সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় সাত বছর বয়সী এক শিশুর মরদেহ নিজ ঘর থেকে বস্তাবন্দি অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় শিশুটির সৎ মায়ের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
রোববার রাতে উপজেলার কুটিরচর এলাকা থেকে হাজেরা খাতুন নামের ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কামারখন্দ সার্কেল) রবিউল ইসলাম।
প্রথম শ্রেণিতে পড়ুয়া হাজেরা কুটিরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং স্থানীয় বাসিন্দা হারুন আর রশিদের মেয়ে। তার নিজের মা সাত বছর আগে পালিয়ে গেলে হারুন দ্বিতীয় বিয়ে করেন রুবি খাতুনকে। সেই ঘরে রুবির জমজ দুই সন্তান রয়েছে।
শিশুটির দাদি মনোয়ারা খাতুন জানান, রোববার দুপুরে স্কুল থেকে ফিরে নিখোঁজ হয় হাজেরা। এ সময় রুবি ওষুধ আনতে যাওয়ার কথা বলে তার দুই শিশুকে রেখে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান এবং আর ফেরেননি। পরে ঘরের ভেতরে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে খাটের নিচে বালতির ভেতর বস্তাবন্দি অবস্থায় পাওয়া যায় হাজেরার নিথর দেহ।
পুলিশ জানায়, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিশুটিকে শ্বাসরোধ বা মারধর করে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এএসপি রবিউল ইসলাম বলেন, “ঘটনার পর থেকেই সৎ মা রুবি পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।”
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় সাত বছর বয়সী এক শিশুর মরদেহ নিজ ঘর থেকে বস্তাবন্দি অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় শিশুটির সৎ মায়ের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
রোববার রাতে উপজেলার কুটিরচর এলাকা থেকে হাজেরা খাতুন নামের ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কামারখন্দ সার্কেল) রবিউল ইসলাম।
প্রথম শ্রেণিতে পড়ুয়া হাজেরা কুটিরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং স্থানীয় বাসিন্দা হারুন আর রশিদের মেয়ে। তার নিজের মা সাত বছর আগে পালিয়ে গেলে হারুন দ্বিতীয় বিয়ে করেন রুবি খাতুনকে। সেই ঘরে রুবির জমজ দুই সন্তান রয়েছে।
শিশুটির দাদি মনোয়ারা খাতুন জানান, রোববার দুপুরে স্কুল থেকে ফিরে নিখোঁজ হয় হাজেরা। এ সময় রুবি ওষুধ আনতে যাওয়ার কথা বলে তার দুই শিশুকে রেখে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান এবং আর ফেরেননি। পরে ঘরের ভেতরে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে খাটের নিচে বালতির ভেতর বস্তাবন্দি অবস্থায় পাওয়া যায় হাজেরার নিথর দেহ।
পুলিশ জানায়, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিশুটিকে শ্বাসরোধ বা মারধর করে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এএসপি রবিউল ইসলাম বলেন, “ঘটনার পর থেকেই সৎ মা রুবি পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।”