যশোরের পাগলাদহে ঈদের রাতে আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অলিদ (২৩) নামে এক তরুণ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন। গুরুতর আহত একজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার পাগলাদহ এলাকায় এ সংঘর্ষ ঘটে। নিহত অলিদ পাগলাদহের হৃদয় হোসেনের ছেলে।
যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি আবুল হাসনাত জানান, বাজি ফোটানো নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিরামপুর ব্রিজের উপর আতশবাজি ফোটাচ্ছিলেন আপন, রাশেদুল ও শামীম। এসময় অলিদ, পিয়াল, আরিফ ও মেহেদী সেখানে উপস্থিত হন এবং দাবি করেন যে, বাজির ছোঁয়া তাদের গায়ে লেগেছে। এ নিয়ে কথা কাটাকাটি শুরু হলে সংঘর্ষ বাধে।
মারামারির সময় অলিদসহ কয়েকজন ছুরিকাঘাতে আহত হন। পরে আহত আপন, তার বাবা রিপন আলী, শামীম, অলিদ ও রাশেদুলকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসক অলিদকে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত রাশেদুলকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।েে
মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫
যশোরের পাগলাদহে ঈদের রাতে আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অলিদ (২৩) নামে এক তরুণ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন। গুরুতর আহত একজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার পাগলাদহ এলাকায় এ সংঘর্ষ ঘটে। নিহত অলিদ পাগলাদহের হৃদয় হোসেনের ছেলে।
যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি আবুল হাসনাত জানান, বাজি ফোটানো নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিরামপুর ব্রিজের উপর আতশবাজি ফোটাচ্ছিলেন আপন, রাশেদুল ও শামীম। এসময় অলিদ, পিয়াল, আরিফ ও মেহেদী সেখানে উপস্থিত হন এবং দাবি করেন যে, বাজির ছোঁয়া তাদের গায়ে লেগেছে। এ নিয়ে কথা কাটাকাটি শুরু হলে সংঘর্ষ বাধে।
মারামারির সময় অলিদসহ কয়েকজন ছুরিকাঘাতে আহত হন। পরে আহত আপন, তার বাবা রিপন আলী, শামীম, অলিদ ও রাশেদুলকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসক অলিদকে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত রাশেদুলকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।েে