উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলার মানুষ বর্তমানে পানিবন্দি অবস্থায় আছে। কোথাও আবার নদী ভাঙনে বাড়িঘর, ফসলের জমিসহ বিলীন হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন এলাকা। কিছুদিন আগে চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু জেলাসহ অন্যান্য বিভাগের মোট বারোটি জেলা বন্যায় প্লাবিত হয়। আমরা দেখেছি, সারা বাংলাদেশের সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষ তাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। তাদের পাশে ছিল বিভিন্ন এনজিও সংস্থা ও রাষ্ট্রপক্ষও।
কিন্তু উত্তরবঙ্গের চলমান বন্যায় যেন তাদের দেখার কেউ নেই। কিছু এনজিও সংস্থা তাদের পাশে দাঁড়ালেও সেটা ক্ষতিগ্রস্ত বানভাসিদের জন্য যথেষ্ট নয়। বানভাসিরা যেসমস্ত সমস্যার মধ্যে পতিত হয়েছে সে সমস্ত সমস্যার সমাধান ও তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন জরুরি আবাসন, খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি, প্রয়োজনীয় ওষুধ ও নারীদের ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র।
দেশবাসীর প্রতি আহবান জানাই আপনারা যেভাবে গত বন্যায় মানবতার পরিচয় দিয়ে বানভাসিদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, এবারেও আপনারা খুব দ্রুত তাদের পাশে দাঁড়ান। বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে স্থায়ী সমাধানের জন্য দৃশ্যমান প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।
মো. আমানুল্লাহ
বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪
উত্তরবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলার মানুষ বর্তমানে পানিবন্দি অবস্থায় আছে। কোথাও আবার নদী ভাঙনে বাড়িঘর, ফসলের জমিসহ বিলীন হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন এলাকা। কিছুদিন আগে চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু জেলাসহ অন্যান্য বিভাগের মোট বারোটি জেলা বন্যায় প্লাবিত হয়। আমরা দেখেছি, সারা বাংলাদেশের সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষ তাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। তাদের পাশে ছিল বিভিন্ন এনজিও সংস্থা ও রাষ্ট্রপক্ষও।
কিন্তু উত্তরবঙ্গের চলমান বন্যায় যেন তাদের দেখার কেউ নেই। কিছু এনজিও সংস্থা তাদের পাশে দাঁড়ালেও সেটা ক্ষতিগ্রস্ত বানভাসিদের জন্য যথেষ্ট নয়। বানভাসিরা যেসমস্ত সমস্যার মধ্যে পতিত হয়েছে সে সমস্ত সমস্যার সমাধান ও তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন জরুরি আবাসন, খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি, প্রয়োজনীয় ওষুধ ও নারীদের ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র।
দেশবাসীর প্রতি আহবান জানাই আপনারা যেভাবে গত বন্যায় মানবতার পরিচয় দিয়ে বানভাসিদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, এবারেও আপনারা খুব দ্রুত তাদের পাশে দাঁড়ান। বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে স্থায়ী সমাধানের জন্য দৃশ্যমান প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।
মো. আমানুল্লাহ