শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বৈশাখী মেলার জুয়ার আসরে পুলিশের অভিযানের সময় হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে দুই পুলিশ কর্মকর্তাসহ পাঁচজন সদস্য আহত হয়েছেন। শনিবার (৫ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের পাইকুড়া বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন—ঝিনাইগাতী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হারুন অর রশিদ, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. মনিরুজ্জামান, কনস্টেবল তাজুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম ও ফরহাদ আলী। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, প্রতি বছর পাইকুড়া বাজারে বৈশাখী মেলা আয়োজন করা হয়। এবারের মেলায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ভাই সুলতান, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি সদস্য আসাদ আলী এবং স্থানীয় ছাত্রদল নেতা আনন্দের তত্ত্বাবধানে একটি জুয়ার আসর বসে। খবর পেয়ে সন্ধ্যায় পুলিশ সেখানে অভিযান চালালে ২০ থেকে ৩০ জনের একটি দল পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এতে পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হন। পরে থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে।
ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত সুলতান ও আসাদ আলী পালিয়ে যান। অভিযুক্তদের বক্তব্য জানতে আসাদ আলীর মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। একইভাবে সুলতানকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে ছাত্রদল নেতা আনন্দ দাবি করেছেন, তিনি জুয়ার আসর বা পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত নন।
ঝিনাইগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমিন বলেন, “পাইকুড়া বাজারে পুলিশের ওপর হামলায় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় কর্তব্য কাজে বাধা দেওয়া ও পুলিশকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে। অভিযুক্তদের ধরতে অভিযান চলছে।”
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বৈশাখী মেলার জুয়ার আসরে পুলিশের অভিযানের সময় হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে দুই পুলিশ কর্মকর্তাসহ পাঁচজন সদস্য আহত হয়েছেন। শনিবার (৫ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের পাইকুড়া বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন—ঝিনাইগাতী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হারুন অর রশিদ, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. মনিরুজ্জামান, কনস্টেবল তাজুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম ও ফরহাদ আলী। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, প্রতি বছর পাইকুড়া বাজারে বৈশাখী মেলা আয়োজন করা হয়। এবারের মেলায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ভাই সুলতান, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি সদস্য আসাদ আলী এবং স্থানীয় ছাত্রদল নেতা আনন্দের তত্ত্বাবধানে একটি জুয়ার আসর বসে। খবর পেয়ে সন্ধ্যায় পুলিশ সেখানে অভিযান চালালে ২০ থেকে ৩০ জনের একটি দল পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এতে পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হন। পরে থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে।
ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত সুলতান ও আসাদ আলী পালিয়ে যান। অভিযুক্তদের বক্তব্য জানতে আসাদ আলীর মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। একইভাবে সুলতানকেও খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে ছাত্রদল নেতা আনন্দ দাবি করেছেন, তিনি জুয়ার আসর বা পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত নন।
ঝিনাইগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমিন বলেন, “পাইকুড়া বাজারে পুলিশের ওপর হামলায় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় কর্তব্য কাজে বাধা দেওয়া ও পুলিশকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে। অভিযুক্তদের ধরতে অভিযান চলছে।”