেশি সময়। আর কোন পথে কোন রুটে কোন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়-এটা না চেনা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
এ জন্য কেন্দ্রে পৌঁছতে মোবাইল ফোন খুব প্রয়োজন। মোবাইল ফোন বিহীন পরীক্ষাকেন্দ্রে গমন কোনমতেই সম্ভব নয়। যদিও পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী কোন ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তা সঙ্গে রাখাও অনুচিত। কিন্তু এই বিশেষ প্রয়োজনে মোবাইল ফোন নিয়ে আসা কোন দোষের নয়। এ ছাড়া বই নোট রাখার জন্য বা কোন খাবার রাখার জন্য ব্যাগটিও পাশে রাখা প্রয়োজন। আর যারা পরীক্ষাকেন্দ্রের পাশে থেকে পরীক্ষাকেন্দ্রে গমন করে তাদের প্রয়োজন হবে না এটা স্বাভাবিক।
কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য মোবাইল ও ব্যাগের কোন নিরাপত্তার নিশ্চায়তা থাকে না। এ ক্ষেত্রে যেখানে পরীক্ষা সে কেন্দ্রের নিজস্ব মাধ্যমে মোবাইল ও ব্যাগ রাখার ব্যবস্থা থাকলে হয়তো এগুলোর নিশ্চিয়তা পাওয়া যাবে। নয়তো পরীক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হন। তাই যে কেন্দ্রেই পরীক্ষা হোক না কেন নিয়োগ কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য। যাতে অতীতের মতো কেউ হয়রানির শিকার না হয়।
আজম সিদ্দিক রুমি
শিক্ষার্থী, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শনিবার, ০১ অক্টোবর ২০২২
সারা বছরই বিভিন্ন ধরনের নিয়োগ পরীক্ষা চলে; আর সে পরীক্ষাগুলো সাধারণত ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। পরীক্ষার্থীদের অধিকাংশই ঢাকা শহরে অস্থায়ী বাসিন্দা। তাদের নানা কর্মের সুবাদে ঢাকা আসা-যাওয়া। দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসে কাক্সিক্ষক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য। সে জন্য সবার সময় সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি।
কারণ, ঢাকা যানজটের শহর, এ কথা চিরন্তন সত্য। এ শহরে এক ঘণ্টা আগে বের হয়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছা বিরলভাগ্য। এক ঘণ্টার পথ যানজটের বিড়ম্বনায় তিন থেকে চার ঘণ্টাও লেগে যায়। তাই পরীক্ষার্থীরা সচেতনতার সঙ্গে তিন থেকে চার ঘণ্টা হাতে নিয়ে বের হন কিংবা তারও বেশি সময়। আর কোন পথে কোন রুটে কোন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়-এটা না চেনা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
এ জন্য কেন্দ্রে পৌঁছতে মোবাইল ফোন খুব প্রয়োজন। মোবাইল ফোন বিহীন পরীক্ষাকেন্দ্রে গমন কোনমতেই সম্ভব নয়। যদিও পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী কোন ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তা সঙ্গে রাখাও অনুচিত। কিন্তু এই বিশেষ প্রয়োজনে মোবাইল ফোন নিয়ে আসা কোন দোষের নয়। এ ছাড়া বই নোট রাখার জন্য বা কোন খাবার রাখার জন্য ব্যাগটিও পাশে রাখা প্রয়োজন। আর যারা পরীক্ষাকেন্দ্রের পাশে থেকে পরীক্ষাকেন্দ্রে গমন করে তাদের প্রয়োজন হবে না এটা স্বাভাবিক।
কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য মোবাইল ও ব্যাগের কোন নিরাপত্তার নিশ্চায়তা থাকে না। এ ক্ষেত্রে যেখানে পরীক্ষা সে কেন্দ্রের নিজস্ব মাধ্যমে মোবাইল ও ব্যাগ রাখার ব্যবস্থা থাকলে হয়তো এগুলোর নিশ্চিয়তা পাওয়া যাবে। নয়তো পরীক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হন। তাই যে কেন্দ্রেই পরীক্ষা হোক না কেন নিয়োগ কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য। যাতে অতীতের মতো কেউ হয়রানির শিকার না হয়।
আজম সিদ্দিক রুমি
শিক্ষার্থী, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা