মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সড়ক দুর্ঘটনা বর্তমানে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। পত্রিকায় অন্যান্য খবরের মতো সড়ক দুর্ঘটনাও খুব স্বাভাবিক মনে হয়। তবে দুর্ঘটনা শুধু আকস্মিকভাবেই ঘটে না, অনেক সময় চালকের গাফিলতি ও অনভিজ্ঞ ড্রাইভিংয়ের কারণেও ঘটে থাকে।
সম্প্রতি রাজশাহীর বিহাস টু বিমানবন্দর রোডে প্রাইভেট মাইক্রোবাসের সঙ্গে অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে শিক্ষার্থী ও রিকশাচালক গুরুতর আহত হয়। এবং শিক্ষার্থীর পা ভেঙে যায় ও মাথায় গভীর খত হওয়ায় চারটি সেলাই দেয়া লাগে। কিন্তু অবাক করার বিষয় ড্রাইভার একজন কিশোর ছিল। সবেমাত্র ড্রাইভিং করা শিখছে এবং মাইক্রোতে তার অভিভাবকও ছিল। এ রকম খামখেয়ালিপনায় আজ কয়েকটা জীবন আশঙ্কার বেড়াজালে আটকা পড়ে আছে। দেশে এ রকম হয়তো হাজার হাজার ঘটনা ঘটে যাচ্ছে।
ড্রাইভিং নীতি অনুযায়ী লাইসেন্স ব্যাতীত সড়কে ড্রাইভিং করা ঠিক নয়। কিন্তু কোন নীতিমালার তোয়াক্কা না করে সড়কে নির্বিগ্নে গাড়ি চালিয়ে যায়। অপেশাদার ও অদক্ষ, অনভিজ্ঞ চালক যেন সড়কে না চালায় সে বিষয়ে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেয়া উচিত। ড্রাইভারদের মনে রাখা উচিত, দুর্ঘটনার ভয়াবহ একটা মুহূর্ত সারা জীবনের কান্নার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য পরিবারেরও উচিত অনভিজ্ঞকে গাড়ির চাবি দেওয়ার আগে শতবার ভেবে দেখা।
কাজী ওবায়েদ উল্লাহ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর ২০২২
সড়ক দুর্ঘটনা বর্তমানে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। পত্রিকায় অন্যান্য খবরের মতো সড়ক দুর্ঘটনাও খুব স্বাভাবিক মনে হয়। তবে দুর্ঘটনা শুধু আকস্মিকভাবেই ঘটে না, অনেক সময় চালকের গাফিলতি ও অনভিজ্ঞ ড্রাইভিংয়ের কারণেও ঘটে থাকে।
সম্প্রতি রাজশাহীর বিহাস টু বিমানবন্দর রোডে প্রাইভেট মাইক্রোবাসের সঙ্গে অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে শিক্ষার্থী ও রিকশাচালক গুরুতর আহত হয়। এবং শিক্ষার্থীর পা ভেঙে যায় ও মাথায় গভীর খত হওয়ায় চারটি সেলাই দেয়া লাগে। কিন্তু অবাক করার বিষয় ড্রাইভার একজন কিশোর ছিল। সবেমাত্র ড্রাইভিং করা শিখছে এবং মাইক্রোতে তার অভিভাবকও ছিল। এ রকম খামখেয়ালিপনায় আজ কয়েকটা জীবন আশঙ্কার বেড়াজালে আটকা পড়ে আছে। দেশে এ রকম হয়তো হাজার হাজার ঘটনা ঘটে যাচ্ছে।
ড্রাইভিং নীতি অনুযায়ী লাইসেন্স ব্যাতীত সড়কে ড্রাইভিং করা ঠিক নয়। কিন্তু কোন নীতিমালার তোয়াক্কা না করে সড়কে নির্বিগ্নে গাড়ি চালিয়ে যায়। অপেশাদার ও অদক্ষ, অনভিজ্ঞ চালক যেন সড়কে না চালায় সে বিষয়ে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেয়া উচিত। ড্রাইভারদের মনে রাখা উচিত, দুর্ঘটনার ভয়াবহ একটা মুহূর্ত সারা জীবনের কান্নার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য পরিবারেরও উচিত অনভিজ্ঞকে গাড়ির চাবি দেওয়ার আগে শতবার ভেবে দেখা।
কাজী ওবায়েদ উল্লাহ