রংপুর জেলা ও মহানগর কমিটির কয়েক শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে একযোগে পদত্যাগ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৬ নেতা। রোববার রাত ৮টায় রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তারা।
পদত্যাগী নেতারা অভিযোগ করেন, কমিটির শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নিয়োগ-বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন এবং কোটি টাকারও বেশি আত্মসাৎ করেছেন। এসব বিষয়ে বারবার জবাব চাইলেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।
পদত্যাগকারীদের মধ্যে মহানগর কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব সিয়াম আহসান আয়ান, সংগঠক আদনান সামির, মাহদী হাসান অনিকসহ ১১ জন এবং জেলা কমিটির পাঁচ সদস্য রয়েছেন।
মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক আয়ান হাসান বলেন, “নেতৃত্বে থাকা কয়েকজন ব্যক্তি টেন্ডার ও নিয়োগ বাণিজ্য, জমির দালালি এমনকি জুয়ার আসর থেকে চাঁদা তুলেছেন। তারা আন্দোলনের চেতনাকে অপমান করেছেন।”
জেলা কমিটির সদস্য মাহতাব হোসেন আবির বলেন, “দুই মাস আগে এক বাণিজ্যমেলায় হাউজি জুয়ার আসর থেকে ১৪ লাখ টাকা তোলা হয়েছে। রংপুর সিটি করপোরেশনের নিয়োগেও লাখ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।”
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জেলা কমিটির আহ্বায়ক ইমরান আহমেদ ও মহানগর কমিটির আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ। তারা অভিযোগগুলোকে ষড়যন্ত্রমূলক দাবি করে বলেন, বিষয়টি নিয়ে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে বক্তব্য দেবেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ নভেম্বর জেলা ও মহানগরের নতুন কমিটি গঠন করা হয়। এর আগে একই ধরনের অভিযোগে পদত্যাগ করেছিলেন আরও এক সদস্য।
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫
রংপুর জেলা ও মহানগর কমিটির কয়েক শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে একযোগে পদত্যাগ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৬ নেতা। রোববার রাত ৮টায় রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তারা।
পদত্যাগী নেতারা অভিযোগ করেন, কমিটির শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, নিয়োগ-বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন এবং কোটি টাকারও বেশি আত্মসাৎ করেছেন। এসব বিষয়ে বারবার জবাব চাইলেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।
পদত্যাগকারীদের মধ্যে মহানগর কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব সিয়াম আহসান আয়ান, সংগঠক আদনান সামির, মাহদী হাসান অনিকসহ ১১ জন এবং জেলা কমিটির পাঁচ সদস্য রয়েছেন।
মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক আয়ান হাসান বলেন, “নেতৃত্বে থাকা কয়েকজন ব্যক্তি টেন্ডার ও নিয়োগ বাণিজ্য, জমির দালালি এমনকি জুয়ার আসর থেকে চাঁদা তুলেছেন। তারা আন্দোলনের চেতনাকে অপমান করেছেন।”
জেলা কমিটির সদস্য মাহতাব হোসেন আবির বলেন, “দুই মাস আগে এক বাণিজ্যমেলায় হাউজি জুয়ার আসর থেকে ১৪ লাখ টাকা তোলা হয়েছে। রংপুর সিটি করপোরেশনের নিয়োগেও লাখ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।”
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জেলা কমিটির আহ্বায়ক ইমরান আহমেদ ও মহানগর কমিটির আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ। তারা অভিযোগগুলোকে ষড়যন্ত্রমূলক দাবি করে বলেন, বিষয়টি নিয়ে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে বক্তব্য দেবেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ নভেম্বর জেলা ও মহানগরের নতুন কমিটি গঠন করা হয়। এর আগে একই ধরনের অভিযোগে পদত্যাগ করেছিলেন আরও এক সদস্য।