পাবনা সদর উপজেলার হিমাইতপুর ইউনিয়নে জামায়াতে ইসলামীর একটি কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার বিকেলে জামায়াতের যুব বিভাগের স্থানীয় নেতা সাইফুল ইসলাম থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মীর সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
জামায়াতের নেতা–কর্মীদের দাবি, গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে ৩ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াত কার্যালয়ে হামলা চালানো হয়। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় জামায়াত নেতা আবদুল্লাহ করিম ও বিএনপি নেতা ইয়াকুব আলীর অনুসারীদের মধ্যে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। শনিবার বিকেলে এই বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে রাতে একদল অস্ত্রধারী হামলা চালিয়ে জামায়াত কার্যালয়, একটি মুদিদোকান ও একটি অটোরিকশার গ্যারেজ ভাঙচুর করে। পাশাপাশি জামায়াত নেতা আবদুল করিমের বাড়িতেও হামলা চালানো হয় এবং একটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। হামলাকারীরা ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলি ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে বলে অভিযোগ করেছেন আবদুল্লাহ করিম।
তবে বিএনপি নেতা ইয়াকুব আলী এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ‘ঘটনার সময় থানার ওসি সাহেবের ফোন পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে সবাইকে ছত্রভঙ্গ করে দিই। এর বেশি কিছু জানি না। আমাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করতে মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুস সালাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। তবে গুলির কোনো আলামত পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পাবনা সদর উপজেলার হিমাইতপুর ইউনিয়নে জামায়াতে ইসলামীর একটি কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার বিকেলে জামায়াতের যুব বিভাগের স্থানীয় নেতা সাইফুল ইসলাম থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মীর সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
জামায়াতের নেতা–কর্মীদের দাবি, গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে ৩ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াত কার্যালয়ে হামলা চালানো হয়। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় জামায়াত নেতা আবদুল্লাহ করিম ও বিএনপি নেতা ইয়াকুব আলীর অনুসারীদের মধ্যে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। শনিবার বিকেলে এই বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে রাতে একদল অস্ত্রধারী হামলা চালিয়ে জামায়াত কার্যালয়, একটি মুদিদোকান ও একটি অটোরিকশার গ্যারেজ ভাঙচুর করে। পাশাপাশি জামায়াত নেতা আবদুল করিমের বাড়িতেও হামলা চালানো হয় এবং একটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। হামলাকারীরা ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলি ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে বলে অভিযোগ করেছেন আবদুল্লাহ করিম।
তবে বিএনপি নেতা ইয়াকুব আলী এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ‘ঘটনার সময় থানার ওসি সাহেবের ফোন পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে সবাইকে ছত্রভঙ্গ করে দিই। এর বেশি কিছু জানি না। আমাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করতে মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুস সালাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। তবে গুলির কোনো আলামত পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।