ভালুকার ঝালপাজা গ্রামে খীরু নদীর ওপর প্রায় দেড়শ ফুট লম্বা একটি কাঠের সেতু নির্মাণ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এলাকাবাসী। ভালুকার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের ঝালপাজা উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খীরু নদীর পশ্চিম পারে অবস্থিত হওয়ায় পূর্বপারের শত শত ছাত্র ছাত্রীকে ভরা মৌসুমে ছোট নৌকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হয়ে বিদ্যালয়ে আসতে হয়। আবার পানি নিচে নেমে যাওয়ায় কাদা পানিতে পারাপার দুস্কর হয়ে পরে। ছাত্র ছাত্রীদের পারাপারের কথা বিবেচনা করে এলাকাবাসী যৌথ সহযোগিতায় খীরু নদীর ওপর প্রায় দেড়শ ফুট লম্বা একটি মজবুত কাঠের সেতু নির্মাণ করেছেন।
ওই সেতু দিয়ে এখন দল বেঁধে ছাত্র-ছাত্রীরা বিদ্যালয়ে আসা যাওয়া করছে নির্বিঘ্নে।
ঝালপাজা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নাজমুল আলম সোহাগ জানান, খীরু নদীর এ স্থানটিতে একটি সেতুর অভাবে ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার বিঘ্ন ঘটে। এছাড়াও নদী পাড়ের ঝালপাজা বাজারে হাজার হাজার মানুষ সপ্তাহে দু’দিন হাট করতে আসে। এলাকাবাসী তাদের স্বউদ্যোগে একটি কাঠের ব্রিজ করে দিয়েছেন সত্য কিন্তু কাঠের ব্রিজ বেশিদিন স্থায়ী হয় না। তাই সরকারের কাছে এলাকাবাসীর দাবি উল্লেখিত স্থানে খীরু নদীর ওপর একটি আর সি সি ব্রিজ পাকা সেতু নির্মাণ করে শত শত ছাত্র ছাত্রীর লেখাপড়ার সুযোগ সৃষ্টি ও দুই পাড়ের ৮-১০টি গ্রামের মানুষের চলাচলের পথ সুগম হবে। এ বিষয়ে হবিরবাড়ী ইউনয়ন চেয়ারম্যান তোফায়েল আহম্মেদ বাচ্চু জানান ঝালপাজা হবিরবাড়ী ইউনিয়নের একটি ঐতিয্যবাহী গ্রাম, বহুকাল পূর্ব হতে এ গ্রামে একটি পুরোনো বাজার, একটি উচ্চ বিদ্যালয় ও প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ মসজিদ মাদ্রাসাসহ সামাজিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এখানে কয়েকটি গ্রাম নদীর কূলঘেষা হওয়ায় এলাকাবসী ও ছাত্র ছাত্রীদের নদী পারাপার হওয়ার কারণে বাজার এলাকায় একটি পাকা সেতু অতি জরুরি। শিক্ষা জাতিকে সমৃদ্ধশালী করে, এলাকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে তরান্বিত করতে সুষ্ঠ যোগাযোগ ব্যবস্থার লক্ষে তিনি খীরু নদীর উল্লেখিত স্থানে একটি পাকা সেতু স্থাপনের জন্য প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০১৯
ভালুকার ঝালপাজা গ্রামে খীরু নদীর ওপর প্রায় দেড়শ ফুট লম্বা একটি কাঠের সেতু নির্মাণ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এলাকাবাসী। ভালুকার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের ঝালপাজা উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খীরু নদীর পশ্চিম পারে অবস্থিত হওয়ায় পূর্বপারের শত শত ছাত্র ছাত্রীকে ভরা মৌসুমে ছোট নৌকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হয়ে বিদ্যালয়ে আসতে হয়। আবার পানি নিচে নেমে যাওয়ায় কাদা পানিতে পারাপার দুস্কর হয়ে পরে। ছাত্র ছাত্রীদের পারাপারের কথা বিবেচনা করে এলাকাবাসী যৌথ সহযোগিতায় খীরু নদীর ওপর প্রায় দেড়শ ফুট লম্বা একটি মজবুত কাঠের সেতু নির্মাণ করেছেন।
ওই সেতু দিয়ে এখন দল বেঁধে ছাত্র-ছাত্রীরা বিদ্যালয়ে আসা যাওয়া করছে নির্বিঘ্নে।
ঝালপাজা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নাজমুল আলম সোহাগ জানান, খীরু নদীর এ স্থানটিতে একটি সেতুর অভাবে ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার বিঘ্ন ঘটে। এছাড়াও নদী পাড়ের ঝালপাজা বাজারে হাজার হাজার মানুষ সপ্তাহে দু’দিন হাট করতে আসে। এলাকাবাসী তাদের স্বউদ্যোগে একটি কাঠের ব্রিজ করে দিয়েছেন সত্য কিন্তু কাঠের ব্রিজ বেশিদিন স্থায়ী হয় না। তাই সরকারের কাছে এলাকাবাসীর দাবি উল্লেখিত স্থানে খীরু নদীর ওপর একটি আর সি সি ব্রিজ পাকা সেতু নির্মাণ করে শত শত ছাত্র ছাত্রীর লেখাপড়ার সুযোগ সৃষ্টি ও দুই পাড়ের ৮-১০টি গ্রামের মানুষের চলাচলের পথ সুগম হবে। এ বিষয়ে হবিরবাড়ী ইউনয়ন চেয়ারম্যান তোফায়েল আহম্মেদ বাচ্চু জানান ঝালপাজা হবিরবাড়ী ইউনিয়নের একটি ঐতিয্যবাহী গ্রাম, বহুকাল পূর্ব হতে এ গ্রামে একটি পুরোনো বাজার, একটি উচ্চ বিদ্যালয় ও প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ মসজিদ মাদ্রাসাসহ সামাজিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
এখানে কয়েকটি গ্রাম নদীর কূলঘেষা হওয়ায় এলাকাবসী ও ছাত্র ছাত্রীদের নদী পারাপার হওয়ার কারণে বাজার এলাকায় একটি পাকা সেতু অতি জরুরি। শিক্ষা জাতিকে সমৃদ্ধশালী করে, এলাকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে তরান্বিত করতে সুষ্ঠ যোগাযোগ ব্যবস্থার লক্ষে তিনি খীরু নদীর উল্লেখিত স্থানে একটি পাকা সেতু স্থাপনের জন্য প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।