উত্তর বঙ্গোপসাগর ও আশপাশের এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এর প্রভাবে বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে। ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটারের কম বৃষ্টিপাতকে ভারি বর্ষণ ও ৮৮ মিলিলিটারের বেশি বৃষ্টিপাতকে অতি ভারি বর্ষণ বলা হয়।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির জানান, অতি ভারি বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবন ও কক্সবাজার জেলার পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের ঝুঁকি রয়েছে। ভারি বর্ষণের ফলে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ী জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
লঘুচাপটি আরো ঘনীভূত হতে পারে এবং এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এছাড়া, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে মৌসুমি বায়ু সক্রিয় ও অন্যত্র মোটামুটি সক্রিয় রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে দেশের অধিকাংশ এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
ঢাকা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন অঞ্চলে মৃদু তাপপ্রাবহ প্রশমিত হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ফেনীতে সর্বোচ্চ ১৬৮ মিলিমিটার, কুমিল্লায় ১১৪ মিলিমিটার ও ভোলায় ১০১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। বুধবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও আশপাশের এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এর প্রভাবে বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে। ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটারের কম বৃষ্টিপাতকে ভারি বর্ষণ ও ৮৮ মিলিলিটারের বেশি বৃষ্টিপাতকে অতি ভারি বর্ষণ বলা হয়।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির জানান, অতি ভারি বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবন ও কক্সবাজার জেলার পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের ঝুঁকি রয়েছে। ভারি বর্ষণের ফলে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ী জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
লঘুচাপটি আরো ঘনীভূত হতে পারে এবং এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। ফলে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরের ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এছাড়া, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে মৌসুমি বায়ু সক্রিয় ও অন্যত্র মোটামুটি সক্রিয় রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে দেশের অধিকাংশ এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
ঢাকা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন অঞ্চলে মৃদু তাপপ্রাবহ প্রশমিত হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ফেনীতে সর্বোচ্চ ১৬৮ মিলিমিটার, কুমিল্লায় ১১৪ মিলিমিটার ও ভোলায় ১০১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। বুধবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।