খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলায় ৭ বছরের এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে খাবারের লোভ দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে এক চা দোকানদারকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক ব্যক্তির নাম শাহিন মিয়া (৫৩), তিনি স্থানীয় পাতাছড়া বাজারে চায়ের দোকান চালাতেন। মঙ্গলবার দুপুরে মাদ্রাসা থেকে ফেরার পথে ওই শিশুকে তিনি খাবারের প্রলোভন দেখিয়ে নিজের দোকানে নিয়ে যান। পরে তাকে ধর্ষণের পর বাইকে করে বাড়িতে দিয়ে আসেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঘটনার পর শিশুটিকে রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
শিশুটির বাবা বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে মাদ্রাসা ছুটির পর তার মেয়ে এক সহপাঠীর সঙ্গে বাড়ি ফিরছিল। পথে চা দোকানি শাহিন মিয়া মেয়েকে খাবারের লোভ দেখিয়ে ধর্ষণ করে। পরে মোটরসাইকেলে করে বাড়ির সামনে নামিয়ে দিয়ে যায়।
তিনি বলেন, বিকালে মা ও নানি মেয়ের শরীরে রক্ত দেখে জানতে চাইলে সে ঘটনাটি জানায়। পরে তারা মেয়েকে রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার রোকসানা আক্তার বলেন, “শিশুটির শারীরিক অবস্থা গুরুতর থাকায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।”
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন বলেন, “আটক ব্যক্তি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অপরাধ স্বীকার করেছে। শিশুটির পরিবার মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।”
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলায় ৭ বছরের এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে খাবারের লোভ দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে এক চা দোকানদারকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক ব্যক্তির নাম শাহিন মিয়া (৫৩), তিনি স্থানীয় পাতাছড়া বাজারে চায়ের দোকান চালাতেন। মঙ্গলবার দুপুরে মাদ্রাসা থেকে ফেরার পথে ওই শিশুকে তিনি খাবারের প্রলোভন দেখিয়ে নিজের দোকানে নিয়ে যান। পরে তাকে ধর্ষণের পর বাইকে করে বাড়িতে দিয়ে আসেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঘটনার পর শিশুটিকে রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
শিশুটির বাবা বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে মাদ্রাসা ছুটির পর তার মেয়ে এক সহপাঠীর সঙ্গে বাড়ি ফিরছিল। পথে চা দোকানি শাহিন মিয়া মেয়েকে খাবারের লোভ দেখিয়ে ধর্ষণ করে। পরে মোটরসাইকেলে করে বাড়ির সামনে নামিয়ে দিয়ে যায়।
তিনি বলেন, বিকালে মা ও নানি মেয়ের শরীরে রক্ত দেখে জানতে চাইলে সে ঘটনাটি জানায়। পরে তারা মেয়েকে রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার রোকসানা আক্তার বলেন, “শিশুটির শারীরিক অবস্থা গুরুতর থাকায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।”
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন বলেন, “আটক ব্যক্তি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অপরাধ স্বীকার করেছে। শিশুটির পরিবার মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।”