খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ১৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯৭ হাজার ৭২৯ টাকার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা করেছে খাগড়াছড়ি পৌরসভা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার সম্মেলন কক্ষে এক অনাড়ম্বর আয়োজনে বাজেট ঘোষণা করেন পৌর প্রশাসক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নাজমুন আরা সুলতানা। বাজেটে রাজস্ব আয় ও ব্যয় উভয়ই ১৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯৭ হাজার ৭২৯ টাকা ধরা হয়েছে। তবে সবচেয়ে চমকপ্রদ দিক হচ্ছে, এ বাজেটে নতুন করে কোনো কর আরোপ করা হয়নি। বরং নাগরিক সেবা উন্নয়নকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। বাজেটের সবচেয়ে বড় অংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে স্বাস্থ্য খাতে। পৌর প্রশাসক নাজমুন আরা সুলতানা জানান, শহরের নাগরিকদের জন্য সুস্থ, পরিছন্ন ও নিরাপদ জীবন নিশ্চিত করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।
এই বরাদ্দ থেকে করা হবে, স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার মানোন্নয়ন, পরিছন্নতা কার্যক্রম, মশা নিধন অভিযান, স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কার্যক্রম, পৌর স্বস্থ্যকর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি। বাজেটে সর্বনিম্নব্যয় ধরা হয়েছে টেলিফোন ও ওয়াইফাই বিল খাতে, যা দেখায় পৌর প্রশাসনের মিতব্যয়ী মনোভাব এবং অপ্রয়োজনীয় খরচে রাশ টানার দৃষ্টান্ত।
পৌর প্রশাসক নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক বাস্তবতায় নাগরিকদের ওপর নতুন করে করের বোঝা চাপানো অনুচিত। তাই বিদ্যমান কর কাঠামোর ভেতরেই উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাব। উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, রাস্তা মেরামত, সড়কবাতি স্থাপন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পাইপলাইনের সংস্কার, জলাবদ্ধতা নিরসন ইত্যাদি।
বাজেট সভায় উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা পারভীন আক্তার খন্দকার, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জহিরুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব সভাপতি স্থানীয় ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।
শুক্রবার, ০১ আগস্ট ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ১৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯৭ হাজার ৭২৯ টাকার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা করেছে খাগড়াছড়ি পৌরসভা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার সম্মেলন কক্ষে এক অনাড়ম্বর আয়োজনে বাজেট ঘোষণা করেন পৌর প্রশাসক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নাজমুন আরা সুলতানা। বাজেটে রাজস্ব আয় ও ব্যয় উভয়ই ১৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯৭ হাজার ৭২৯ টাকা ধরা হয়েছে। তবে সবচেয়ে চমকপ্রদ দিক হচ্ছে, এ বাজেটে নতুন করে কোনো কর আরোপ করা হয়নি। বরং নাগরিক সেবা উন্নয়নকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। বাজেটের সবচেয়ে বড় অংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে স্বাস্থ্য খাতে। পৌর প্রশাসক নাজমুন আরা সুলতানা জানান, শহরের নাগরিকদের জন্য সুস্থ, পরিছন্ন ও নিরাপদ জীবন নিশ্চিত করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।
এই বরাদ্দ থেকে করা হবে, স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার মানোন্নয়ন, পরিছন্নতা কার্যক্রম, মশা নিধন অভিযান, স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কার্যক্রম, পৌর স্বস্থ্যকর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি। বাজেটে সর্বনিম্নব্যয় ধরা হয়েছে টেলিফোন ও ওয়াইফাই বিল খাতে, যা দেখায় পৌর প্রশাসনের মিতব্যয়ী মনোভাব এবং অপ্রয়োজনীয় খরচে রাশ টানার দৃষ্টান্ত।
পৌর প্রশাসক নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক বাস্তবতায় নাগরিকদের ওপর নতুন করে করের বোঝা চাপানো অনুচিত। তাই বিদ্যমান কর কাঠামোর ভেতরেই উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাব। উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, রাস্তা মেরামত, সড়কবাতি স্থাপন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পাইপলাইনের সংস্কার, জলাবদ্ধতা নিরসন ইত্যাদি।
বাজেট সভায় উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা পারভীন আক্তার খন্দকার, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জহিরুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব সভাপতি স্থানীয় ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।