দুমকি (পটুয়াখালী) : পায়রা নদীর ভাঙন রোধ ও আলগী গ্রাম রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন -সংবাদ
পটুয়াখালীর দুমকিতে পায়রা নদীর ভাঙন রোধ ও আলগী গ্রাম রক্ষার দাবীতে মানববন্ধন করেছে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার শত শত মানুষ। বিলীন হচ্ছে কৃষি জমিসহ শতাধিক ঘরবাড়ি। ভাঙন রোধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবী তীরবর্তী বাসিন্দাদের। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলার পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের আলগী গ্রামের পায়রা নদীর পাড়ে এ মানববন্ধন কর্মসূচি করেছেন এলাকাবাসী। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, এবি পার্টি পটুয়াখালী জেলার সদস্য সচিব, প্রকৌশলী মো. কামাল হোসেন, ইউপি সদস্য সরোয়ার শিকদার, সাবেক ইউপি সদস্য সুলতান তালুকদার, স্থানীয় বাসিন্দা জাকির বিশ্বাস, সুমন হাওলাদার, প্রেস ক্লাব দুমকির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম, সাংবাদিক জসিম উদ্দিন, মাওলানা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান প্রমুখ। বক্তারা বলেন, ইতোমধ্যেই আলগী গ্রামের বেশিরভাগ পায়রা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। পায়রা নদীর স্র্রোতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় লেবুখালী থেকে আলগী গ্রামের প্রায় ২ কিলোমিটার ওয়াপদা ভেরিবাঁধ ভেঙে যাওয়ায় পুরো আলগী গ্রামে ভাঙনের আতঙ্ক বিরাজ করছে। ভাঙনকবলিত এলাকার পরিবারগুলোর নারী, পুরুষ, শিশু-কিশোর সবাই নিজেদের মালামাল বহন করে কাছের সরকারি রাস্তার ওপর স্তুপ করে রাখছেন। নদী ভাঙনে অন্তত শতাধিক পরিবার এখন নিঃস্ব হয়ে পরেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা আরও জানান, বিগত ৫-৬ বছরে পায়রা নদীর ভাঙনে অন্তত শতাধিক পরিবারের ঘরবাড়ি, বাগান, করবস্থান, মসজিদ, মন্দির, ফসলি জমি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেলেও ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় কেউ এগিয়ে আসেনি। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুজর মো. এজাজুল হক বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে। তারা আমাকে জানিয়েছেন এই মুহূর্তে জরুরি ভিত্তিতে ভাঙন রোধে দু’একদিনের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব বলেন, নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের জন্য প্রকল্প প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। আশাকরি দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়ন হবে।
দুমকি (পটুয়াখালী) : পায়রা নদীর ভাঙন রোধ ও আলগী গ্রাম রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন -সংবাদ
রোববার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
পটুয়াখালীর দুমকিতে পায়রা নদীর ভাঙন রোধ ও আলগী গ্রাম রক্ষার দাবীতে মানববন্ধন করেছে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার শত শত মানুষ। বিলীন হচ্ছে কৃষি জমিসহ শতাধিক ঘরবাড়ি। ভাঙন রোধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবী তীরবর্তী বাসিন্দাদের। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলার পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের আলগী গ্রামের পায়রা নদীর পাড়ে এ মানববন্ধন কর্মসূচি করেছেন এলাকাবাসী। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, এবি পার্টি পটুয়াখালী জেলার সদস্য সচিব, প্রকৌশলী মো. কামাল হোসেন, ইউপি সদস্য সরোয়ার শিকদার, সাবেক ইউপি সদস্য সুলতান তালুকদার, স্থানীয় বাসিন্দা জাকির বিশ্বাস, সুমন হাওলাদার, প্রেস ক্লাব দুমকির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম, সাংবাদিক জসিম উদ্দিন, মাওলানা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান প্রমুখ। বক্তারা বলেন, ইতোমধ্যেই আলগী গ্রামের বেশিরভাগ পায়রা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। পায়রা নদীর স্র্রোতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় লেবুখালী থেকে আলগী গ্রামের প্রায় ২ কিলোমিটার ওয়াপদা ভেরিবাঁধ ভেঙে যাওয়ায় পুরো আলগী গ্রামে ভাঙনের আতঙ্ক বিরাজ করছে। ভাঙনকবলিত এলাকার পরিবারগুলোর নারী, পুরুষ, শিশু-কিশোর সবাই নিজেদের মালামাল বহন করে কাছের সরকারি রাস্তার ওপর স্তুপ করে রাখছেন। নদী ভাঙনে অন্তত শতাধিক পরিবার এখন নিঃস্ব হয়ে পরেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা আরও জানান, বিগত ৫-৬ বছরে পায়রা নদীর ভাঙনে অন্তত শতাধিক পরিবারের ঘরবাড়ি, বাগান, করবস্থান, মসজিদ, মন্দির, ফসলি জমি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেলেও ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় কেউ এগিয়ে আসেনি। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুজর মো. এজাজুল হক বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে। তারা আমাকে জানিয়েছেন এই মুহূর্তে জরুরি ভিত্তিতে ভাঙন রোধে দু’একদিনের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব বলেন, নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের জন্য প্রকল্প প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। আশাকরি দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়ন হবে।