যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় এক নারী, তাঁর সন্তান ও মাকে দাহ্য রাসায়নিক ছুড়ে মারার অভিযোগ উঠেছে। এতে দগ্ধ হয়েছেন তিনজনই।
বৃহস্পতিবার রাত পৌনে নয়টার দিকে গদখালী গ্রামের জামাত হোসেনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা বর্তমানে যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
দগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন—রিপা খাতুন (২৬), তাঁর মা রাহেলা বেগম (৪৮) ও ছেলে ইয়ানূর রহমান (৮)। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, তিনজনই কেমিক্যাল বার্নে দগ্ধ হয়েছেন, তবে তাঁরা শঙ্কামুক্ত।
রিপার স্বজনেরা জানিয়েছেন, বছর চারেক আগে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর রিপা ছেলেকে নিয়ে বাবার বাড়িতে থাকতেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি জসীম উদ্দীন (৩৫) এক বছর ধরে মাঠবাড়ি গ্রামে দিনমজুরের কাজ করেন। তাঁর বাড়ি পাশের শার্শা উপজেলার পান্তাপাড়া গ্রামে। স্ত্রী-সন্তান থাকা সত্ত্বেও তিনি রিপাকে একাধিকবার বিয়ের প্রস্তাব দেন, তবে রিপা তা প্রত্যাখ্যান করেন।
ঝিকরগাছা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ বলেন, ঘটনার সময় রিপা ঘরে বসে ছেলেকে খাওয়াচ্ছিলেন। পাশে বসে ছিলেন পরিবারের অন্য সদস্যরাও। সে সময় ঘরের জানালা দিয়ে জসীম উদ্দীন দাহ্য রাসায়নিক ছুড়ে মারেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রাথমিক তদন্তে বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হওয়াকেই হামলার কারণ বলে মনে হচ্ছে।
হামলার পর দগ্ধদের প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়, পরে তাঁদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সাফায়েত হোসাইন বলেন, “তাঁদের শরীরের বিভিন্ন অংশে পুড়ে গেছে। অ্যাসিড নাকি অন্য কোনো দাহ্য পদার্থ, সেটা পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।”
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলায় বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় এক নারী, তাঁর সন্তান ও মাকে দাহ্য রাসায়নিক ছুড়ে মারার অভিযোগ উঠেছে। এতে দগ্ধ হয়েছেন তিনজনই।
বৃহস্পতিবার রাত পৌনে নয়টার দিকে গদখালী গ্রামের জামাত হোসেনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা বর্তমানে যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
দগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন—রিপা খাতুন (২৬), তাঁর মা রাহেলা বেগম (৪৮) ও ছেলে ইয়ানূর রহমান (৮)। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, তিনজনই কেমিক্যাল বার্নে দগ্ধ হয়েছেন, তবে তাঁরা শঙ্কামুক্ত।
রিপার স্বজনেরা জানিয়েছেন, বছর চারেক আগে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর রিপা ছেলেকে নিয়ে বাবার বাড়িতে থাকতেন। অভিযুক্ত ব্যক্তি জসীম উদ্দীন (৩৫) এক বছর ধরে মাঠবাড়ি গ্রামে দিনমজুরের কাজ করেন। তাঁর বাড়ি পাশের শার্শা উপজেলার পান্তাপাড়া গ্রামে। স্ত্রী-সন্তান থাকা সত্ত্বেও তিনি রিপাকে একাধিকবার বিয়ের প্রস্তাব দেন, তবে রিপা তা প্রত্যাখ্যান করেন।
ঝিকরগাছা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ বলেন, ঘটনার সময় রিপা ঘরে বসে ছেলেকে খাওয়াচ্ছিলেন। পাশে বসে ছিলেন পরিবারের অন্য সদস্যরাও। সে সময় ঘরের জানালা দিয়ে জসীম উদ্দীন দাহ্য রাসায়নিক ছুড়ে মারেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রাথমিক তদন্তে বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হওয়াকেই হামলার কারণ বলে মনে হচ্ছে।
হামলার পর দগ্ধদের প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়, পরে তাঁদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সাফায়েত হোসাইন বলেন, “তাঁদের শরীরের বিভিন্ন অংশে পুড়ে গেছে। অ্যাসিড নাকি অন্য কোনো দাহ্য পদার্থ, সেটা পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।”