মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রংপুর বিভাগের প্রবেশদ্বার বলা হয় রংপুর সিটি করপোরেশনের অন্তর্ভুক্ত মডার্ন মোড়কে। বিভাগের ৮টি জেলার মধ্যে ৭টি জেলার বিভিন্ন যানবাহন অন্যান্য জেলায় যাতায়াত করতে এই মডার্ন মোড়কে ব্যবহার করে থাকে। ফলে হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে এই ব্যস্ততম নগরী দিয়ে। এ ব্যস্তময় জায়গায় রাস্তার পাশেই দেখা যায় দুটি মনোহর কৃষ্ণচূড়া বৃক্ষ এবং অগণিত পাখি। বিশেষ করে, শীতকালে বিভিন্ন জায়গা থেকে হাজার হাজার বাবুই পাখি উড়ে এসে গাছগুলোকে অভয়ারণ্য মনে করে এবং গোধূলিলগ্নের কিছুক্ষণ পর তারা তাদের নীড়ে চলে আসে। এতে কৃষ্ণচূড়া গাছ যেন অধিক সৌন্দর্যমন্ডিত হয়।
কিন্তু অধিকাংশ গাড়ি চালকেরা রাতের বেলা অযাচিতভাবে জোরে হর্ন বাজিয়ে পাখিদের জীবন বিপন্ন ও আতঙ্ক করে তুলে এবং সুন্দর একটা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। এটা খুবই দৃষ্টিকটু। রাস্তার উভয় দিকে সাইনবোর্ড লাগিয়ে যদি ড্রাইভারদের বিষয়টি নজরে দেওয়া যেত, কিছুটা হলেও সমস্যা লাঘব হতো। এ ব্যাপারে রংপুর সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের প্রতি সুদৃষ্টি কামনা করছি।
মো. আরাফাত
রংপুর।
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ০৩ নভেম্বর ২০২২
রংপুর বিভাগের প্রবেশদ্বার বলা হয় রংপুর সিটি করপোরেশনের অন্তর্ভুক্ত মডার্ন মোড়কে। বিভাগের ৮টি জেলার মধ্যে ৭টি জেলার বিভিন্ন যানবাহন অন্যান্য জেলায় যাতায়াত করতে এই মডার্ন মোড়কে ব্যবহার করে থাকে। ফলে হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে এই ব্যস্ততম নগরী দিয়ে। এ ব্যস্তময় জায়গায় রাস্তার পাশেই দেখা যায় দুটি মনোহর কৃষ্ণচূড়া বৃক্ষ এবং অগণিত পাখি। বিশেষ করে, শীতকালে বিভিন্ন জায়গা থেকে হাজার হাজার বাবুই পাখি উড়ে এসে গাছগুলোকে অভয়ারণ্য মনে করে এবং গোধূলিলগ্নের কিছুক্ষণ পর তারা তাদের নীড়ে চলে আসে। এতে কৃষ্ণচূড়া গাছ যেন অধিক সৌন্দর্যমন্ডিত হয়।
কিন্তু অধিকাংশ গাড়ি চালকেরা রাতের বেলা অযাচিতভাবে জোরে হর্ন বাজিয়ে পাখিদের জীবন বিপন্ন ও আতঙ্ক করে তুলে এবং সুন্দর একটা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। এটা খুবই দৃষ্টিকটু। রাস্তার উভয় দিকে সাইনবোর্ড লাগিয়ে যদি ড্রাইভারদের বিষয়টি নজরে দেওয়া যেত, কিছুটা হলেও সমস্যা লাঘব হতো। এ ব্যাপারে রংপুর সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের প্রতি সুদৃষ্টি কামনা করছি।
মো. আরাফাত
রংপুর।