কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় মোহাম্মদ সুহায়েত (৩৫) নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
শুক্রবার (১ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার বদরখালী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ব্লকের আজমনগর স্কুলের সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।
নিহত সুহায়েত ওই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মগনামা পাড়া এলাকার বাসিন্দা এবং নুরুল আজিজের ছেলে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. রুবেল প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে বলেন, দ্রুতগতির একটি অটোরিকশা থেকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয় সুহায়েতকে। গুলিটি তার ঘাড়ে লাগে এবং ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
ওসি শফিকুল জানান, নিহত সুহায়েত ২০১৬ সালে বদরখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তার আপন চাচা নুরুল হুদা হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। ২০২২ সালের ৬ মার্চ চট্টগ্রামের বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল তাকে দণ্ড দেয়।
এরপর ২৪ মার্চ র্যাব-৭ চকরিয়া থেকে পলাতক অবস্থায় তাকে গ্রেপ্তার করে। তবে তিনি কবে ও কীভাবে কারাগার থেকে ছাড়া পেয়েছেন—সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারেননি ওসি।
ঘটনার পর রাত ১টার দিকে পুলিশ নিহতের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে এবং মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
হত্যাকাণ্ডের পেছনে কারা জড়িত, সে বিষয়ে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় মোহাম্মদ সুহায়েত (৩৫) নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
শুক্রবার (১ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার বদরখালী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ব্লকের আজমনগর স্কুলের সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।
নিহত সুহায়েত ওই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মগনামা পাড়া এলাকার বাসিন্দা এবং নুরুল আজিজের ছেলে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. রুবেল প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে বলেন, দ্রুতগতির একটি অটোরিকশা থেকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয় সুহায়েতকে। গুলিটি তার ঘাড়ে লাগে এবং ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
ওসি শফিকুল জানান, নিহত সুহায়েত ২০১৬ সালে বদরখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তার আপন চাচা নুরুল হুদা হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। ২০২২ সালের ৬ মার্চ চট্টগ্রামের বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল তাকে দণ্ড দেয়।
এরপর ২৪ মার্চ র্যাব-৭ চকরিয়া থেকে পলাতক অবস্থায় তাকে গ্রেপ্তার করে। তবে তিনি কবে ও কীভাবে কারাগার থেকে ছাড়া পেয়েছেন—সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারেননি ওসি।
ঘটনার পর রাত ১টার দিকে পুলিশ নিহতের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে এবং মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
হত্যাকাণ্ডের পেছনে কারা জড়িত, সে বিষয়ে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।