alt

ইরানের তেলমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

সংবাদ অনলাইন ডেস্ক : মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর ২০২০

ইরানের তেলমন্ত্রী বিজান নামদার জানগেনেহের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জানগেনেহ ছাড়াও আরও কয়েকজন ব্যক্তি ও কোম্পানির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয়।

সোমবার সন্ধ্যায় মার্কিন মন্ত্রণালয় ইরানের যেসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ইরানের তেল মন্ত্রণালয় ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান এবং দেশটির তেলমন্ত্রী।

আগামী ৩ নভেম্বরের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার কাজে ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা।

মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয় একই সঙ্গে সম্প্রতি ভেনেজুয়েলার কাছে ইরানি তেল বিক্রির ঘটনায় জড়িত কয়েকজন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও ইরানের জাহাজ চলাচল সংস্থাকেও এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় এনেছে।

মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্টিফেন মুচিন দাবি করেছেন, ইরান তার তেল বিক্রির অর্থ ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসির কথিত অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারী তৎপরতায় কাজে লাগাচ্ছে।

মার্কিন সরকার ২০১৮ সালের মে মাসে পাশ্চাত্যের সঙ্গে ইরানের স্বাক্ষরিত পরমাণু সমঝোতা থেকে বেরিয়ে গিয়ে তেহরানের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করে।

ট্রাম্প প্রশাসনের এই আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনকারী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে বিশ্বের বহু দেশ প্রতিক্রিয়া জানায়। কিন্তু ওয়াশিংটন এখন পর্যন্ত তার নিষেধাজ্ঞা আরোপের নীতি অনুসরণ করে যাচ্ছে।

tab

ইরানের তেলমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

সংবাদ অনলাইন ডেস্ক

মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর ২০২০

ইরানের তেলমন্ত্রী বিজান নামদার জানগেনেহের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। জানগেনেহ ছাড়াও আরও কয়েকজন ব্যক্তি ও কোম্পানির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয়।

সোমবার সন্ধ্যায় মার্কিন মন্ত্রণালয় ইরানের যেসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ইরানের তেল মন্ত্রণালয় ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান এবং দেশটির তেলমন্ত্রী।

আগামী ৩ নভেম্বরের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার কাজে ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা।

মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয় একই সঙ্গে সম্প্রতি ভেনেজুয়েলার কাছে ইরানি তেল বিক্রির ঘটনায় জড়িত কয়েকজন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও ইরানের জাহাজ চলাচল সংস্থাকেও এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় এনেছে।

মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্টিফেন মুচিন দাবি করেছেন, ইরান তার তেল বিক্রির অর্থ ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসির কথিত অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারী তৎপরতায় কাজে লাগাচ্ছে।

মার্কিন সরকার ২০১৮ সালের মে মাসে পাশ্চাত্যের সঙ্গে ইরানের স্বাক্ষরিত পরমাণু সমঝোতা থেকে বেরিয়ে গিয়ে তেহরানের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করে।

ট্রাম্প প্রশাসনের এই আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনকারী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে বিশ্বের বহু দেশ প্রতিক্রিয়া জানায়। কিন্তু ওয়াশিংটন এখন পর্যন্ত তার নিষেধাজ্ঞা আরোপের নীতি অনুসরণ করে যাচ্ছে।

back to top