প্রতারণার মাধ্যমে অর্থআত্মসাতের অভিযোগে গুলশান থানার মামলায় উচ্চশিক্ষার পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান এম কে খায়রুল বাশারকে আবারও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেয়ার অনুমতি পেয়েছে পুলিশ। তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে শুনানি নিয়ে বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. ছানাউল্ল্যাহ তার তিন দিন রিমান্ডের আদেশ দিয়েছেন। গুলশান থানার আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মোক্তার হোসেন বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই কে এম মফিজুর রহমান ১০ দিন রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বিরোধিতা করা হয়। পরে শুনানি নিয়ে বিচারক আদেশ দেয়। ১১ জনের কাছে থেকে ১ কোটি ১৮ লাখ ৩৪ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে গত ১ জুন গুলশান থানায় মামলা হয়। এর প্রায় দেড় মাস গত ১৪ জুলাই দুপুরে ঢাকার ধানমন্ডির একটি ভবন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন তার ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। ওই রিমান্ড শেষে বেশ কয়েকটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
খায়রুল বাশারকে গ্রেপ্তারের পর সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেছিলেন, মানিলন্ডারিং মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম টিম। তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় ৫০-৬০টি চেক ডিজঅনারের মামলা রয়েছে। খায়রুল ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে ২০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলে গত ১৭ অক্টোবর ঢাকায় বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন একদল শিক্ষার্থী। সিআইডি কর্মকর্তা আজাদ বলেন, ‘খায়রুল বাশার দীর্ঘদিন ধরে তার স্ত্রী খন্দকার সেলিমা রওশন ও ছেলে আরশ ইবনে বাশারকে নিয়ে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারণা চক্র গড়ে তোলেন।
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
প্রতারণার মাধ্যমে অর্থআত্মসাতের অভিযোগে গুলশান থানার মামলায় উচ্চশিক্ষার পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান এম কে খায়রুল বাশারকে আবারও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেয়ার অনুমতি পেয়েছে পুলিশ। তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে শুনানি নিয়ে বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. ছানাউল্ল্যাহ তার তিন দিন রিমান্ডের আদেশ দিয়েছেন। গুলশান থানার আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই মোক্তার হোসেন বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই কে এম মফিজুর রহমান ১০ দিন রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বিরোধিতা করা হয়। পরে শুনানি নিয়ে বিচারক আদেশ দেয়। ১১ জনের কাছে থেকে ১ কোটি ১৮ লাখ ৩৪ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খায়রুল বাশারের বিরুদ্ধে গত ১ জুন গুলশান থানায় মামলা হয়। এর প্রায় দেড় মাস গত ১৪ জুলাই দুপুরে ঢাকার ধানমন্ডির একটি ভবন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন তার ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। ওই রিমান্ড শেষে বেশ কয়েকটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
খায়রুল বাশারকে গ্রেপ্তারের পর সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেছিলেন, মানিলন্ডারিং মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম টিম। তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় ৫০-৬০টি চেক ডিজঅনারের মামলা রয়েছে। খায়রুল ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে ২০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলে গত ১৭ অক্টোবর ঢাকায় বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন একদল শিক্ষার্থী। সিআইডি কর্মকর্তা আজাদ বলেন, ‘খায়রুল বাশার দীর্ঘদিন ধরে তার স্ত্রী খন্দকার সেলিমা রওশন ও ছেলে আরশ ইবনে বাশারকে নিয়ে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারণা চক্র গড়ে তোলেন।