alt

চিঠিপত্র

চিঠি : মাদক প্রতিরোধ জরুরি

: শুক্রবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

মাদক একটি ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ। এটি নিয়মিত গ্রহণের ফলে শারীরিক ও মানসিক সমস্যা সৃষ্টি হয়। ব্যক্তিগত জীবন ছাপিয়ে মাদকাসক্তির কুপ্রভাব পড়ে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়।

মাদকাসক্ত ব্যক্তি তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে পরিবার ও সমাজের বোঝায় পরিণত হয়। সর্বগ্রাসী মাদকের সহজলভ্যতার ফলে তরুণ প্রজন্মক দ্রুত অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মাদক গ্রহণের পরিমাণ ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। কথা ছিল দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠগুলোতে পড়াশোনা করা এসব শিক্ষার্থীরা শিক্ষা ও গবেষণা মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। অবদান রাখবে সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ে আন্দোলন এবং মানুষের মাঝে সামাজিক সচেতন সৃষ্টিতে। কিন্তু মাদকাসক্তির ফলে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। মাদকের অর্থ জোগাড় জন্য চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজির মতো নানা অপরাধ সংঘটিত করছে। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মাদকের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করতে শিক্ষাঙ্গনে মাদকের সহজলভ্যতা রোধ এবং সবাই সচেতন জরুরি।

তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে মাদকের বিরুদ্ধে আরও কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। এর পাশাপাশি শিক্ষক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে মাদকবিরোধী সচেতনতা তৈরির জন্য এগিয়ে আসতে হবে।

মোস্তফা কামাল

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : মাদক প্রতিরোধ জরুরি

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৩

মাদক একটি ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ। এটি নিয়মিত গ্রহণের ফলে শারীরিক ও মানসিক সমস্যা সৃষ্টি হয়। ব্যক্তিগত জীবন ছাপিয়ে মাদকাসক্তির কুপ্রভাব পড়ে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়।

মাদকাসক্ত ব্যক্তি তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে পরিবার ও সমাজের বোঝায় পরিণত হয়। সর্বগ্রাসী মাদকের সহজলভ্যতার ফলে তরুণ প্রজন্মক দ্রুত অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মাদক গ্রহণের পরিমাণ ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। কথা ছিল দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠগুলোতে পড়াশোনা করা এসব শিক্ষার্থীরা শিক্ষা ও গবেষণা মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। অবদান রাখবে সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ে আন্দোলন এবং মানুষের মাঝে সামাজিক সচেতন সৃষ্টিতে। কিন্তু মাদকাসক্তির ফলে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। মাদকের অর্থ জোগাড় জন্য চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজির মতো নানা অপরাধ সংঘটিত করছে। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মাদকের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করতে শিক্ষাঙ্গনে মাদকের সহজলভ্যতা রোধ এবং সবাই সচেতন জরুরি।

তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে মাদকের বিরুদ্ধে আরও কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। এর পাশাপাশি শিক্ষক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে মাদকবিরোধী সচেতনতা তৈরির জন্য এগিয়ে আসতে হবে।

মোস্তফা কামাল

back to top