রামু : ভাঙনরোধে সিসি ব্লক স্থাপনের জন্য জোরালো দাবি উঠেছে -সংবাদ
নদীভাঙন থেকে বিভিন্ন ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বসতবাড়ি, কৃষিজমি রক্ষায় কক্সবাজারের রামু উপজেলার পূর্ব রাজারকুল বড়ুয়াপাড়া-চরপাড়া অংশে সিসি ব্লক স্থাপনের জন্য বিভিন্ন মহল থেকে জোরালো দাবি উঠেছে।
এদিকে বর্ষা মৌসুমে ভাঙন রোধ রামু পূর্ব রাজারকুল বড়ুয়াপাড়া-চরপাড়া অংশে সিসি ব্লক স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা ও রামু উপজেলা বৌদ্ধ সুরক্ষা পরিষদ। গত শনিবার রামু পূর্ব রাজারকুল বড়ুয়া পাড়া নরেশ বড়ুয়ার বাড়ি থেকে চরপাড়া বাইতুল নূর জামে মসজিদ পর্যন্ত বাঁকখালী নদীর তীরের ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে সিসি ব্লক স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা বৌদ্ধ সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু, পূর্ব রাজারকুল সদ্ধর্মোদয় বৌদ্ধ বিহার অধ্যক্ষ ভদন্ত প্রজ্ঞাবিনয় ভিক্ষু ও রামু উপজেলা শাখার সভাপতি রিটন বড়ুয়াসহ নেতারা।
ভাঙন এলাকা পরিদর্শনকালে নেতারা বলেন, বাঁকখালী নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের কারণে বড়ুয়া পাড়া ও চর পাড়া হুমকির মুখে পড়েছে। এমনকি পূর্ব রাজারকুল ঘাট এলাকায় আনুমানিক ৩০ ফুট পর্যন্ত বসত ভিটা গর্ত হয়ে তলিয়ে গেছে। ১৯৯৮ সালে নির্মিত সিসি ব্লকও সয়ে বাঁকখালীর গভীরে ধসে পড়ে। বর্ষা মৌসুমে বড়ুয়া পাড়া নরেশ বড়ুয়ার বাড়ি থেকে চরপাড়া বাইতুল নূর জামে মসজিদ পর্যন্ত আনুমানিক ১০০০ ফুট পর্যন্ত তীরবর্তী এলাকা ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা না নিলে মসজিদ, মন্দির, রামতাঘাটসহ ১৫০টি পরিবার, ১০ একর কৃষিজমি তলিয়ে যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। অবিলম্বে নদী ভাঙনরোধে সিসি ব্লক স্থাপনসহ কার্যকর উদ্যোগ না নিলে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যাবে।
রামু : ভাঙনরোধে সিসি ব্লক স্থাপনের জন্য জোরালো দাবি উঠেছে -সংবাদ
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
নদীভাঙন থেকে বিভিন্ন ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বসতবাড়ি, কৃষিজমি রক্ষায় কক্সবাজারের রামু উপজেলার পূর্ব রাজারকুল বড়ুয়াপাড়া-চরপাড়া অংশে সিসি ব্লক স্থাপনের জন্য বিভিন্ন মহল থেকে জোরালো দাবি উঠেছে।
এদিকে বর্ষা মৌসুমে ভাঙন রোধ রামু পূর্ব রাজারকুল বড়ুয়াপাড়া-চরপাড়া অংশে সিসি ব্লক স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা ও রামু উপজেলা বৌদ্ধ সুরক্ষা পরিষদ। গত শনিবার রামু পূর্ব রাজারকুল বড়ুয়া পাড়া নরেশ বড়ুয়ার বাড়ি থেকে চরপাড়া বাইতুল নূর জামে মসজিদ পর্যন্ত বাঁকখালী নদীর তীরের ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে সিসি ব্লক স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা বৌদ্ধ সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু, পূর্ব রাজারকুল সদ্ধর্মোদয় বৌদ্ধ বিহার অধ্যক্ষ ভদন্ত প্রজ্ঞাবিনয় ভিক্ষু ও রামু উপজেলা শাখার সভাপতি রিটন বড়ুয়াসহ নেতারা।
ভাঙন এলাকা পরিদর্শনকালে নেতারা বলেন, বাঁকখালী নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের কারণে বড়ুয়া পাড়া ও চর পাড়া হুমকির মুখে পড়েছে। এমনকি পূর্ব রাজারকুল ঘাট এলাকায় আনুমানিক ৩০ ফুট পর্যন্ত বসত ভিটা গর্ত হয়ে তলিয়ে গেছে। ১৯৯৮ সালে নির্মিত সিসি ব্লকও সয়ে বাঁকখালীর গভীরে ধসে পড়ে। বর্ষা মৌসুমে বড়ুয়া পাড়া নরেশ বড়ুয়ার বাড়ি থেকে চরপাড়া বাইতুল নূর জামে মসজিদ পর্যন্ত আনুমানিক ১০০০ ফুট পর্যন্ত তীরবর্তী এলাকা ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা না নিলে মসজিদ, মন্দির, রামতাঘাটসহ ১৫০টি পরিবার, ১০ একর কৃষিজমি তলিয়ে যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। অবিলম্বে নদী ভাঙনরোধে সিসি ব্লক স্থাপনসহ কার্যকর উদ্যোগ না নিলে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যাবে।