ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় বাসচাপায় থেমে থাকা তিনটি যানবাহন দুমড়েমুচড়ে গেছে। এ সময় ওই যানবাহনগুলোর পাঁচ যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন তিনজন।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রাইভেটকারের ভেতরে আটকা পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন একজন। বাকিদের ঢাকায় নেয়ার পথে মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন- মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার নন্দনকোনা গ্রামের বাসিন্দা ইকবাল হোসেনের স্ত্রী আমেনা আক্তার (৪৫), তার মেয়ে ইসরাত জাহান (২৬) ও রিহা মনি (১১), রাজধানীর কদমতলীর জুরাইন এলাকার বাসিন্দা মো. সোহাগের ছেলে আইয়াজ হোসেন (২) ও রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকার বাসিন্দা সুমন মিয়ার ছেলে মো. আবদুল্লাহ (৭)। অপরজনের নাম জানা যায়নি।
আহতরা হলেন, নিহত আমেনা আক্তারের মেয়ে অনামিকা আক্তার (২৪), কদমতলীর জুরাইন এলাকার বাসিন্দা নুর মোহাম্মদের ছেলে নুর আলম (২৮) ও তার মেয়ে ফাহমিদা আক্তার (১৭)।
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা দেওয়ান আজাদ বলেন, ‘বেলা ১১টার দিকে সেতুর টোল পরিশোধের জন্য দাঁড়িয়ে ছিল একটি যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস, একটি প্রাইভেট কার ও একটি মোটরসাইকেল। তখন ঢাকা-কুয়াকাটা রুটের ব্যাপারী পরিবহনের একটি বাস থেমে থাকা তিনটি যানবাহনকে চাপা দেয়। গাড়িগুলো দুমড়েমুচড়ে যায়। খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে যান। আহতদের ঢাকার মিডফোর্ট হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে ওই হাসপাতাল সূত্রে জানতে পারি পাঁচজন মারা গেছেন।’
হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ওসি আবদুল কাদের জিলানি জানান, দুর্ঘটনার পরপরই টোল প্লাজার কর্মী ও টহল সেনাসদস্যদের সহায়তায় হতাহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে দুর্ঘটনা কবলিত যানবাহনগুলো মহাসড়ক থেকে সরিয়ে নেয়া হয়।
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় বাসচাপায় থেমে থাকা তিনটি যানবাহন দুমড়েমুচড়ে গেছে। এ সময় ওই যানবাহনগুলোর পাঁচ যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন তিনজন।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রাইভেটকারের ভেতরে আটকা পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন একজন। বাকিদের ঢাকায় নেয়ার পথে মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন- মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার নন্দনকোনা গ্রামের বাসিন্দা ইকবাল হোসেনের স্ত্রী আমেনা আক্তার (৪৫), তার মেয়ে ইসরাত জাহান (২৬) ও রিহা মনি (১১), রাজধানীর কদমতলীর জুরাইন এলাকার বাসিন্দা মো. সোহাগের ছেলে আইয়াজ হোসেন (২) ও রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকার বাসিন্দা সুমন মিয়ার ছেলে মো. আবদুল্লাহ (৭)। অপরজনের নাম জানা যায়নি।
আহতরা হলেন, নিহত আমেনা আক্তারের মেয়ে অনামিকা আক্তার (২৪), কদমতলীর জুরাইন এলাকার বাসিন্দা নুর মোহাম্মদের ছেলে নুর আলম (২৮) ও তার মেয়ে ফাহমিদা আক্তার (১৭)।
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা দেওয়ান আজাদ বলেন, ‘বেলা ১১টার দিকে সেতুর টোল পরিশোধের জন্য দাঁড়িয়ে ছিল একটি যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস, একটি প্রাইভেট কার ও একটি মোটরসাইকেল। তখন ঢাকা-কুয়াকাটা রুটের ব্যাপারী পরিবহনের একটি বাস থেমে থাকা তিনটি যানবাহনকে চাপা দেয়। গাড়িগুলো দুমড়েমুচড়ে যায়। খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে যান। আহতদের ঢাকার মিডফোর্ট হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে ওই হাসপাতাল সূত্রে জানতে পারি পাঁচজন মারা গেছেন।’
হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ওসি আবদুল কাদের জিলানি জানান, দুর্ঘটনার পরপরই টোল প্লাজার কর্মী ও টহল সেনাসদস্যদের সহায়তায় হতাহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে দুর্ঘটনা কবলিত যানবাহনগুলো মহাসড়ক থেকে সরিয়ে নেয়া হয়।