সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ ব্রহ্মচারীকে কারাগারে পাঠানোর পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময় দাসের অনুসারীদের সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যার প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছেন আইনজীবীরা।
আজ বুধবার সকাল থেকে বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের ৭৪টি আদালতের কার্যক্রম। তবে সকাল থেকে আইনজীবীরা আদালত প্রাঙ্গণে জড়ো হয়ে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করছেন। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আদালত প্রাঙ্গণে নিহত আইনজীবী সাইফুল ইসলামের প্রথম জানাজা এবং সাড়ে ১১ টার দিকে জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ মাঠে দ্বিতীয় জানাযায় অনুষ্ঠিত হয়, সেখানে অংশ নেয় হাজারও মানুষ।
জানাজায় অংশ নেন অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল আহমেদ, নগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহ, সদস্যসচিব নাজিমুর রহমান, নগর জামায়াতের আমির শাহজাহান চৌধুরী, সেক্রেটারি জেনারেলে নুরুল আমিন, হেফাজত নেতা হারুন ইজাহার প্রমুখ।
দেখা যায়, নগরের কোতোয়ালি মোড়–সংলগ্ন আদালত প্রাঙ্গণে প্রতিবাদ সমাবেশ করছেন আইনজীবীরা। এতে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ হোসেন চৌধুরী, পিপি মফিজুল হক ভূঁইয়া প্রমুখ। এ সময় হত্যকারীদের গ্রেপ্তার করা না হলে পরবর্তী কর্মসূচিরও ঘোষণা দেন আইনজীবীরা।
নগর পুলিশের উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) এ এন এম হুমায়ুন কবির বলেন, চট্টগ্রাম আদালতের সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। কোনো মামলার শুনানি হচ্ছে না। দূরদূরান্ত থেকে আসা মামলার বাদী ও হাজিরার দিন ধার্য থাকা আসামিরা ফেরত যাচ্ছেন। মামলাগুলোর পরবর্তী তারিখ রাখা হচ্ছে।
আজ সকালে চট্টগ্রাম আদালত ভবনে অবস্থিত আইনজীবী ক্লার্ক অ্যাসোয়িশনের কার্যালয়ের আসবাবপত্র ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষুব্ধ লোকজন কার্যালয়ের আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন।
একপর্যায়ে তাঁরা সেখানে আগুন ধরিয়ে দেন। চট্টগ্রাম আইনজীবী ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামসুল ইসলাম আজ দুপুরে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ লোকজন আমাদের কার্যালয়ের সব আসবাপত্র ভেঙে চুরমার করে ফেলে। একপর্যায়ে তারা আগুনও ধরিয়ে দেয়। আগুন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়ে গেছে।’
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ ব্রহ্মচারীকে কারাগারে পাঠানোর পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময় দাসের অনুসারীদের সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যার প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছেন আইনজীবীরা।
আজ বুধবার সকাল থেকে বন্ধ রয়েছে চট্টগ্রামের ৭৪টি আদালতের কার্যক্রম। তবে সকাল থেকে আইনজীবীরা আদালত প্রাঙ্গণে জড়ো হয়ে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করছেন। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আদালত প্রাঙ্গণে নিহত আইনজীবী সাইফুল ইসলামের প্রথম জানাজা এবং সাড়ে ১১ টার দিকে জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদ মাঠে দ্বিতীয় জানাযায় অনুষ্ঠিত হয়, সেখানে অংশ নেয় হাজারও মানুষ।
জানাজায় অংশ নেন অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল আহমেদ, নগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহ, সদস্যসচিব নাজিমুর রহমান, নগর জামায়াতের আমির শাহজাহান চৌধুরী, সেক্রেটারি জেনারেলে নুরুল আমিন, হেফাজত নেতা হারুন ইজাহার প্রমুখ।
দেখা যায়, নগরের কোতোয়ালি মোড়–সংলগ্ন আদালত প্রাঙ্গণে প্রতিবাদ সমাবেশ করছেন আইনজীবীরা। এতে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ হোসেন চৌধুরী, পিপি মফিজুল হক ভূঁইয়া প্রমুখ। এ সময় হত্যকারীদের গ্রেপ্তার করা না হলে পরবর্তী কর্মসূচিরও ঘোষণা দেন আইনজীবীরা।
নগর পুলিশের উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) এ এন এম হুমায়ুন কবির বলেন, চট্টগ্রাম আদালতের সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। কোনো মামলার শুনানি হচ্ছে না। দূরদূরান্ত থেকে আসা মামলার বাদী ও হাজিরার দিন ধার্য থাকা আসামিরা ফেরত যাচ্ছেন। মামলাগুলোর পরবর্তী তারিখ রাখা হচ্ছে।
আজ সকালে চট্টগ্রাম আদালত ভবনে অবস্থিত আইনজীবী ক্লার্ক অ্যাসোয়িশনের কার্যালয়ের আসবাবপত্র ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষুব্ধ লোকজন কার্যালয়ের আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন।
একপর্যায়ে তাঁরা সেখানে আগুন ধরিয়ে দেন। চট্টগ্রাম আইনজীবী ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামসুল ইসলাম আজ দুপুরে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ লোকজন আমাদের কার্যালয়ের সব আসবাপত্র ভেঙে চুরমার করে ফেলে। একপর্যায়ে তারা আগুনও ধরিয়ে দেয়। আগুন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়ে গেছে।’