পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে এক ইউপি সদস্য ও তার ভাবি নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন ইউপি সদস্যের স্ত্রী।
শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের পশ্চিম চরবলেশ্বর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শহীদুল ইসলাম (৫০) ওই ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ছিলেন। নিহত অপরজন হলেন তার ভাবি মুকুলি বেগম। গুরুতর আহত শহীদুলের স্ত্রী রেহানা বেগমকে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ইন্দুরকানী থানার ওসি মারুফ হোসেন জানান, রাতে বাড়ির পাশের পুকুরঘাটে গেলে দুর্বৃত্তরা শহীদুল ইসলামকে ঘিরে কুপিয়ে হত্যা করে। তার চিৎকার শুনে ছুটে গেলে ভাবি মুকুলি বেগমকেও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর স্ত্রী রেহানা বেগম এগিয়ে এলে তাকেও কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর শহীদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ইন্দুরকানী থানায় তিনটি মামলা হয়। এরপর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। কয়েক মাস আগে গ্রেপ্তার হলেও দুমাস আগে জামিনে মুক্তি পেয়ে অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে ছিলেন।
ওসি মারুফ হোসেন বলেন, “ঘটনার পরপরই আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার ও আলামত সংগ্রহ করেছি। হামলার সঙ্গে কারা জড়িত, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।”
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে এক ইউপি সদস্য ও তার ভাবি নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন ইউপি সদস্যের স্ত্রী।
শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের পশ্চিম চরবলেশ্বর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শহীদুল ইসলাম (৫০) ওই ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ছিলেন। নিহত অপরজন হলেন তার ভাবি মুকুলি বেগম। গুরুতর আহত শহীদুলের স্ত্রী রেহানা বেগমকে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ইন্দুরকানী থানার ওসি মারুফ হোসেন জানান, রাতে বাড়ির পাশের পুকুরঘাটে গেলে দুর্বৃত্তরা শহীদুল ইসলামকে ঘিরে কুপিয়ে হত্যা করে। তার চিৎকার শুনে ছুটে গেলে ভাবি মুকুলি বেগমকেও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর স্ত্রী রেহানা বেগম এগিয়ে এলে তাকেও কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর শহীদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ইন্দুরকানী থানায় তিনটি মামলা হয়। এরপর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। কয়েক মাস আগে গ্রেপ্তার হলেও দুমাস আগে জামিনে মুক্তি পেয়ে অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে ছিলেন।
ওসি মারুফ হোসেন বলেন, “ঘটনার পরপরই আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার ও আলামত সংগ্রহ করেছি। হামলার সঙ্গে কারা জড়িত, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।”