মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার লাহিনী থেকে ভাড়রা সড়কটি বেশ ব্যস্ততম। ১২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে এ সড়কটি অসংখ্য মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে সড়কটির এখন বেহাল অবস্থা। ফলে স্থানীয়দের ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সড়কটি। এতে পণ্য সরবরাহ, বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াতসহ সব কাজে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে কয়েক হাজার মানুষকে। এছাড়াও সড়কটি দিয়ে মুমূর্ষু রোগী, প্রসূতি নারী, বয়স্ক ব্যক্তিদের যাতায়াত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। সড়কটি বেহাল হওয়ায় ইতিমধ্যে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। যে কয়টি তিন চাকার যানবাহন চলছে, সেগুলোর অতিরিক্ত ধীরগতির সঙ্গে মাত্রাতিরিক্ত ঝাঁকুনিতে যাত্রীদের ভোগান্তি আরও বাড়ছে।
বর্তমানে সড়কটির প্রায় ৮০ শতাংশজুড়ে গর্ত, খানাখন্দ। ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে এ সড়কটি সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসলেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাই সড়কটি সংস্কারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সোহান হোসেন
কুমারখালী, কুষ্টিয়া
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ০৬ নভেম্বর ২০২২
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার লাহিনী থেকে ভাড়রা সড়কটি বেশ ব্যস্ততম। ১২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে এ সড়কটি অসংখ্য মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে সড়কটির এখন বেহাল অবস্থা। ফলে স্থানীয়দের ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সড়কটি। এতে পণ্য সরবরাহ, বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াতসহ সব কাজে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে কয়েক হাজার মানুষকে। এছাড়াও সড়কটি দিয়ে মুমূর্ষু রোগী, প্রসূতি নারী, বয়স্ক ব্যক্তিদের যাতায়াত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। সড়কটি বেহাল হওয়ায় ইতিমধ্যে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। যে কয়টি তিন চাকার যানবাহন চলছে, সেগুলোর অতিরিক্ত ধীরগতির সঙ্গে মাত্রাতিরিক্ত ঝাঁকুনিতে যাত্রীদের ভোগান্তি আরও বাড়ছে।
বর্তমানে সড়কটির প্রায় ৮০ শতাংশজুড়ে গর্ত, খানাখন্দ। ঘটছে ছোটখাটো দুর্ঘটনা। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে এ সড়কটি সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসলেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাই সড়কটি সংস্কারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সোহান হোসেন
কুমারখালী, কুষ্টিয়া