মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বর্তমান সমাজে প্রতিহিংসার উপস্থিতি অনেক বেশি। কেউ এগিয়ে যেতে চাইলে তাকে থামিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা নতুন কোন সংযোজন নয়। দীর্ঘ দিন ধরেই একশ্রেণীর মানুষ এই নোংরা চিন্তা-ভাবনার শিকার। সচরাচর দেখা যায় যারা নিজেকে নিয়ে মোটেও আত্মবিশ্বাসী নয়, নিয়মিত হতাশায় ভোগে, তার এগিয়ে যাওয়া আকাশচুম্বী কল্পনার মতো। তারাই মূলত অন্যের ভালো দেখতে পারে না, প্রতিহিংসা নামক ছক কষতে নিজেকে ব্যস্ত রাখে।
কেউ এগিয়ে যেতে চাইলে উৎসাহ না দিয়ে উল্টো পথে হাঁটে, চিরতরে লাগাম টেনে ধরতে চায়। প্রতিহিংসা করে কেউ এগিয়ে যেতে পারে না। বরং নিজেকে এবং জাতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। প্রতিহিংসার চেয়ে প্রতিযোগিতা ঢের এগিয়ে। কিন্তু অধিকাংশে ক্ষেত্রে পরিলক্ষিত হয়, মানুষ মেতে আছে অসুস্থ প্রতিযোগিতায়।
প্রতিযোগিতা না থাকলে মানুষ অনেক পিছিয়ে পড়ে। কারণ তার জন্য জায়গা নির্ধারণ করা থাকে, সে ভাবতে অভ্যস্ত হয় আমার পারফরম্যান্স ভালো মন্দ যাই হোক দিনশেষে জায়গাটা শুধুই আমার। কিন্তু প্রতিযোগিতা থাকলে মানুষ স্বস্তিতে থাকে না, শুধু সন্দিহান থাকে। তার ভিতরে এটাই কাজ করে নিজেকে প্রমাণ করে যোগ্যতা, দক্ষতার স্বাক্ষর রেখে জায়গা ধরে রাখতে হবে। অন্য কেউ টপকাতে পারলে জায়গা হারাবে। নিজের জায়গা ধরে রাখতে পরিশ্রম, অধ্যাবসায়ের মাত্রা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। তাই প্রতিহিংসা না করে প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত রাখা উচিত এবং সেটা হতে হবে সুস্থ প্রতিযোগিতা।
জুবায়েদ মোস্তফা
শিক্ষার্থী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ২৬ অক্টোবর ২০২২
বর্তমান সমাজে প্রতিহিংসার উপস্থিতি অনেক বেশি। কেউ এগিয়ে যেতে চাইলে তাকে থামিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা নতুন কোন সংযোজন নয়। দীর্ঘ দিন ধরেই একশ্রেণীর মানুষ এই নোংরা চিন্তা-ভাবনার শিকার। সচরাচর দেখা যায় যারা নিজেকে নিয়ে মোটেও আত্মবিশ্বাসী নয়, নিয়মিত হতাশায় ভোগে, তার এগিয়ে যাওয়া আকাশচুম্বী কল্পনার মতো। তারাই মূলত অন্যের ভালো দেখতে পারে না, প্রতিহিংসা নামক ছক কষতে নিজেকে ব্যস্ত রাখে।
কেউ এগিয়ে যেতে চাইলে উৎসাহ না দিয়ে উল্টো পথে হাঁটে, চিরতরে লাগাম টেনে ধরতে চায়। প্রতিহিংসা করে কেউ এগিয়ে যেতে পারে না। বরং নিজেকে এবং জাতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। প্রতিহিংসার চেয়ে প্রতিযোগিতা ঢের এগিয়ে। কিন্তু অধিকাংশে ক্ষেত্রে পরিলক্ষিত হয়, মানুষ মেতে আছে অসুস্থ প্রতিযোগিতায়।
প্রতিযোগিতা না থাকলে মানুষ অনেক পিছিয়ে পড়ে। কারণ তার জন্য জায়গা নির্ধারণ করা থাকে, সে ভাবতে অভ্যস্ত হয় আমার পারফরম্যান্স ভালো মন্দ যাই হোক দিনশেষে জায়গাটা শুধুই আমার। কিন্তু প্রতিযোগিতা থাকলে মানুষ স্বস্তিতে থাকে না, শুধু সন্দিহান থাকে। তার ভিতরে এটাই কাজ করে নিজেকে প্রমাণ করে যোগ্যতা, দক্ষতার স্বাক্ষর রেখে জায়গা ধরে রাখতে হবে। অন্য কেউ টপকাতে পারলে জায়গা হারাবে। নিজের জায়গা ধরে রাখতে পরিশ্রম, অধ্যাবসায়ের মাত্রা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। তাই প্রতিহিংসা না করে প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত রাখা উচিত এবং সেটা হতে হবে সুস্থ প্রতিযোগিতা।
জুবায়েদ মোস্তফা
শিক্ষার্থী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়