সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) : ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে ড্রেজারসহ বিপুল পরিমাণ পাইপ অপসারণ করেন -সংবাদ
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ১০ স্থানে অবৈধ ড্রেজার বিপুল পরিমাণ পাইপ অপসারণ ও বিনষ্ট করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত উপজেলার মধ্যপাড়া, মালখানগর, বয়রাগাদী, ইছাপুরা, তেলিপাড়া, কাকালদি, নাটেশ্বর, তালতলা বাজার, বটতলা, বাবুরবাড়ি, রাজদিয়া, টেংগুরিয়াপাড়া, চন্দনধূল ও আবিরপাড়াসহ মোট ১০টি স্থানে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) তৗহিদুল ইসলাম বারি এ ভ্রাম্যমাণ আদালত চালান।
এ সময় বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে অবৈধভাবে জমি ভরাট ও বালু উত্তোলনের অভিযোগে ব্যবহার হওয়া ড্রেজার ও পাইপ অপসারণ এবং ধ্বংস করা হয়। সহকারী কমিশনার (ভূমি) তৌহিদুল ইসলাম বারি বলেন, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কৃষিজমির শ্রেডু পরিবর্তন না করেই অনুমোদিতভাবে বালু ও মাটি ফেলে ভরাট করা হচ্ছে। এতে কৃষিজমি কমে যাচ্ছে, যা ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমের সঙ্গে যেই জড়িত থাকুক না কেন, তার বিরুদ্ধে নিয়মিতভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। কৃষিজমি রক্ষা ও পরিবেশ সুরক্ষায় উপজেলা প্রশাসন জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করছে। আমাদের এই অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) : ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে ড্রেজারসহ বিপুল পরিমাণ পাইপ অপসারণ করেন -সংবাদ
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ১০ স্থানে অবৈধ ড্রেজার বিপুল পরিমাণ পাইপ অপসারণ ও বিনষ্ট করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত উপজেলার মধ্যপাড়া, মালখানগর, বয়রাগাদী, ইছাপুরা, তেলিপাড়া, কাকালদি, নাটেশ্বর, তালতলা বাজার, বটতলা, বাবুরবাড়ি, রাজদিয়া, টেংগুরিয়াপাড়া, চন্দনধূল ও আবিরপাড়াসহ মোট ১০টি স্থানে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) তৗহিদুল ইসলাম বারি এ ভ্রাম্যমাণ আদালত চালান।
এ সময় বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে অবৈধভাবে জমি ভরাট ও বালু উত্তোলনের অভিযোগে ব্যবহার হওয়া ড্রেজার ও পাইপ অপসারণ এবং ধ্বংস করা হয়। সহকারী কমিশনার (ভূমি) তৌহিদুল ইসলাম বারি বলেন, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কৃষিজমির শ্রেডু পরিবর্তন না করেই অনুমোদিতভাবে বালু ও মাটি ফেলে ভরাট করা হচ্ছে। এতে কৃষিজমি কমে যাচ্ছে, যা ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমের সঙ্গে যেই জড়িত থাকুক না কেন, তার বিরুদ্ধে নিয়মিতভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। কৃষিজমি রক্ষা ও পরিবেশ সুরক্ষায় উপজেলা প্রশাসন জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করছে। আমাদের এই অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।