গাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় প্রকাশ্যে কুপিয়ে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে হত্যার ঘটনায় জড়িত এক নারীসহ ৩ আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর পুলিশ। ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তাদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়। ফুটেজ দা, ছুড়ি ও চাপাতি হাতের যাদের দেখা গেছে, গ্রেফতারকৃত দুইজন তাদের মধ্যে ছিল।
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে রয়েছে, ঘটনার শুরুতে ভিডিওতে যে নারীকে দেখা গেছে, যে নারীকে কেন্দ্র হামলার ঘটনা সেই নারী। তার নাম গোলাপি। এছাড়া ফুটেজে চাপাতি হাতে (দাড়িওয়ালা এবং মাথায় ক্যাপ পড়া) কোপানোর জন্য যাকে দৌড়াতে দেখা যায় সেই ব্যক্তি ফয়সাল ওরফে কেটু মিজান। অপরজন ফুটেজে যাকে সাদা সার্ট ও জিনসের প্যান্ট পড়া চাপাতি হাতে দাড়ানো সে যুবক স্বাধীন। তাদের মধ্যে ফয়সাল ওরফে কেটু মিজান ও গোলাপী স্বামী স্ত্রী।
তাদেরকে শুক্রবার আলাদা সময়ে মহানগরীর সদর থানা মেট্রো থানাধীন সালনা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে জিগ্যাসাবাদের জন্য ৫ জনকে আটক করা হয়েছিল।
শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিষয়টি সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন, গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক (চৌহান)
তিনি বলেন, সাংবাদিক তুহিন হত্যার পর থেকেই পুলিশের একাধিক টিম বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছিল। সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করার পর আসামিরদের সনাক্ত করা এবং তাদের অবস্থান জানার জন্য চেষ্টা অব্যাহত ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় আজ ওই তিনজনকে র করা সম্ভব হয়েছে।
তিনি বলেন, তদন্তের সা স্বার্থে আরো অনেক কিছু এখন বলা যাচ্ছে না। আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। আশা করা যায় জড়িত সকলকে দ্রুতই গ্রেফতার করা সম্ভব হবে।
শনিবার, ০৯ আগস্ট ২০২৫
গাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় প্রকাশ্যে কুপিয়ে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে হত্যার ঘটনায় জড়িত এক নারীসহ ৩ আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর পুলিশ। ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তাদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়। ফুটেজ দা, ছুড়ি ও চাপাতি হাতের যাদের দেখা গেছে, গ্রেফতারকৃত দুইজন তাদের মধ্যে ছিল।
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে রয়েছে, ঘটনার শুরুতে ভিডিওতে যে নারীকে দেখা গেছে, যে নারীকে কেন্দ্র হামলার ঘটনা সেই নারী। তার নাম গোলাপি। এছাড়া ফুটেজে চাপাতি হাতে (দাড়িওয়ালা এবং মাথায় ক্যাপ পড়া) কোপানোর জন্য যাকে দৌড়াতে দেখা যায় সেই ব্যক্তি ফয়সাল ওরফে কেটু মিজান। অপরজন ফুটেজে যাকে সাদা সার্ট ও জিনসের প্যান্ট পড়া চাপাতি হাতে দাড়ানো সে যুবক স্বাধীন। তাদের মধ্যে ফয়সাল ওরফে কেটু মিজান ও গোলাপী স্বামী স্ত্রী।
তাদেরকে শুক্রবার আলাদা সময়ে মহানগরীর সদর থানা মেট্রো থানাধীন সালনা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে জিগ্যাসাবাদের জন্য ৫ জনকে আটক করা হয়েছিল।
শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিষয়টি সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন, গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক (চৌহান)
তিনি বলেন, সাংবাদিক তুহিন হত্যার পর থেকেই পুলিশের একাধিক টিম বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছিল। সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করার পর আসামিরদের সনাক্ত করা এবং তাদের অবস্থান জানার জন্য চেষ্টা অব্যাহত ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় আজ ওই তিনজনকে র করা সম্ভব হয়েছে।
তিনি বলেন, তদন্তের সা স্বার্থে আরো অনেক কিছু এখন বলা যাচ্ছে না। আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। আশা করা যায় জড়িত সকলকে দ্রুতই গ্রেফতার করা সম্ভব হবে।